1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৬:১২ পূর্বাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
মুক্তিযুদ্ধের আকাঙ্খাকে নস্যাৎ করেছিল শেখ মুজিবুর রহমান – আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ বাকেরগঞ্জে জমি রেকর্ডের কথা বলে প্রতারণার অভিযোগ , সাংবাদিককে হুমকি- থানায় জিডি! বরিশাল গ্রামার স্কুল এন্ড কলেজে বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আধুনিক দেশ ও সমাজ গড়তে হলে শিক্ষা ছাড়া বিকল্প কিছুই নেই-শিল্পপতি মিজানুর রহমান বরিশালে রাতের আধারে বিএনপি’র কর্মীকে কুপিয়ে রক্তাক্ত, ঢাকায় প্রেরণ ! আলহাজ্ব মাহবুব মোল্লা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে তাফসিরুল কুরআন মাহফিল সম্পন্ন জিপিএইচ ইস্পাতের আয়োজনে ‘জিপিএইচ মহারাজ দরবার’ অনুষ্ঠিত বরিশালে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভে প্রত্যাহার হওয়া ব্যক্তিই মাউশির নতুন ডিজি সু-শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে দেশের উন্নয়নে ভুমিকা রাখতে হবে- বরিশাল শিক্ষাবোর্ড চেয়ারম্যান  বরিশাল বিআরটিএ কর্তৃক গণশুনানি অনুষ্ঠিত

ইভিএম কেনার সিদ্ধান্ত বাতিল: ইসি সচিব

  • প্রকাশিত : সোমবার, ২৩ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ১০০ 0 সংবাদ টি পড়েছেন
নিজস্ব প্রতিবেদক // বৈশ্বিক আর্থিক সংকটের কারণে আপাতত দুই লাখ ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) কেনার সিদ্ধান্ত বাতিল করেছে সরকার।

 

সোমবার নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাঙ্গীর আলম সরকারের এই সিদ্ধান্তের কথা গণমাধ্যমকে জানান।

জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ইভিএম প্রকল্পটি বিস্তারিত পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও পর্যালোচনান্তে এবং বর্তমান বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে সরকারের আর্থিক সামর্থ্য বিবেচনায় আপাতত প্রক্রিয়াকরণ না করার জন্য সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।

পরিকল্পনা কমিশন ইতোমধ্যে নির্বাচন কমিশনকে বিষয়টি জানিয়েছে। গতকাল বিকালে প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে এ তথ্য জানানো হয়েছে বলে উল্লেখ করেন কমিশন সচিব।

নির্বাচন কমিশন গত বছরের অক্টোবরে ৮ হাজার ৭১১ কোটি ৪৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ২ লাখ ইভিএম ক্রয় ও ব্যবস্থাপনার জন্য পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠায়।

২০২৪ সালের জানুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ইভিএমের বিষয়টি সামনে আসে, বিশেষ করে গত বছরের ৭ মে আওয়ামী লীগ সভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন বলেন, নির্বাচনে ৩০০ আসনে ইভিএম ব্যবহার করা হবে।

নির্বাচন কমিশন সর্বোচ্চ ১৫০ আসনে ইভিএম ব্যবহার করে পরবর্তী নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রস্তাবনা দেয়। নির্বাচন কমিশনের কাছে বর্তমানে প্রায় দেড় লাখ ইভিএম রয়েছে এবং তা দিয়ে তারা ৭০ বা ৮০টি আসনে নির্বাচন করতে পারবে।

২০১০ সাল থেকে বিভিন্ন স্থানীয় সরকার নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার শুরু হয়। এটিএম শামসুল হুদার নেতৃত্বাধীন তৎকালীন নির্বাচন কমিশন সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার শুরু করলেও কোনো সংসদ নির্বাচনে ব্যবহার করেনি।

২০১২ সালে কাজী রকিবউদ্দীন আহমদের নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশনও জাতীয় নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার করেনি। নুরুল হুদার নেতৃত্বাধীন কমিশন ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচনে ইভিএম পদ্ধতিটি সংশোধন করে এবং ৬টি আসনে ইভিএমে ভোটগ্রহণ করে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ