1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
শুক্রবার, ২১ মার্চ ২০২৫, ০১:০৮ পূর্বাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
বরিশালে ইসলামি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আল মাদ্রাসাতুল হাসানাহ’তে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বরিশালে নিউনেস ল্যাবরেটরি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের সংবর্ধনা বিএনপি পরিচয়ে মাছ লুটের পর এবার হাত-পা ভেঙে ফেলার হুমকির অভিযোগ, পৃথক মামলা দায়ের  বরিশালে একই পরিবারের ৩ জনকে কুপিয়ে জখম বরিশালে জমি দখলে আওয়ামী অনুসারীদের হামলায় আহত ২,  শেবাচিমে ভর্তি-থানায় অভিযোগ  বরিশালে বিএনপি পরিচয়ে জমি দখল চেষ্টায় মাছ লুট, পৃথক মামলা দায়ের ইফতার মাহফিলেও হামলা চালিয়েছে আওয়ামী লীগের গুন্ডাবাহিনী- আবু নাসের মো.রহমাতুল্লাহ বরিশালে হাউজিং প্লট এ ও ফ্লাট মালিকদের ইতফার অনুষ্ঠিত বরিশালে হাউজিং প্লট এ ও ফ্লাট মালিকদের ইতফার অনুষ্ঠিত গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ফিরিয়ে দিয়েছিলেন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান – আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ

ইমামদের যে অনন্য সম্মান দিয়েছে ইসলাম

  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ৫ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ১০৯ 0 সংবাদ টি পড়েছেন
অনলাইন ডেস্ক // ইসলাম ধর্মের গুরুত্বপূর্ণ বিধানের একটি মসজিদে নামাজ পড়া। নামাজে সবাইকে নেতৃত্ব দিয়ে থাকেন মসজিদের ইমাম। ইমাম শব্দের অর্থ পথপ্রদর্শক, নেতা ও পরিচালক। ইমাম শুধু মসজিদের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি নন বরং মুসলিম সমাজেরও নেতা তিনি। ইমামতি ছাড়াও মুসলমানদের যাবতীয় ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানে তিনি নেতৃত্ব দিয়ে থাকেন। ইসলামের দৃষ্টিতে ইমামতি একটি মহান দায়িত্ব। এটি সুন্দর ও সম্মানজনক পদ।

ইসলামের প্রথম ইমাম রাসুল সা.

হজরত মুহম্মদ (সা.) ছিলেন ইসলামের প্রথম ইমাম। তার পরে খোলাফায়ে রাশেদিন ইমামতির গুরুদায়িত্ব পালন করেছেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘ইমাম হলেন (সালাতের সার্বিক) জিম্মাদার। আর মুয়াজ্জিন হলেন আমানতদার। হে আল্লাহ, ইমামদের সঠিক পথ প্রদর্শন করুন এবং মুয়াজ্জিনদের ক্ষমা করুন।’ (তিরমিজি, হাদিস: ২০৭)

ইমামকে সর্বোচ্চ সম্মান

ইমাম-মুয়াজ্জিন কোনো মজুর কিংবা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের কর্মচারী নন, তারা সমাজের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি। তারা সর্বোচ্চ সম্মান পাওয়ার অধিকার রাখেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমরা মানুষের স্তরভেদ অনুপাতে তাদের সম্মান দাও।’ (সুনানে আবু দাউদ: ৪৮৪২)

পরিপূর্ণ সওয়াবের অধিকারী

ইমামদের সম্পর্কে একটি হাদিস হজরত উকবা ইবনে আমের রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে বলতে শুনেছি, যে ব্যক্তি সঠিক সময়ে লোকদের নিয়ে জামাতে নামাজ আদায় করেছে, এ জন্য সে (ইমাম) নিজে ও মুকতাদিরাও পরিপূর্ণ সওয়াবের অধিকারী হবে। অপরপক্ষে যদি কোনো সময় ইমাম সঠিক সময়ে নামাজ আদায় না করে তবে এজন্য সে দায়ী হবে; কিন্তু মুকতাদিরা পরিপূর্ণ সওয়াবের অধিকারী হবে। (আবু দাউদ : ৫৮০, ইবনু মাজাহ, ৯৩৬, আহমাদ৪/১৪৫, ২০১)

পুরনো ছবি

ইমামদের জন্য আল্লাহর রাসুলের দোয়া

রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, হে আল্লাহ! তুমি ইমামদের সঠিক পথ দেখাও। এর অর্থ, ‘ইলমের ব্যাপারে সঠিক পথ দেখাও। আর তার ‘ইলমের মধ্যে শরিয়তে মাসআলা মাসায়েলের সঠিক জ্ঞান থাকা আবশ্যক।

সবার আগে ইমামের অবস্থান

জামাতে নামাজ আদায়ের ক্ষেত্রে ইমাম সবার আগে দাঁড়াবেন। অর্থাৎ ইমামের কাতার সবার কাতারের আগে হবে। ইমামের আগে কেউ দাঁড়াতে পারবে না। ইবনে হাজর আসকালানি (রহ.) বলেন, ‘মূলনীতি হলো ইমাম মুক্তাদিদের আগে থাকবেন।’ (ফাতহুল বারি : ২/৩৯১),

হানাফি, শাফেয়ি ও হাম্বলি মাজহাব (প্রসিদ্ধ অভিমত) অনুযায়ী, ইমামের আগে কেউ দাঁড়ালে তার নামাজ হবে না। (ইসলামওয়েব ডটনেট, ফাতাওয়া নম্বর : ৩৩৯৯৩)

ইমামের অনুমতির জন্য অপেক্ষা

নামাজ আদায়ের ক্ষেত্রে ইমামকে এই মর্যাদা দেওয়া হয়েছে যে তার অনুমতিক্রমে ইকামত দিতে হবে। আলী (রা.) বলেন, ‘মুয়াজ্জিন আজানের মালিক আর ইমাম ইকামতের মালিক।’ (মুসান্নাফ ইবনে আবি শায়বা, হাদিস: ৪১৭১; তিরমিজি, হাদিস: ২০২),

তবে ইমাম যদি কিছু না বলে ইকামতের অপেক্ষা করেন, তাহলে সে ক্ষেত্রেও ইকামত দেওয়া যাবে। কেননা চুপ থাকা ইমামের অনুমতি হিসেবে গণ্য হবে। (বাদায়েউল ফাওয়ায়েদ : ৩/৮০)

সব কাজে ইমামের অনুসরণ জরুরি

জামাতে নামাজ পড়ার ক্ষেত্রে সব কাজে ইমামের অনুসরণ করতে হবে এবং তার চেয়ে অগ্রবর্তী হওয়া যাবে না।

আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, অনুসরণ করার জন্যই ইমাম নির্ধারণ করা হয়। কাজেই তার বিরুদ্ধাচরণ করবে না। তিনি যখন রুকু করেন তখন তোমরাও রুকু করবে।

তিনি যখন ‘সামিআল্লাহু লিমান হামিদাহ’ বলেন, তখন তোমরা ‘রাব্বানা ওয়ালাকাল হামদ/ রাব্বানা লাকাল হামদ’ বলবে। তিনি যখন সিজদা করবেন তখন তোমরাও সিজদা করবে। তিনি যখন বসে সালাত আদায় করেন, তখন তোমরাও বসে সালাত আদায় করবে। আর তোমরা সালাতে কাতার সোজা করে নেবে। কেননা কাতার সোজা করা সালাতের সৌন্দর্যের অন্তর্ভুক্ত। (বুখারি, হাদিস: ৭২২)

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ