1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৫:৫৮ পূর্বাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
মুক্তিযুদ্ধের আকাঙ্খাকে নস্যাৎ করেছিল শেখ মুজিবুর রহমান – আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ বাকেরগঞ্জে জমি রেকর্ডের কথা বলে প্রতারণার অভিযোগ , সাংবাদিককে হুমকি- থানায় জিডি! বরিশাল গ্রামার স্কুল এন্ড কলেজে বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আধুনিক দেশ ও সমাজ গড়তে হলে শিক্ষা ছাড়া বিকল্প কিছুই নেই-শিল্পপতি মিজানুর রহমান বরিশালে রাতের আধারে বিএনপি’র কর্মীকে কুপিয়ে রক্তাক্ত, ঢাকায় প্রেরণ ! আলহাজ্ব মাহবুব মোল্লা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে তাফসিরুল কুরআন মাহফিল সম্পন্ন জিপিএইচ ইস্পাতের আয়োজনে ‘জিপিএইচ মহারাজ দরবার’ অনুষ্ঠিত বরিশালে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভে প্রত্যাহার হওয়া ব্যক্তিই মাউশির নতুন ডিজি সু-শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে দেশের উন্নয়নে ভুমিকা রাখতে হবে- বরিশাল শিক্ষাবোর্ড চেয়ারম্যান  বরিশাল বিআরটিএ কর্তৃক গণশুনানি অনুষ্ঠিত

কলকাতায় অ্যাডিনো ভাইরাসের আতঙ্ক

  • প্রকাশিত : শনিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
  • ১০৬ 0 সংবাদ টি পড়েছেন
আন্তর্জাতিক ডেস্ক // জ্বর-সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত শিশুরোগীর ভিড় উপচে পড়ছে কলকাতা ও জেলার সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে। সাধারণ শয্যা থেকে শুরু পেডিয়াট্রিক ইন্টেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (পিকু) শয্যার সংকট দেখা দিয়েছে। কিছু কিছু শিশুর অবস্থা এতটাই নাজুক হচ্ছে যে, তাদের ভেন্টিলেশনে রাখতে হচ্ছে। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, জ্বর-সর্দি-কাশি নিয়ে ভর্তি থাকা শিশুরোগীদের মধ্যে শতকরা ৯০ ক্ষেত্রেই অ্যাডিনো ভাইরাসের সংক্রমণ দেখা যাচ্ছে।

চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, ২০১৮-১৯ সালের পরে এই ভাইরাস নতুন করে ফিরে এসেছে। তবে এ বারের ভয়াবহতা আগের বারের পরিস্থিতিকেও ছাপিয়ে যাবে বলে আশঙ্কা করছেন শিশু চিকিৎসকরা।

এদিকে অ্যাডিনো ভাইরাসের এমন প্রতিপত্তিতে শঙ্কায় সাধারণ মানুষ থেকে চিকিৎসকেরাও। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্করা এই ধরনের অসুখের শিকার হচ্ছেন বেশি। এর প্রধান কারণ হচ্ছে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার ঘাটতি। কোভিডের কারণে ঘরবন্দি শিশুরা দীর্ঘ সময়ে মেলামেশা থেকে বিচ্ছিন্ন থেকেছে। ফলে তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমেছে। মাস্ক পরা বন্ধ করে দিয়েছেন অনেকেই। শিশুরাও এখন আর স্কুলে মাস্ক পরছে না। তাই আবহাওয়া পরিবর্তনে অল্পেই কাবু হচ্ছে তারা।

চিকিৎসকদের মতে, অ্যান্টিবায়োটিক দিয়ে এই ভাইরাসকে আয়ত্তে আনা যাচ্ছে না অনেক ক্ষেত্রেই। আগে এই ভাইরাস শরীরে বাসা বাঁধলে কেবল শ্বাসকষ্ট বা পেটের সমস্যা ঘটত জ্বরের সঙ্গে। কিন্তু এ বার ভেন্টিলেশন পর্যন্ত গড়াচ্ছে সমস্যা। অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার, ভুলভাল প্রয়োগ এই ভাইরাসের চরিত্র বদলের জন্য অনেকাংশেই দায়ী বলে মনে করছেন তারা।

সাধারণত শিশুরাই এই ভাইরাসের শিকার হচ্ছে বেশি। তবে বড়রাও আক্রান্ত হতেই পারেন। আক্রান্ত হওয়ার দুইদিন থেকে দুই সপ্তাহের মধ্যেই শরীরে এই ভাইরাসের উপস্থিতি টের পাওয়া যায়। বায়ুবাহিত অ্যাডিনোভাইরাস সাধারণত চোখ, অন্ত্র, মূত্রনালী ও স্নায়ুতন্ত্রের ক্ষতি করে। এই ভাইরাসের আক্রমণ ঘটলে এতটুকু সময় নষ্ট করা উচিত নয়। যত তাড়তাড়ি সম্ভব চিকিৎসা শুরু করার পক্ষপাতী বিশেষজ্ঞরা।

সূত্র: আনন্দবাজার

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ