1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ১০:৫৪ অপরাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
উপজেলা নির্বাচন/ জনপ্রতিনিধি নয়, জনসেবক হিসেবে মানুষের পাশে থাকতে চাই- রাজিব ব্র্যাকের সহযোগীতায় নিরাপদে বিদেশ যাচ্ছে মানুষ , ফেরতরা পাচ্ছেন সহায়তা বাকেরগঞ্জে উপজেলা চেয়ারম্যান পদে রাজিব তালুকদারকে চায় উপজেলাবাসী বরিশাল ডিসি ঘাট দখলে মরিয়া চিহ্নিত অপরাধীরা নির্বাচিত হলে উপজেলার সার্বিক উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করবো- চেয়ারম্যান প্রার্থী রাজিব রামুতে ভূমিদস্য সিরাজের অপকর্ম মামলা হওয়ার পরেও ধরা-ছোয়ার বাহিরে শেখর পরিবারের উদ্যোগে প্রয়াত সাবেক মেয়র শওকত হোসেন হিরনের দশম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত মানবিক কাউন্সিলর সুলতান মাহমুদের উদ্যোগ, সাড়ে ৪ হাজার মানুষকে ঈদ উপহার বিতরণ হিজলায় পুলিশ সদস্যদের ওপর মৎস্য অধিদপ্তরের অতর্কিত হামলা

পুড়ে তছনছ হাওয়াইয়ের মাউই দ্বীপ, মৃত্যু বেড়ে ৬৭

  • প্রকাশিত : শনিবার, ১২ আগস্ট, ২০২৩
  • ৪৫ 0 সংবাদ টি পড়েছেন
আন্তর্জাতিক ডেস্ক // ভয়াবহে দাবানলে পুড়ে তছনছ হয়ে গেছে যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই রাজ্যের মাউই কাউন্টি। এতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৭ জনে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া আরও কয়েকশত লোক এখনও নিখোঁজ রয়েছে। দেশটির অগ্নিনির্বাপন কর্মীরা আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছেন।

স্থানীয় গভর্নর জোস গ্রিন দিনটিকে ‘হৃদয়বিদারক দিন’ হিসেবে উল্লেখ করে বিবিসিকে জানিয়েছেন, রাজ্যের ঐতিহাসিক নগরী লাহাইনার অন্তত ১ হাজার ৭০০ ঘরবাড়ি ধ্বংস হয়েছে, এবং হাজার হাজার লোক বাস্তুচ্যুত হয়েছে। এছাড়া শহরটির ৮০ শতাংশ এলাকা দাবানলের আগুনে নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে।

বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, গত মঙ্গলবার এই দাবানলের সূত্রপাত হয়েছিল এবং পরে হারিকেন ডোরার প্রভাবে তৈরি হওয়া প্রচণ্ড বাতাসের কারণে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর কর্তৃপক্ষ প্রায় ১৪ হাজার পর্যটককে সেখান থেকে সরিয়ে নেয়। তবে বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেট যোগাযোগ ব্যবস্থা ভেঙে পড়ায় এখনও অনেক মানুষের সন্ধান পায়নি কর্তৃপক্ষ।

আগুনের কবল থেকে বেঁচে যাওয়া লাহাইনা শহরের বাসিন্দারা বলেছেন, তাদের বাড়ির দিকে যখন দাবানলের আগুন এগিয়ে আসছিল তখনও তাদের হুঁশিয়ার করার জন্য কোন সতর্ক সংকেত দেয়া হয়নি।

শহর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে মাউই-এর প্রায় এগার হাজার মানুষ এই দুর্যোগের মধ্যে বিদ‍্যুৎহীন অবস্থায় আছে। এই দাবানলে যে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা কাটিয়ে উঠতে অনেক বছর এবং শত শত কোটি ডলার লাগবে। মাউই কাউন্টির মেয়র রিচার্ড বাইসেন ঘরবাড়ি ছেড়ে যারা আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান নিয়েছে তাদের সতর্ক করে এখনই বাড়ি না ফিরতে বলেছেন।

গভর্নর গ্রীন বলেন, এটিই সম্ভবত হাওয়াই রাজ্যের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় প্রাকৃতিক বিপর্যয়। অন্যদিকে গভর্নর জোস গ্রিন বলেছেন ইতোমধ্যেই বাস্তুচ্যুত হয়ে পড়া হাজার হাজার মানুষের জন্য ঘরবাড়ি তৈরি করতে হবে।

প্রাথমিকভাবে হোটেলগুলোতে দুই হাজার কক্ষ চাওয়া হয়েছে তাদের জন্য। এছাড়া যেসব এলাকায় লোকজন এখনো বসবাস করতে পারছে সেখানকার মানুষদের তাদের বাড়ির অতিরিক্ত কক্ষে আশ্রয়হীনদের আশ্রয় দেয়ার জন্য অনুরোধ করেছেন তিনি।

গ্রীন আরও বলেন, এটা হাওয়াই রাজ্যের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় প্রাকৃতিক দুর্যোগ। মৃতের সংখ্যা এখনো বাড়ছে। শত শত ঘর ধ্বংস হয়ে গেছে। লাহাইনার ধ্বংসযজ্ঞের চিত্র দেখলে আপনি বিস্মিত হবেন। লাহাইনাকে আবার নতুন করে গড়ে তুলতে বহু বছর লাগবে। সব ভবনই নতুন করে তৈরি করতে হবে। এটা হবে একটা নতুন লাহাইনা।

গ্রিনের প্রকাশ করা একটি ভিডিওতে আগুনে পুড়ে যাওয়া বাড়িঘর দেখা যাচ্ছে , তীব্র গরম থেকে বাঁচতে সেখানে অনেকে সাগরের পানিতে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। বিবিসির ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, স্থানীয় পুলিশ বলছে, ঠিক কতো মানুষ এখনও নিখোঁজ আছেন তা এখনো তাদের জানা নেই। তবে সংখ্যাটি এক হাজারের কম হবে না। তবে পুলিশ প্রধান জন পেটেলিয়ের অবশ্য বলেছেন, যে এর মানে এই নয় যে এসব মানুষ মারা গেছে। পুরো দ্বীপে এখন বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেট নেই- সে কারণে লোকজনকে খুঁজে পাওয়াটা কষ্টসাধ্য হয়ে উঠেছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ