1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ০২:৩০ অপরাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
উপজেলা নির্বাচন/ জনপ্রতিনিধি নয়, জনসেবক হিসেবে মানুষের পাশে থাকতে চাই- রাজিব ব্র্যাকের সহযোগীতায় নিরাপদে বিদেশ যাচ্ছে মানুষ , ফেরতরা পাচ্ছেন সহায়তা বাকেরগঞ্জে উপজেলা চেয়ারম্যান পদে রাজিব তালুকদারকে চায় উপজেলাবাসী বরিশাল ডিসি ঘাট দখলে মরিয়া চিহ্নিত অপরাধীরা নির্বাচিত হলে উপজেলার সার্বিক উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করবো- চেয়ারম্যান প্রার্থী রাজিব রামুতে ভূমিদস্য সিরাজের অপকর্ম মামলা হওয়ার পরেও ধরা-ছোয়ার বাহিরে শেখর পরিবারের উদ্যোগে প্রয়াত সাবেক মেয়র শওকত হোসেন হিরনের দশম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত মানবিক কাউন্সিলর সুলতান মাহমুদের উদ্যোগ, সাড়ে ৪ হাজার মানুষকে ঈদ উপহার বিতরণ হিজলায় পুলিশ সদস্যদের ওপর মৎস্য অধিদপ্তরের অতর্কিত হামলা

বরিশালে মেয়াদহীন যন্ত্রপাতিতে জোড়াতালি সেবা

  • প্রকাশিত : বুধবার, ২ আগস্ট, ২০২৩
  • ৩৪ 0 সংবাদ টি পড়েছেন

নিজস্ব প্রতিবেদক // বরিশালের শের-ই-বাংলা চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় (শেবাচিম) হাসপাতালে রোগ নির্ণয়ের অধিকাংশ যন্ত্র বিকল বছরের পর বছর। দামি অনেক যন্ত্র চালুর কিছুদিন পরই আবার বিকল হয়ে যায়। মেয়াদোত্তীর্ণ কিছু যন্ত্র জোড়াতালি দিয়ে কোনো রকমে চালু রাখা হয়েছে।ফলে হাসপাতালে ভর্তি থাকা এবং বহির্বিভাগে আসা রোগীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য যেতে হয় বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে।

এতে চিকিৎসায় ব্যয় হচ্ছে অতিরিক্ত টাকা, সেই সঙ্গে রোগীদের পোহাতে হয় সীমাহীন দুর্ভোগ। সূত্র জানায়, হাসপাতালের দুটি সিটিস্ক্যান যন্ত্র একসঙ্গে অচল হয় ২০২০ সালে। এর পর থেকে টানা আড়াই বছর সিটিস্ক্যান বন্ধ ছিল। ২০০৭ সালে বসানো যন্ত্রটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে।

অপরটি চালু হয়েছে সম্প্রতি। হাসপাতালের পাঁচটি আলট্রাসনোগ্রাম যন্ত্রের মধ্যে তিনটি অচল প্রায় দু-তিন বছর। দুটি যন্ত্র দিয়ে আন্তঃ ও বহির্বিভাগের রোগীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা সম্ভব হয় না বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

সবচেয়ে খারাপ অবস্থা এক্স-রে বিভাগের। ১৩টি এক্স-রে যন্ত্রের মধ্যে বিকল আটটি। বাকি পাঁচটি চালু আছে। এক্স-রে বিভাগের টেকনিশিয়ান বাবুল আক্তার জানান, বিকল আটটির মধ্যে পাঁচটি এক্স-রে মেশিন একেবারেই নষ্ট।

বাকি তিনটি মেরামত করলে চালানো যেতে পারে। একটি মাত্র এমআরআই যন্ত্র ছয় বছর ধরে বিকল। মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ায় মেশিনটি আর সচল করা সম্ভব না।

নতুন একটি এমআরআই যন্ত্রের জন্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে বেশ কয়েকবার চিঠি দিয়েও লাভ হয়নি। এদিকে হাসপাতালের ইকোকার্ডিওগ্রাম যন্ত্র অচল থাকায় হৃদরোগে আক্রান্তরা যথাযথ সেবা পাচ্ছেন না। ২০২১ সালের মাঝামাঝি থেকে এই সেবা বন্ধ।

ক্যাথল্যাব স্থাপন করা হয় ২০১৪ সালের জুনে। তবে এটি বন্ধ থাকায় মাঝে টানা তিন বছর এনজিওগ্রামও বন্ধ ছিল। সেটি পরিচালনাকারী টেকনিশিয়ান গোলাম মোস্তফা জানান, মেয়াদোত্তীর্ণ যন্ত্রটি বারবার মেরামত করে সচল রাখতে হচ্ছে।

সম্প্রতি সেটি আবার সচল করা হয়েছে। ক্যান্সারে আক্রান্তদের চিকিৎসায় ব্যবহৃত কোবাল্ট-৬০ মেশিনও অচল। শেবাচিমের চিকিৎসা সরঞ্জাম তদারক কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম বলেন, বিভিন্ন সময়ে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে এসব যন্ত্র কেনা হয়েছিল।

যেগুলোর গ্যারান্টি মেয়াদ রয়েছে, সেগুলো মেরামতের জন্য সংশ্লিষ্ট সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। শেবাচিম হাসপাতালের পরিচালক এইচ এম সাইফুল ইসলাম বলেন, রোগ নির্ণয়ের যন্ত্রগুলোর বিষয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে বারবার তাগাদা দেওয়া হচ্ছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ