1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ০৬:৪৩ পূর্বাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
উপজেলা নির্বাচন/ জনপ্রতিনিধি নয়, জনসেবক হিসেবে মানুষের পাশে থাকতে চাই- রাজিব ব্র্যাকের সহযোগীতায় নিরাপদে বিদেশ যাচ্ছে মানুষ , ফেরতরা পাচ্ছেন সহায়তা বাকেরগঞ্জে উপজেলা চেয়ারম্যান পদে রাজিব তালুকদারকে চায় উপজেলাবাসী বরিশাল ডিসি ঘাট দখলে মরিয়া চিহ্নিত অপরাধীরা নির্বাচিত হলে উপজেলার সার্বিক উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করবো- চেয়ারম্যান প্রার্থী রাজিব রামুতে ভূমিদস্য সিরাজের অপকর্ম মামলা হওয়ার পরেও ধরা-ছোয়ার বাহিরে শেখর পরিবারের উদ্যোগে প্রয়াত সাবেক মেয়র শওকত হোসেন হিরনের দশম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত মানবিক কাউন্সিলর সুলতান মাহমুদের উদ্যোগ, সাড়ে ৪ হাজার মানুষকে ঈদ উপহার বিতরণ হিজলায় পুলিশ সদস্যদের ওপর মৎস্য অধিদপ্তরের অতর্কিত হামলা

অনাস্থা ভোটের মুখে মোদি সরকার

  • প্রকাশিত : বুধবার, ২৬ জুলাই, ২০২৩
  • ৩৭ 0 সংবাদ টি পড়েছেন
আন্তর্জাতিক ডেস্ক // ভারতের মণিপুর রাজ্যের ঘটনা নিয়ে সংসদে অনাস্থা ভোটের মুখে পড়তে যাচ্ছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সরকার। আজ বুধবার বিরোধী দল কংগ্রেসের এক আইনপ্রণেতা এই অনাস্থা ভোটের প্রস্তাব দেন।

বিরোধী দলীয় নেতারা বলছেন, মণিপুর নিয়ে মোদিকে কথা বলতেই হবে। ওই রাজ্যে চলা জাতিগত সহিংসতা নিয়ে সংসদে যেন প্রধানমন্ত্রী কথা বলেন সেটা নিয়েই দাবি জানিয়ে আসছেন তারা।

দেশটির কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে সংসদের নিম্নকক্ষ লোকসভায় বলেছিলেন, সরকার মণিপুরে চলমান সহিংসতা নিয়ে কথা বলার জন্য প্রস্তুত। কিন্তু বিরোধী দলই তাদের থামিয়ে দিচ্ছে।

চলতি বছর মে মাস থেকে মণিপুর রাজ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠ মেইতি গোষ্ঠী ও আদিবাসী কুকি গোষ্ঠীর মধ্যে জাতিগত সংঘাত শুরু হয়। একটা সময় সহিংসতা ভয়াবহ রূপ নেয়। এখন পর্যন্ত এই সহিংসতায় প্রাণ হারিয়েছে ১৩০ জন। সর্বশেষ গত সপ্তাহে দুই আদিবাসী নারীকে বিবস্ত্র করে হাঁটানোর ভিডিও ভাইরাল হলে পুরো দেশে ক্ষোভ জন্ম দেয়। আলোচনা শুরু হয় বিশ্ব অঙ্গনেও।

এরপর প্রথমবারের মতো নীরবতা ভাঙেন নরেন্দ্র মোদি। তিনি বলেন, এই ঘটনা ‘ভারতকে লজ্জায় ডুবিয়েছে’। হামলাকারীদের অবশ্যই বিচারের আওতায় আনা হবে।

২০১৪ সাল থেকে ক্ষমতায় আসার পর এটা মোদি সরকারের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় অনাস্থা ভোট। এর আগে ২০১৮ সালে কোনও রাজ্যকে বিশেষ মর্যাদা দেওয়া বিষয়টি নিয়ে অনাস্থা ভোটের প্রস্তাব উঠেছিল। প্রায় ১২ ঘণ্টা বিতর্কের পর সেই প্রস্তাব নাকচ হয়। লোকসভায় অন্তত ৫০ জন আইনপ্রণেতার সমর্থন ছাড়া অনাস্থা ভোটের আয়োজন করা যায় না।

প্রস্তাব পাস হলে ১০ দিনের মধ্যে অনাস্থা ভোট আয়োজনের তারিখ ঘোষণা করবেন স্পিকার। সরকার যদি সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনে ব্যর্থ হয় তবে তাদের পদত্যাগ করতে হবে।

বুধবার কংগ্রেস পার্টি ও ভারত রাষ্ট্রীয় সমিতির এমপিরা অনাস্থা ভোটের প্রস্তাব দেয়। স্পিকার ওম বিরলা বলেন, তিনি সব নেতা ও দলের সঙ্গে কথা বলে ভোটের তারিখ ঘোষণা করবেন।

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, মোদির বিজেপির এই ভোটে হারার সম্ভাবনা কম। ৫৪৩ সদস্যের লোকসভায় বিজেপির নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা রয়েছে। তবে সরকারের নিজের অবস্থান ব্যাখ্যা করতে কথা বলতে হবে প্রধানমন্ত্রী মোদিকে।

বিরোধী দলীয় এমপি মনোজ কে ঝা বলেন, আমরা জানি যে সংখ্যা আমাদের পক্ষে নেই। তবে বিষয়টা সংখ্যার নয়। আমরা চাই এই ইস্যু নিয়ে সরকার কথা বলুক। কংগ্রেস নেতা মানিকাম ঠাকুর বলেন, ‘বিরোধী দল শেষ অস্ত্র হিসেবে অনাস্থা ভোটের প্রস্তাব দিতে বাধ্য হয়েছেন।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ