1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:১৩ পূর্বাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
নির্বাচিত হলে উপজেলার সার্বিক উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করবো- চেয়ারম্যান প্রার্থী রাজিব রামুতে ভূমিদস্য সিরাজের অপকর্ম মামলা হওয়ার পরেও ধরা-ছোয়ার বাহিরে শেখর পরিবারের উদ্যোগে প্রয়াত সাবেক মেয়র শওকত হোসেন হিরনের দশম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত মানবিক কাউন্সিলর সুলতান মাহমুদের উদ্যোগ, সাড়ে ৪ হাজার মানুষকে ঈদ উপহার বিতরণ হিজলায় পুলিশ সদস্যদের ওপর মৎস্য অধিদপ্তরের অতর্কিত হামলা সুলভ মুল্যে ইফতার বুকিং নিচ্ছে ‘লবস্টার রেস্ট্রুরেন্ট ও কনভেনশন হল’  সুলভ মুল্যে মানসম্পন্ন ইফতার বিক্রি করছে ‘খাবার বাড়ি সুইটস এন্ড রেস্ট্রুরেন্ট’ বাংলাদেশ মেডিকেল টেকনোলজিস্ট এ্যাল্যায়েন্স (বিএমটিএ) পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশ বরিশালে পুর্ব শত্রুতার জেরে ৪ জনকে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ, শেবাচিমে ভর্তি

ভাড়ায় ডেকে পিকআপ ছিনতাই, চালককে হত্যা

  • প্রকাশিত : রবিবার, ৪ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ৫৯ 0 সংবাদ টি পড়েছেন
নিজস্ব প্রতিবেদক // রাজধানীর কেরানীগঞ্জ এলাকায় বুড়িগঙ্গা নদীতে সাকিব (২০) নামে এক পিকআপ ড্রাইভারের হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব-২। গ্রেপ্তারকৃতরা হ‌লেন- মো. নাইমুল হোসেন ওরফে সিয়াম(২২) ও মো. মিজানুর রহমান।

শনিবার রাজধানীর কামরাঙ্গীরচর এলাকায় অভিযান চা‌লি‌য়ে নাইমুলকে ও গত ২ ডিসেম্বর মিজানুর‌কে গ্রেপ্তার করা হয়।

র‌্যাব-২ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) সিনিয়র এএসপি মো. ফজলুল হক জানান, গত ৬ নভেম্বর রাজধানীর কেরানীগঞ্জ মডেল থানাধীন বুড়িগঙ্গা নদীর আটিবাজারগামী শাখা নদীর পাড় থেকে হাত-পা বাঁধা ও মুখ স্কচটেপ পেঁচানো অবস্থায় এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। মরদেহ পিকআপ চালক সাকিবের বলে শনাক্ত করেন তার চাচা। এই ঘটনায় চাচা মো. জামাল (৩৭) অজ্ঞাতদের আসামি করে কেরানীগঞ্জ মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। র‌্যাব-২ ঘটনার ছায়া তদন্ত শুরু করে হত্যায় জড়িত মো. মিজানুর রহমান নামে একজনকে গত ২ ডিসেম্বর গ্রেপ্তার করে।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তার মিজানের দেয়া তথ্যে শনিবার রাতে হত্যা মামলার আরেক অজ্ঞাত আসামি নাইমুলকে রাজধানীর কামরাঙ্গীরচর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।

জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, নাইমুল একটি কুরিয়ার সার্ভিস কোম্পানিতে চাকরি করতেন। দুই মাস আগে তার চাকরি চলে যায়। চাকরি চলে যাওয়ার কারণে তি‌নি বিভিন্ন জায়গায় চুরি ও ছিনতাইয়ের কাজ করতেন। এই ছিনতাইয়ের টাকায় তার সংসার চলছিলো না। তখন তি‌নি এবং বন্ধু মিজানুর রহমান মিলে পরিকল্পনা করে একটি গাড়ি ছিনতাই করে সেটি গ্রামে বিক্রি করে যে টাকা আসবে সেই টাকা দিয়ে তারা একটি ব্যবসা করবেন।

পরে তারা রায়ের বাজার যায় এবং একটি গাড়ি ভাড়া করে ৫০০ টাকা অগ্রিম দিয়ে চলে আসেন। পরদিন তারা পরিকল্পনা মাফিক গাড়ির ড্রাইভার সাকিবকে মোবাইলে কল করে আরশি নগর আসতে বলেন। গাড়ির ড্রাইভার সাকিব সেখানে গেলে তারা বলে আমরা মুন্সীগঞ্জ যাবো। সাকিব মুন্সিগঞ্জ যেতে রাজি না হলে তারা তাদের রুমে ডেকে নিয়ে যায়।

রুমে নিয়ে যাওয়ার পর কথা কাটাকাটির একপর্যায় তারা সাকিবের হাত-পা বেঁধে ফেলে এবং কালো স্কচটেপ দিয়ে তার মুখ ও মাথা পেঁচিয়ে ফেলে। এরপর রাত ১২ টার দিকে তারা নদীর দিকে নিয়ে গিয়ে নদীতে ফেলে দেয়। প‌রে পিকআপ ড্রাইভার সাকিবের হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

গ্রেপ্তার দুজনের দেয়া তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণ করে হত্যাকাণ্ডে জড়িত অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের অভিযান অব্যাহত আছে। গ্রেপ্তার নাইমুলকে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ