1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ০৩:৫৪ পূর্বাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
উপজেলা নির্বাচন/ জনপ্রতিনিধি নয়, জনসেবক হিসেবে মানুষের পাশে থাকতে চাই- রাজিব ব্র্যাকের সহযোগীতায় নিরাপদে বিদেশ যাচ্ছে মানুষ , ফেরতরা পাচ্ছেন সহায়তা বাকেরগঞ্জে উপজেলা চেয়ারম্যান পদে রাজিব তালুকদারকে চায় উপজেলাবাসী বরিশাল ডিসি ঘাট দখলে মরিয়া চিহ্নিত অপরাধীরা নির্বাচিত হলে উপজেলার সার্বিক উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করবো- চেয়ারম্যান প্রার্থী রাজিব রামুতে ভূমিদস্য সিরাজের অপকর্ম মামলা হওয়ার পরেও ধরা-ছোয়ার বাহিরে শেখর পরিবারের উদ্যোগে প্রয়াত সাবেক মেয়র শওকত হোসেন হিরনের দশম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত মানবিক কাউন্সিলর সুলতান মাহমুদের উদ্যোগ, সাড়ে ৪ হাজার মানুষকে ঈদ উপহার বিতরণ হিজলায় পুলিশ সদস্যদের ওপর মৎস্য অধিদপ্তরের অতর্কিত হামলা

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘর্ষ-অগ্নিসংযোগ, আহত ২০

  • প্রকাশিত : বুধবার, ১৮ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ৫৩ 0 সংবাদ টি পড়েছেন
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি // ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে মেম্বার ও ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের পূর্ব বিরোধের জেরে দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ২০ জন। সংঘর্ষে স্থানীয় বাজারের ১৩টি দোকানে অগ্নি সংযোগ করা হয়।
বুধবার (১৮ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার দূর্গাপুর ইউনিয়নের দূর্গাপুরে এই ঘটনা ঘটে। 

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত শুক্রবার সন্ধ্যায় জেলার আশুগঞ্জ উপজেলা সদরের রেলগেইট থেকে স্কুলছাত্র রিমন সিএনজি চালিত অটোরিকশা করে দূর্গাপুর গ্রামে আসেন। এ সময় সিএনজি চালক রহুল আমিন ২০ টাকার স্থলে ৩০ টাকা ভাড়া দাবি করেন। এ নিয়ে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে স্কুলছাত্র রিমনকে মারধর করেন সিএনজি চালক রুহুল আমিন। পরবর্তীতে স্কুলছাত্র রিমন বিষয়টি তাদের দূর্গাপুর গ্রামের হাজী বংশের মিজান মিয়া মেম্বারকে অবগত করে। মিজান মিয়া মেম্বার বিষয়টি সিএনজি চালক রহুল আমিনের বংশের জারু মিয়া বাড়ীর প্রধান দূর্গাপুর ইউপি চেয়ারম্যান রাসেল মিয়াকে অবগত করেন।

পরে ফেরার পথে মিজান মিয়া মেম্বারের ওপর হামলা চালায় চেয়ারম্যানের লোকজন। এই খবর পেয়ে হাজী বংশ ও চেয়ারম্যানের গোষ্ঠী জারু মিয়ার বংশের লোজজন সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ সময় কমপক্ষে ২০ জন আহত হন। এই ঘটনার জের ধরে আবার পরদিন শনিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত আবারও দুই বংশের লোকজন দফায় দফায় দেশিয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। ওইদিন দুপুর ১টা পর্যন্ত চলা সংর্ঘষে আহত হন আরও ৩০ জন। এই সময় সংঘর্ষ পুরো গ্রামে ছড়িয়ে পড়ে। তবে হাজী বংশের পক্ষে মোল্লাবাড়ি, হাজী ইউসূফ পাড়া ও শরিয়ত উল্লাহ পাড়া এবং জারু মিয়া বংশের পক্ষে নজর বাড়ি, মুন্সিবাড়ি, বামু মুন্সির বাড়ি ও নূরারপাড় বাড়ি লোকজন অংশগ্রহণ করেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়।

এই ঘটনার জের ধরে চেয়ারম্যান ও মেম্বারের গোষ্ঠীর লোকজন বুধবার সকালে আবারও সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। এর মধ্যে মেম্বারের গোষ্ঠীর একজনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঢাকায় প্রেরণ করা হয়েছে। এ সময় স্থানীয় বাজারের ১৩টি দোকানে অগ্নিসংযোগ করা হয়। পরে দমকল বাহিনীর সদস্যরা এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

এই বিষয়ে জানতে দূর্গাপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান রাসেল মিয়ার মুঠোফোনে কল দেয়া হলে তিনি রিসিভ করেননি। ইউপি সদস্য মিজান মিয়ারও মুঠোফোন বন্ধ পাওয়া যায়।

আশুগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার মিজানুর রহমান বলেন, অগ্নিকাণ্ডের খবরে আমরা সেখানে গিয়েছি। মুদি, ফার্মেসিসহ বিভিন্ন প্রকার ১৩টি দোকান অগ্নিকাণ্ডে ভস্মীভূত হয়েছে। আমাদের সঙ্গে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শহরের দমকল বাহিনীর দলও অংশগ্রহণ করে।

এই ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) জয়নাল আবেদীন জানান, সংঘর্ষের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে থানা পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এছাড়াও পুলিশ লাইন থেকে অতিরিক্ত আরও ৩৫ জন পুলিশ পাঠানো হয়েছে। পরিস্থিতি বর্তমানে নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ