1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wordpUser10@org.com : supe1User10 :
  5. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৮:২৮ পূর্বাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
উন্নয়ন ও মানবিক সেবায় স্বচ্ছতার অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. কামরুজ্জামান ! উন্নয়ন ও মানবিক সেবায় স্বচ্ছতার অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. কামরুজ্জামান ! বরিশালে প্রবাসীকে অপহরণ ও মারধর, মুক্তিপণ দাবি, থানায় এজাহার, আটক ১ বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে আন্তঃ টেকনোলজি টি-১০ ক্রিকেট টুর্নামেন্টের উদ্বোধন বরিশালে ওয়ালটন প্লাজার কিস্তি গ্রাহক ও এক পরিবারকে বিশেষ আর্থিক সহায়তা প্রদান শিক্ষা ব্যবস্থার গতিশীলতায় কর্মদক্ষতা প্রশিক্ষণ অপরিহার্য- বরিশাল বোর্ড চেয়ারম্যান বরিশালে জমি বিরোধে হামলা ও ছিনতাইয়ের অভিযোগ, আহত- ২ শেবাচিমে ভর্তি-থানায় এজাহার ‘We Can Change’ (WCC) হতে পারে ঝালকাঠিতে নতুন সূর্যোদয়- অধ্যাপক ডা. এস. এম. খালিদ মাহমুদ শাকিল রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে মিথ্যা প্রচারণার শিকার কৃষকদল নেতা রুবেল হাওলাদার ! বাউফলের কুখ্যাত সন্ত্রাসী হত্যা, ধর্ষণ, চাঁদাবাজীসহ একাধিক মামলার আসামি ‘চোরা মামুন’ ডিবির খাঁচায় বন্দি

ব্যানার ঝুলিয়ে ভাষা শহীদদের স্মরণ

  • প্রকাশিত : বুধবার, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
  • ১৮৪ 0 সংবাদ টি পড়েছেন
বান্দরবান প্রতিনিধি // বান্দরবানে ৪৩৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ৪২২টিতেই নেই শহীদ মিনার। তাই ব্যানারে থাকা শহীদ মিনারের ছবি বিদ্যালয়ের বারান্দার গ্রিলের সঙ্গে ঝুলিয়ে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করেছেন বান্দরবানের রুমা উপজেলার পলিকা পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।

 

এ বিষয়ে পালিকা পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক জলিমং মারমা দ্য বলেন, ‘বিদ্যালয়ে কোনো শহীদ মিনার বা স্মৃতিসৌধ নেই। পাহাড়ের কোমলমতি শিশুরা পাঠ্যবইয়ে ইতিহাস পড়তে পারলেও বাস্তবে শহীদ মিনার বা স্মৃতিসৌধ দেখেনি।’

জানা যায়, বান্দরবান জেলায় ৪৩৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয় থাকলেও হাতেগোনা কয়েকটিতে রয়েছে শহীদ মিনার। এ কারণে জেলা বা উপজেলা শহরের শিক্ষার্থীরা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গিয়ে ফুল দিয়ে শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে পারলেও দুর্গম বা প্রত্যন্ত অঞ্চলের শিক্ষার্থীরা সে সুযোগ পায় না। ফলে মাতৃভাষার জন্য লড়াইয়ের পটভূমি, শহীদ দিবসের মর্যাদা এবং বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও আত্মদানকারীদের সম্পর্কে জানার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে তারা।

বান্দরবান জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের তথ্য মতে, জেলায় ৪৩৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছে প্রায় ৩৮ হাজার শিক্ষার্থী। সেগুলোর মধ্যে ১৩টি ছাড়া বাকি ৪২২টিতে নেই শহীদ মিনার ও শহীদদের স্মৃতিস্তম্ভ।

বান্দরবানের জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. সফিউল আলম জানান, জেলার অধিকাংশ স্কুলে শহীদ মিনার না থাকলেও বিশেষ জাতীয় দিবসে স্কুলগুলো খোলা রাখা হয় এবং সব স্কুলে জাতীয় দিবসের তাৎপর্য নিয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করা হয়।

তিনি বলেন, ‘ভাষা আন্দোলন ও দেশের মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস আগামী প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে প্রতিটি বিদ্যালয়ে শহীদ মিনার বা স্মৃতিসৌধ থাকাটা জরুরি। যেসব বিদ্যালয়ে শহীদ মিনার নেই, সেসব বিদ্যালয়ে শহীদ মিনার নির্মাণের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। প্রয়োজনীয় নির্দেশনা ও অর্থ বরাদ্ধ পেলে শিগগির বান্দরবানের প্রতিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শহীদ মিনার নির্মাণ করা হবে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ