কাজিহাল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মানিক রতন জানান, উপজেলার দক্ষিণ আমড়া মাঠে ৪০ দিনের কর্মসৃজন কর্মসূচির কাজ চলছিল। এ সময় আমড়া সীমান্ত এলাকার বাসিন্দা মো. মোকসেদুল ইসলাম মাটি খনন করতে গিয়ে একটি কষ্টিপাথরের মূর্তি দেখতে পান।
‘মূর্তি দেখতে পেয়ে তারা আমাকে জানায়। পরে বিষয়টি বিজিবি ও পুলিশ সদস্যদের জানানো হয়’, যোগ করেন চেয়ারম্যান।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ফুলবাড়ী-২৯ বিজিবির অধিনায়ক (পিএসসি) মো. আলমগীর কবির জানান, খবর পেয়ে ফাঁড়ির কমান্ডার সুবেদার মো. শুকশাহ বিজিবির অন্য সদস্যদের নিয়ে মূর্তিটি উদ্ধার করেন। আইনগত প্রক্রিয়া শেষে কষ্টিপাথরের মূর্তিটি কাস্টমসে জমা দেওয়া হবে।
Leave a Reply