1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৪৩ পূর্বাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
বরিশাল ডিসি ঘাট দখলে মরিয়া চিহ্নিত অপরাধীরা নির্বাচিত হলে উপজেলার সার্বিক উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করবো- চেয়ারম্যান প্রার্থী রাজিব রামুতে ভূমিদস্য সিরাজের অপকর্ম মামলা হওয়ার পরেও ধরা-ছোয়ার বাহিরে শেখর পরিবারের উদ্যোগে প্রয়াত সাবেক মেয়র শওকত হোসেন হিরনের দশম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত মানবিক কাউন্সিলর সুলতান মাহমুদের উদ্যোগ, সাড়ে ৪ হাজার মানুষকে ঈদ উপহার বিতরণ হিজলায় পুলিশ সদস্যদের ওপর মৎস্য অধিদপ্তরের অতর্কিত হামলা সুলভ মুল্যে ইফতার বুকিং নিচ্ছে ‘লবস্টার রেস্ট্রুরেন্ট ও কনভেনশন হল’  সুলভ মুল্যে মানসম্পন্ন ইফতার বিক্রি করছে ‘খাবার বাড়ি সুইটস এন্ড রেস্ট্রুরেন্ট’ বাংলাদেশ মেডিকেল টেকনোলজিস্ট এ্যাল্যায়েন্স (বিএমটিএ) পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশ

হজে গিয়ে ৬০ বাংলাদেশির মৃত্যু

  • প্রকাশিত : সোমবার, ৩ জুলাই, ২০২৩
  • ৩৫ 0 সংবাদ টি পড়েছেন

নিজস্ব প্রতিবেদক // চলতি বছর সৌদি আরবে পবিত্র হজ পালন করতে গিয়ে আজ পর্যন্ত ৬০ জন বাংলাদেশির মৃত্যুর হয়েছে। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। এদের মধ্যে পুরুষ ৪৭ জন এবং নারী ১৩ জন। মক্কায় মারা গেছেন ৫০ জন, মদিনায় চারজন, মিনায় চারজন ও আরাফায় দুইজন। সৌদি আরবের আইন অনুযায়ী, এদের ওই দেশেই দাফন করা হয়েছে।

আজ সোমবার (৩ জুলাই) ধর্ম মন্ত্রণালয়ের হজ বুলেটিনে এসব তথ্য জানা গেছে। বুলেটিনে বলা হয়েছে, সম্মানিত হাজিদের ফিরতি ফ্লাইট শুরু হয়েছে ২ জুলাই। সরকারি ব্যবস্থাপনার প্রথম ফিরতি ফ্লাইট (বিজি-৩৩২) স্থানীয় সময় রাত ০৯ টা ৫২ মিনিটে জেদ্দার কিং আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হয়ে বাংলাদেশের উদ্দেশ্যে যাত্রা করেছে।

সৌদি আরবের আইন অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি হজ করতে গিয়ে যদি মৃত্যুবরণ করেন তাহলে তার মরদেহ সৌদি আরবে দাফন করা হয়। মৃতদেহ তার নিজ দেশে নিতে দেওয়া হয় না। এমনকি পরিবার-পরিজনের কোনো আপত্তি গ্রাহ্য করা হয় না।

মক্কায় হজযাত্রী মারা গেলে মসজিদুল হারামে জানাজা হয়। আর মদিনায় মারা গেলে মসজিদে নববীতে জানাজা হয়। জেদ্দায় মারা গেলে জেদ্দায় জানাজা হয়। জানাজা শেষে মক্কার শারায়া কবরস্থানে দাফন করা হয়। মদিনার জান্নাতুল বাকি কবরস্থানে অথবা জেদ্দায় কবরস্থানে দাফন করা হয়।

এবার ৩২৫টি ফ্লাইটে ব্যবস্থাপনা সদস্যসহ মোট ১,২২,৮৮৪ জন হজযাত্রী সৌদি আরব গেছেন। এর মধ্যে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স পরিবহন করেছে ১৫৯টি ফ্লাইটে ৬১,১৮০ জন হজযাত্রী; সৌদি এয়ারলাইন্স পরিবহন করেছে ১১৩টি ফ্লাইটে ৪১,৪৬৮ জন হজযাত্রী এবং ফ্লাইনাস এয়ারলাইন্স পরিবহন করেছে ৫৩টি ফ্লাইটে ২০,২৩৬ জন হজযাত্রী।

গত ২১ মে থেকে হজযাত্রীদের ফ্লাইট শুরু হয়। সৌদি আরবে যাওয়ার শেষ ফ্লাইট ছিল ২২ জুন। হজ শেষে ফিরতি ফ্লাইট শুরু হয়েছে ২ জুলাই এবং শেষ হবে ২ আগস্ট।

হজে গিয়ে যে ৬০ বাংলাদেশি মারা গেছেন

ধর্ম মন্ত্রণালয়ের হজ ম্যানেজমেন্ট পোর্টাল পিলগ্রিম সূত্রে জানা যায়, এবার হজে গিয়ে ৩১ মে প্রথম মারা যান গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের মো. আব্দুল ওয়াহেদ (৪৬), ২ জুন শাহানারা বেগম (৬৪) ও ড. মো. শফিকুল ইসলাম (৫৮), তাদের বাড়ি যথাক্রমে ঢাকার বাটামারা ও পাবনার সদরে; ৩ জুন শেরপুরের ঝিনাইগাতির মো. আলী হোসেন (৬৭), ৪ জুন ঢাকার খিলগাওয়ের মো. আয়ুব খান (৪৮), ৬ জুন পঞ্চগড়ের রাধানগরের মো. শহিদুল আলম (৬৭), ৭ জুন বগুড়ার সান্তাহারের রোকেয়া বেগম (৬২), ৮ জুন মো. আদম উদ্দিন মণ্ডল (৭১) ও মো. আমজাদ হোসেন প্রধান (৫৭), তাদের বাড়ি যথাক্রমে নওগাঁর আত্রাই ও গাইবান্ধার বোনারপাড়া।

এ ছাড়া ৯ জুন মারা যান রংপুরের সদরের মো. মতিউর রহমান (৬৮), ১০ জুন নোয়াখালীর সোনাইমুড়ির আব্দুল মান্নান (৫৯), ১৩ জুন সাতক্ষীরার বাঁশদহার মাখতুরা খাতুন (৬১), ১২ জুন কুমিল্লার বরুড়ার মোহাম্মদ আবুল হাশেম (৬১), ১১ জুন রংপুরের বদরগঞ্জের মো. শহিদুল্লাহ মন্ডল (৭৬), ৭ জুন কুমিল্লার দেবীদ্বারের মো. আবুল হোসেন ভূইয়া (৭১), ১০ জুন চাঁদপুরের হাজিগঞ্জের মো. আব্দুল মতিন (৬০), ১২ জুন মাগুরার মোহাম্মদপুরের সৈয়দ নাইমুল হক (৬২), ১৪ জুন মারা যান রাজশাহীর বুলুনপুরের মো. শাজাহান আলী (৬৬), কুমিল্লার বরুড়ার মো. আবুল কাশেম (৪৬) ও কক্সবাজারের বদরখালীর মো. রিদওয়ান (৬৪)।

গত ১৫ জুন মারা যান নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারের আব্দুল গফুর (৬১), ১৭ জুন যশোরের বাঘের পাড়ার মো. আব্দুল কুদ্দুস খান (৬৪), ১৮ জুন টাঙ্গাইলের ধনবাড়ির মো. আব্দুল আজিজ (৬৩), ২৩ জুন লালমনিরহাটের মো. আবুল ফাত্তাহ (৬৪) ও সিলেটের খাজাঞ্চির মো. সুলেমান খান (৭৫) এবং ২৪ জুন মারা যান কক্সবাজারের মনোয়ারা বেগম (৭২), ২৫ জুন রংপুর সদরের মো. নুরুল আমিন (৬৮), নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের মো. আব্দুল মোতালিব (৬৩) ও জয়পুরহাটের আহম্মেদ আলী (৬৪), ২৬ জুন টাঙ্গাইলের মির্জাপুরের হাজেরা বেগম (৬১), ২৭ জুন গাইবান্ধার মো. নাজমুল আখতার (৬৩) ও হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ের হালিমা বেগম (৬২)।

এ ছাড়া ২৮ জুন সবচেয়ে বেশি সংখ্যক ১৪ জন হাজি মারা যান; তারা হলেন— ঢাকার উত্তরার জামিলা বেগম (৫৬), গাজীপুরের কালিয়াকৈরের মো. শামসুল আলম (৬২), চট্টগ্রামের সন্দ্বীপের মো. আব্দুল মান্নান (৬৯), শেরপুর সদরের হামিদা বেগম (৭৯), পিরোজপুরের নেসারাবাদের মো. আবুল কালাম (৬১), নীলফামারী সদরের বিলকিস বেগম (৫২), বগুড়া সদরের মো. হাফিজুর রহমান জিলাদার (৫৪), কুমিল্লার দাউদকান্দির মো, গিয়াসউদ্দিন (৫৭), ফরিদপুরের সদরপুরের রহমান খালাসি (৭৮), সিরাজগঞ্জ সদরের বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আব্দুস সালাম (৭২), পাবনার সাঁথিয়ার মো. জাকির উদ্দিন সরকার (৫৭), সিরাজগঞ্জ সদরের মো. আমিনুল হক (৬০), ঢাকার কামরাঙ্গির চরের খন্দকার জামাল উদ্দিন (৬১) ও নওগাঁর সাপাহারের মো. আজহার আলী (৭৩)।

২৯ জুন মারা যান ঢাকার সবুজবাগের মো. আব্দুল মালেক (৭১), রাজশাহীর পুঠিয়ার মো. হজরত আলী প্রামানিক (৭৭), ফেনী সদরের সিরাজুল ইসলাম (৬৭), ঢাকার সাভারের মো. আমান উল্লাহ (৭১), ঢাকার বাড্ডার মো. এ হান্নান ভূইয়া (৭০) ও নাটোরের লালপুরের মো. শহিদুল ইসলাম (৬০), ৩০ জুন ভোলার দৌলতখানের মো. শেখ ফরিদ খান (৬৬), মেহেরপুর সদরের মো. আক্কাস আলী (৭১) ও ১ জুলাই কুষ্টিয়া সদরের মজিরন নেসা (৭১), সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরের রাবেয়া বেগম (৫৮), ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সদরের মো. আব্দুজ জব্বার (৬৮), জামালপুরের মাদারগঞ্জের মনোয়ারা বেগম (৫৫) ও সিরাজগঞ্জের উল্লাহপাড়ার মো. আমজাদ হোসেন (৭১)।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ