শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা এস এম আইউব হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আইউব হোসেন বলেন, মিরপুর থেকে দগ্ধ দুইজনকে শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসা হয়েছিল। ভোর রাতের দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় সে। তার শরীরের ৬২ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। এর আগে একই ঘটনায় হাজেরা বেগম নামে এক নারীর মৃত্যু হয়।
মৃত আরিয়ানের বাবা রেজাউল করিম বলেন, গত ১৭ নভেম্বর এসির লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে আমার ছেলে এবং বাসার আরেক নারী হাজেরা বেগম দগ্ধ হয়। ১৮ নভেম্বর হাজেরা বেগম চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় এবং আজ আমার ছেলে ভোর রাতের দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়।
Leave a Reply