1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ১১:১৫ অপরাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
উপজেলা নির্বাচনঃ মুলাদীতে চেয়ারম্যান পদে মানুষের আস্থা ‘তরিকুল হাসান খান মিঠু’ ঝালকাঠি উপজেলা নির্বাচন/ সহিংস নির্বাচনী পরিবেশ , নিরাপত্তাহীনতায় চেয়ারম্যান প্রার্থী কলাপাড়ায় পূর্ব শত্রুতার জেরে জেলেকে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ বাকেরগঞ্জে চেয়ারম্যান বাবুকে ফাঁসানোর অপচেষ্টা ! ঝালকাঠিতে আন্ত:জেলা চোর চক্রের মাস্টারমাইন্ড গ্রেফতার বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে কারিগরি শিক্ষা সপ্তাহ পালিত জনসেবায় নির্বাচনে অংশ নিয়েছি- ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী সাইফুল উপজেলা নির্বাচন/ জনপ্রতিনিধি নয়, জনসেবক হিসেবে মানুষের পাশে থাকতে চাই- রাজিব ব্র্যাকের সহযোগীতায় নিরাপদে বিদেশ যাচ্ছে মানুষ , ফেরতরা পাচ্ছেন সহায়তা বাকেরগঞ্জে উপজেলা চেয়ারম্যান পদে রাজিব তালুকদারকে চায় উপজেলাবাসী

সেঞ্চুরির পথে পেঁয়াজ

  • প্রকাশিত : রবিবার, ৪ জুন, ২০২৩
  • ৪৭ 0 সংবাদ টি পড়েছেন

নিজস্ব প্রতিবেদক // কোরবানি ঈদ প্রায় আসন্ন। এই ঈদকে কেন্দ্র করে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে পেঁয়াজের দাম। ক্রেতাদের অভিযোগ, বাজারের অসাধু ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেটের কারণে বাজারে কেজিপ্রতি পেঁয়াজ প্রায় ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কিন্তু বিক্রেতাদের অভিযোগ, ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি না হওয়ায় দাম বাড়ছে।

রোববার (৪ জুন) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে পেঁয়াজের দামের এমন চিত্র দেখা গেছে। গত রমজানে পেঁয়াজ ৩৫ টাকায় বিক্রি হলেও এখন তা প্রায় তিনগুণ বেড়েছে। সর্বশেষ গত দুইদিনের ব্যবধানে কেজিতে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে ১৫ টাকা। আজ (৪ জুন) খুচরা বাজারে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৯০ থেকে ৯৫ টাকায়।

ক্রেতাদের অভিযোগ, প্রতি বছরই ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট করে পেঁয়াজের দাম বাড়িয়ে দেন। দুইদিন আগে ৮০ টাকায় কিনলেও আজ বিক্রেতারা ৯৫ টাকা দাম হাঁকাচ্ছেন।

মহাখালী কাঁচা বাজার এলাকার ক্রেতা সাইদুল হক  বলেন, কালও (শনিবার) ৮৫ টাকা ছিল পেঁয়াজের কেজি। এক রাতের ব্যবধানে কীভাবে ৯৫ টাকা হলো? যেখানে একই স্টকের মাল রয়েছে, এমন দোকানের কথাই বলছি। এগুলো সিন্ডিকেটের কারণে হয়েছে।

জানতে চাইলে নিকেতন কাঁচা বাজারে পেঁয়াজ কিনতে আসা আসাদুল ইসলাম বলেন, ঈদের মাসখানেক আগেই পেঁয়াজের দাম প্রায় ১০০ টাকা। রোজায় ৩৫ টাকায় পেঁয়াজ কিনলেও এখন দাম প্রায় তিনগুণ। যেভাবে দাম বাড়ছে, পেঁয়াজ খাওয়াই বন্ধ করে দিতে পারলে ভালো হবে।

অন্যদিকে বিক্রেতারা বলছেন, ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি না হওয়ায় দাম বাড়ছে। এভাবে চলতে থাকলে ঈদে পেঁয়াজের বাজার নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে।

মহাখালী কাঁচা বাজারের খুচরা বিক্রেতা রিয়াজ বলেন, পাইকারি পর্যায়ে দাম কমলে খুচরায়ও কমে যায়। তবে, বর্তমানে যেভাবে দাম বাড়ছে, এভাবে চলতে থাকলে ঈদের আগেই পেঁয়াজের দাম ২০০ টাকা পার হতে পারে। আমদানির মাধ্যমে পেঁয়াজের বাজার নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে।

প্রসঙ্গত, কৃষকের উৎপাদিত পেঁয়াজের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে চলতি বছরের ১৫ মার্চ থেকে পেঁয়াজের আইপি (ইমপোর্ট পারমিট) অর্থাৎ আমদানি অনুমতি বন্ধ করে দেয় সরকার।ফলে পরদিন ১৬ মার্চ থেকে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ হয়ে যায়। আর, এরপর থেকেই ধীরে-ধীরে দাম বাড়তে থাকে নিত্যপ্রয়োজনীয় এই পণ্যটির।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ