1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ০৩:১২ অপরাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
বরিশাল শিক্ষাবোর্ড চেয়ারম্যানের কঠোর তত্ত্বাবধানে সুষ্ঠু পরিবেশে শেষ হলো এসএসসি পরীক্ষা!  বরিশাল শিক্ষাবোর্ড চেয়ারম্যানের কঠোর তত্ত্বাবধানে সুষ্ঠু পরিবেশে শেষ হলো এসএসসি পরীক্ষা!  বরিশাল নগরীতে ছাত্রলীগ কর্মী প্রতারক জুম্মান-সাজ্জাদ গ্রেপ্তার চাঁদপুরা ইউনিয়নে বাক প্রতিবন্ধী সহ ৫ জনের বিরুদ্বে মামলা দিয়ে হয়রানীর অভিযোগ বরিশালের এসএসসি/ প্রান্তিক কেন্দ্রে ছুটছেন শিক্ষাবোর্ড চেয়ারম্যান- নির্বিঘ্নে হচ্ছে পরীক্ষা ! সাদিক অনুসারী লিংকন দত্ত এখনও সক্রিয়! বরিশালের এসএসসি/ শিক্ষাবোর্ড চেয়ারম্যানের বিরামহীন প্রচেষ্টা- চমক দেখাবে মেধাবীরা, সন্তষ্ট অভিভাবকরা!  জামিনে মুক্তি পেলেন বাস্তুহারা দল নেতা মনির নবরুপে নলছিটি, কৃতিত্ব ইউএনও’র ! বরিশালে জমি বিরোধে মিথ্যা মামলা দিয়ে ফাঁসাতে পাঁয়তারার অভিযোগ

রোনালদো-নেইমারকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা

  • প্রকাশিত : রবিবার, ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
  • ১৩৯ 0 সংবাদ টি পড়েছেন

ফুটবলের দুই তারকা খেলোয়াড়ের জন্মদিন আজ। একজন পর্তুগালের সেরা তারকা, আরেকজন ব্রাজিলের অন্যতম ভরসার জায়গা। জন্মদিনের মিল হলেও বয়সে মিল নেই ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো ও নেইমারের। একজন পা দিচ্ছেন ৩৮ বছর বয়সে, আরেকজন একত্রিশে।

ব্রাজিলের অন্যতম কিংবদন্তি ফুটবলার নেইমার ডা সিলভা সান্তোস জুনিয়র, যিনি নেইমার হিসেবে সমধিক পরিচিত, ১৯৯২ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি নেইমার সান্তোস সিনিয়র ও নাদিন সান্তোস দম্পতির ঘরে জন্মগ্রহণ করেন।

নেইমারের বাবা নেইমার সান্তোস সিনিয়র ছিলেন একজন পেশাদার ফুটবলার। শৈশবে নেইমার পিতার নির্দেশনায় ফুটবল খেলা শুরু করেছিলেন। ২০০৩ সালে মাত্র ৯ বছর বয়সে নেইমার ব্রাজিলীয় ফুটবল ক্লাব সান্তোসে নিজের নাম লেখান। সান্তোসের হয়ে প্রথম ম্যাচ খেলেন ২০০৯ সালে।

১৯ বছর বয়সে ২০১১ সালে ও ২০১২ সালে দক্ষিণ আমেরিকার বর্ষসেরা ফুটবলার নির্বাচিত হন নেইমার। ২০১১ সালে ফিফা ব্যালন ডি’অরের মনোনয়ন পেয়ে ১০ম স্থানে আসেন। ২০১৩ সালে সান্তোস ছেড়ে পাড়ি জমান বার্সেলোনায়। স্পেন ছেড়ে রেকর্ড গড়া দামে পাড়ি জমান পিএসজিতে। বর্তমানে ব্রাজিলের জাতীয় দলে অপরিহার্য সদস্য তিনি।

এদিকে, পর্তুগালের মাদেইরা শহরে ১৯৮৫ সালে ফেব্রুয়ারির এ দিনে জন্মগ্রহণ করেন রোনালদো।

মা-বাবা নাম রেখেছিলেন তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগানের সঙ্গে মিল রেখে। ছোটবেলায় নাকি ছিলেন অত্যন্ত নিরীহ প্রকৃতির। খেলতে পছন্দ করতেন বড়দের সঙ্গে। বড়দের সঙ্গে খেলার সময় অনেক বেশ আঘাত পেতে হয়েছে। তবুও হাল ছাড়েননি। ছোটবেলা থেকেই অনুভব করতেন ফুটবলার হবেন। ফুটবলার হওয়ার তীব্র আকাঙ্ক্ষা নিয়েই মাত্র ১২ বছর বয়সে খেলা শুরু করেন স্পোর্টিং দ্য লিসবোয়াতে।

একপর্যায়ে মাদেইরা থেকে পরিবার-পরিজন ছেড়ে চলে আসেন। এরপর কেবলই এগিয়ে চলার গল্প।

২০০৩ সালে প্রথম পর্তুগিজ খেলোয়াড় হিসেবে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে যোগ দেন রোনালদো। ডেভিড বেকহ্যামের দীর্ঘমেয়াদী বদলি হিসেবে এই ক্লাবে যোগ দেন তিনি। সেখানে ছয় বছর কাটিয়ে রিয়াল মাদ্রিদে যোগ দেন রোনালদো। টানা ২০ বছর ইউরোপের ফুটবল ক্লাব মাতিয়ে রাখেন তিনি। পাঁচটি ব্যালন ডি অর’র শিরোপাসহ ৭ বার জিতেছেন লিগ। বর্তমানে আছেন এশিয়ার ফুটবল ক্লাব আল-নাসেরে।

দুই দেশের দুই তারকাই বিখ্যাত তাদের শৈল্পিক ফুটবলের কারণে। পায়ের জাদুতে তারা মাতিয়ে রাখছেন অগণিত ভক্ত-সমর্থককদের। লাতিন ফুটবলের সমর্থক অনেক হলেও পর্তুগাল দলকে সমর্থন করার বড় কারণ নিঃসন্দেহে রোনালদো।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ