1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ০১:৪৯ অপরাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
বরিশাল শিক্ষাবোর্ড চেয়ারম্যানের কঠোর তত্ত্বাবধানে সুষ্ঠু পরিবেশে শেষ হলো এসএসসি পরীক্ষা!  বরিশাল শিক্ষাবোর্ড চেয়ারম্যানের কঠোর তত্ত্বাবধানে সুষ্ঠু পরিবেশে শেষ হলো এসএসসি পরীক্ষা!  বরিশাল নগরীতে ছাত্রলীগ কর্মী প্রতারক জুম্মান-সাজ্জাদ গ্রেপ্তার চাঁদপুরা ইউনিয়নে বাক প্রতিবন্ধী সহ ৫ জনের বিরুদ্বে মামলা দিয়ে হয়রানীর অভিযোগ বরিশালের এসএসসি/ প্রান্তিক কেন্দ্রে ছুটছেন শিক্ষাবোর্ড চেয়ারম্যান- নির্বিঘ্নে হচ্ছে পরীক্ষা ! সাদিক অনুসারী লিংকন দত্ত এখনও সক্রিয়! বরিশালের এসএসসি/ শিক্ষাবোর্ড চেয়ারম্যানের বিরামহীন প্রচেষ্টা- চমক দেখাবে মেধাবীরা, সন্তষ্ট অভিভাবকরা!  জামিনে মুক্তি পেলেন বাস্তুহারা দল নেতা মনির নবরুপে নলছিটি, কৃতিত্ব ইউএনও’র ! বরিশালে জমি বিরোধে মিথ্যা মামলা দিয়ে ফাঁসাতে পাঁয়তারার অভিযোগ

কৌশলে তুমব্রু ছাড়ছে আশ্রিত রোহিঙ্গারা

  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ২৬ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ১২২ 0 সংবাদ টি পড়েছেন
নাইক্ষ্যংছড়ি (বান্দরবান) প্রতিনিধি // বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুমের তুমব্রু গ্রামে আশ্রয় নেওয়া শূন্যরেখার রোহিঙ্গারা কৌশলে এলাকা ছাড়ছে। এসব রোহিঙ্গাদের সম্ভাব্য গন্তব্য পার্বত্য বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সদর, বাইশারী এবং কক্সবাজার জেলার বিভিন্ন উপজেলা ও ইউনিয়ন। জানা গেছে সূর্যপাড়া, মগপাড়া, বাইশফাড়ি, উত্তর ঘুমধুমসহ বিভিন্ন পথ ব্যবহার করে দেশের অভ্যন্তরে ছড়িয়ে পড়ছে তারা।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত ১৮ জানুয়ারি শূন্যরেখায় সংঘটিত ঘটনার পর অন্তত এক হাজার রোহিঙ্গা অন্যত্র পালিয়েছে। এসব রোহিঙ্গারা পার্বত্য নাইক্ষ্যংছড়ি, রামু হয়ে লামা-আলীকদমের দিকে পাড়ি জমাচ্ছে।

তুমব্রু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবদুর রহিম বলেন, ‘গত বুধবার সন্ধ্যা পর্যন্ত তুমব্রু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এলাকায় দেখা যায় হাজারও রোহিঙ্গা ত্রিপলের ছাউনির নিচে বসবাস করছেন।‘

ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আজিজ বলেন, ‘ত্রিপলের তাঁবুতে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের সংখ্যা ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে। তারা কৌশলে পার্শ্ববর্তী গ্রামে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে। অচিরেই তাদের ঠেকানো দরকার।’

১৮ জানুয়ারি শূন্যরেখায় মিয়ানমারের আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা) ও রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশনের (আরএসও) দুটি সশস্ত্র গোষ্ঠীর মধ্যে সকাল থেকে সংঘর্ষ ও গুলি বিনিময় শুরু হয়। এতে অনেকেই হতাহত হয়। এ ঘটনার পর শূন্যরেখায় থাকা রোহিঙ্গাদের ৬০০টির বেশি ঘর আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া হয়। এরপর ৪ হাজার ২০০ রোহিঙ্গা তুমব্রু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠ ও আশপাশের এলাকায় আশ্রয় নেয়। তবে এ ঘটনার এক সপ্তাহ পার হলেও শূন্যরেখার বাস্তুহারা রোহিঙ্গাদের কোথায় নেওয়া হবে এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ