1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ১০:২০ পূর্বাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
জনসেবায় নির্বাচনে অংশ নিয়েছি- ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী সাইফুল উপজেলা নির্বাচন/ জনপ্রতিনিধি নয়, জনসেবক হিসেবে মানুষের পাশে থাকতে চাই- রাজিব ব্র্যাকের সহযোগীতায় নিরাপদে বিদেশ যাচ্ছে মানুষ , ফেরতরা পাচ্ছেন সহায়তা বাকেরগঞ্জে উপজেলা চেয়ারম্যান পদে রাজিব তালুকদারকে চায় উপজেলাবাসী বরিশাল ডিসি ঘাট দখলে মরিয়া চিহ্নিত অপরাধীরা নির্বাচিত হলে উপজেলার সার্বিক উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করবো- চেয়ারম্যান প্রার্থী রাজিব রামুতে ভূমিদস্য সিরাজের অপকর্ম মামলা হওয়ার পরেও ধরা-ছোয়ার বাহিরে শেখর পরিবারের উদ্যোগে প্রয়াত সাবেক মেয়র শওকত হোসেন হিরনের দশম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত মানবিক কাউন্সিলর সুলতান মাহমুদের উদ্যোগ, সাড়ে ৪ হাজার মানুষকে ঈদ উপহার বিতরণ

ভোলা/ ভাঙন আতঙ্কে নদীপাড়ের বাসিন্দারা

  • প্রকাশিত : বুধবার, ১৪ জুন, ২০২৩
  • ৫৯ 0 সংবাদ টি পড়েছেন

নিজস্ব প্রতিবেদক // নদীর পাড়ে বসে ভাঙনের করুন চিত্র দেখছিলেন রেবু বেগম। হয়ত কয়েকদিনের মধ্যে মাথা গোঁজার শেষ ঠাঁইটুকু হারাতে হবে তাকে। এর আগে চার ভাঙা দিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন ভেদুরিয়া এলাকায়। এখনও পড়ছেন ভাঙনের মুখে।

রেবু বেগম বলেন, নদীতে সব নিয়া গেছে, চার ভাঙা দিয়েছে। এখন যেখানে আশ্রয় নিয়েছি সেটিও ভাঙনের মুখে। এমনি অবস্থা ভোলা সদরের ভেদুরিয়া ইউনিয়নের। চলতি বর্ষা মৌসুমে তেঁতুলিয়া নদীর ভাঙন শুরু হয়েছে। যা ভাবিয়ে তুলেছে এলাকাবাসীকে। শুধু রেবু বেগম নয়, তার মতো অনেকেই এখন ভাঙন আতঙ্কে রয়েছেন।

জানা গেছে, ভেদুরিয়া লঞ্চঘাট থেকে চর চটকিমারা পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ৩ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে এ ভাঙন চলছে। এতে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন নদীর পাড়ের মানুষ। শেষ সম্বলটুকু হারিয়ে গেলে কোথায় আশ্রয় নেবেন এমন চিন্তার ছাপ তাদের চোখ মুখে।

চলতি বর্ষায় নদীর এ ভাঙন ঠেকানো না গেলে গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ভাঙনের মুখে পড়বে বলে মনে করছেন এলাকাবাসী। ভেদুরিয়ার বাসিন্দা সিরাজ ও নীরব বলেন, নদী যেভাবে ভাঙছে, তাতে সব বিলীন হয়ে যাবে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া না হলে।

এলাকাবাসী জানায়, গত বর্ষায় ভাঙন শুরু হলে ব্লকের দাবিতে মানববন্ধনসহ বিভিন্ন আন্দোলন কর্মসূচি পালন করছিলেন তারা, কিন্তু ভাঙন রোধে তেমন ব্যবস্থা নেয়নি পানি উন্নয়ন বোর্ড। যে কারণে অনেক স্থাপনা নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।

এ অবস্থা চলমান থাকলে অচিরেই লঞ্চঘাট, মাঝিরহাট গ্যাস কূপ, ব্যাংকেরহাট বাজার, মডেল মসজিদ, টেক্সটাইল ইনস্টিটিউটসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ভাঙনের মুখে পড়বে। ভোলা পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী মুহাম্মদ হাসানুজ্জামান বলেন, মেঘনা ও তেঁতুলিয়া বেসিনে ফিজিউবিলিটি স্ট্যাডি বা সম্ভাব্যতা সমীক্ষা চলছে, এ কাজ শেষ হলেই ভাঙন রোধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে বিষয়টি আমরা পর্যবেক্ষণে রেখেছি, যদি জরুরি প্রয়োজন হয় তাহলে ব্যবস্থা নিতে পারবো।

এদিকে গত কয়েক বছর ধরে ভোলা সদরের ভেদুরিয়া ইউনিয়নের লঞ্চঘাট, চর চটকিমারা ও মাঝিরহাট পয়েন্টসহ বিভিন্ন এলাকা দিয়ে তেঁতুলিয়ার ভাঙন চলছে। এতে বহু মানুষ গৃহহীন হয়ে পড়েছেন। তেঁতুলিয়া নদীর ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থা নিয়ে ঐতিহ্যবাহী ভেদুরিয়া ইউনিয়নকে রক্ষার দাবি এলাকাবাসীর।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ