1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ০৮:১৫ পূর্বাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
উপজেলা নির্বাচন/ জনপ্রতিনিধি নয়, জনসেবক হিসেবে মানুষের পাশে থাকতে চাই- রাজিব ব্র্যাকের সহযোগীতায় নিরাপদে বিদেশ যাচ্ছে মানুষ , ফেরতরা পাচ্ছেন সহায়তা বাকেরগঞ্জে উপজেলা চেয়ারম্যান পদে রাজিব তালুকদারকে চায় উপজেলাবাসী বরিশাল ডিসি ঘাট দখলে মরিয়া চিহ্নিত অপরাধীরা নির্বাচিত হলে উপজেলার সার্বিক উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করবো- চেয়ারম্যান প্রার্থী রাজিব রামুতে ভূমিদস্য সিরাজের অপকর্ম মামলা হওয়ার পরেও ধরা-ছোয়ার বাহিরে শেখর পরিবারের উদ্যোগে প্রয়াত সাবেক মেয়র শওকত হোসেন হিরনের দশম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত মানবিক কাউন্সিলর সুলতান মাহমুদের উদ্যোগ, সাড়ে ৪ হাজার মানুষকে ঈদ উপহার বিতরণ হিজলায় পুলিশ সদস্যদের ওপর মৎস্য অধিদপ্তরের অতর্কিত হামলা

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশ্নে ‘শয়তান দেহ পাবি, মন পাবি না’

  • প্রকাশিত : শুক্রবার, ৯ জুন, ২০২৩
  • ৫৭ 0 সংবাদ টি পড়েছেন
অনলাইন ডেস্ক // বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) একটি প্রশ্নপত্র নিয়ে সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেম বিভাগের মিডটার্ম পরীক্ষার প্রশ্নকে ঘিরে এই সমালোচনা শুরু হয়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকেই বিষয়টি নিয়ে সমালাচনা করছেন। তবে প্রশ্নকারী শিক্ষক দাবি করছেন, প্রশ্নের প্রসঙ্গ না বুঝে অনেকেই সমালোচনা করছেন।

অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেম বিভাগের শিক্ষার্থীরা জানান, ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের বাংলাদেশ স্টাডিজ কোর্সে প্রথম বর্ষের দ্বিতীয় মিডটার্ম পরীক্ষার প্রশ্নপত্রে ‌‘শয়তান দেহ পাবি, মন পাবি না’ এবং ‘শয়তান দেহ পাবি, চিন্তা পাবি না’ ভারতীয় উপমহাদেশে ‘ব্রিটিশ হেজিমনি’র আলোকে বিস্তারিত আলোচনা করতে বলা হয়।

তারা বলছেন, ‘হেজিমনি’ বোঝানোর জন্য সিনেমার এই ডায়ালগ বেছে নেওয়াটা যুক্তিসঙ্গত নয়। এই শব্দগুলো সাধারণত মানুষ নেতিবাচক আলোচনায় তুলে আনে। অন্য অনেক উদাহরণ ছিল যা দিয়ে বিষয়টি স্পষ্ট করা যেত।

প্রশ্ন প্রণয়নকারী শিক্ষক, ববির রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মেহেদী হাসান সোহাগ বলেন, ‘এই প্রশ্নে আমি কোনো সমস্যা দেখছি না। এখানে নেতিবাচক কিছু নেই। এটি কোড, আনকোড। যাদের পড়িয়েছি আমি, সেখানে টেক্সট-ডকুমেন্ট দেওয়া আছে। যারা ‘‘হেজিমনি’’ পড়েছে তারা কোনো সমালোচনা করবে না। হয়তো বা যারা জানেন না তারা সমালোচনা করছেন। বিট্রিশরাজরা কীভাবে ভারতীয় উপমহাদেশে ‘‘হেজিমনি’’কে প্রতিষ্ঠা করেছে তার সঙ্গে এই লাইনটি যথার্থ উদাহরণ এবং এখনো প্রত্যেক জায়গায় ‘‘হেজিমনি’’ রয়েছে। এমনকি প্রশ্নপত্র নিয়ে যেটি হচ্ছে সেটিও ‘‘হেজিমনি’’র বর্হিপ্রকাশ।

অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমের বিভাগীয় প্রধান হারুন অর রশিদ বলেন, ‘কেন এমন শব্দ প্রশ্নপত্রে ব্যবহার করা হয়েছে তার সঠিক ব্যাখ্যা যিনি প্রশ্নটি করেছেন তিনি বলতে পারবেন। আমি আশা করি তার সঙ্গে কথা বলে স্পষ্ট ব্যাখ্যা পাওয়া যাবে। তারপরও এমন শব্দ ব্যবহারে আমি নিজেও বিব্রতবোধ করছি।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ