1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ১১:২৯ পূর্বাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
মামলা হওয়ার পরেও ধরা-ছোয়ার বাহিরে শেখর পরিবারের উদ্যোগে প্রয়াত সাবেক মেয়র শওকত হোসেন হিরনের দশম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত মানবিক কাউন্সিলর সুলতান মাহমুদের উদ্যোগ, সাড়ে ৪ হাজার মানুষকে ঈদ উপহার বিতরণ হিজলায় পুলিশ সদস্যদের ওপর মৎস্য অধিদপ্তরের অতর্কিত হামলা সুলভ মুল্যে ইফতার বুকিং নিচ্ছে ‘লবস্টার রেস্ট্রুরেন্ট ও কনভেনশন হল’  সুলভ মুল্যে মানসম্পন্ন ইফতার বিক্রি করছে ‘খাবার বাড়ি সুইটস এন্ড রেস্ট্রুরেন্ট’ বাংলাদেশ মেডিকেল টেকনোলজিস্ট এ্যাল্যায়েন্স (বিএমটিএ) পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশ বরিশালে পুর্ব শত্রুতার জেরে ৪ জনকে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ, শেবাচিমে ভর্তি বসিক উপ নির্বাচনে জনপ্রিয়তার শীর্ষে মো: রাশিক হাওলাদার চরকাউয়া খেয়াঘাটে অপ্রতিরোধ্য জুয়ার আসর !

ইরানে বিক্ষোভ, এক সপ্তাহে নিহত ৭২

  • প্রকাশিত : বুধবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২২
  • ৬৫ 0 সংবাদ টি পড়েছেন
আন্তর্জাতিক ডেস্ক // ইরানের নৈতিকতা পুলিশের হেফাজতে ২২ বছর বয়সী মাহসা আমিনির মৃত্যুর পর দেশজুড়ে বিক্ষোভ অব্যহত রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে দেশটির নিরাপত্তা বাহিনী বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে দমন-পীড়ন জোরদার করেছে। মঙ্গলবার একটি অধিকার গোষ্ঠী জানিয়েছে গত এক সপ্তাহে নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে ৭২ জন নিহত হয়েছে।

মাহসা আমিনির মৃত্যুর পর সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে যে বিক্ষোভ শুরু হয়েছিল, তা ১৯৮৯ সালের ইসলামী বিপ্লবের পর থেকে ইরানের নেতৃত্বের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জে পরিণত হয়েছে। যা একটি আন্তর্জাতিক ক্ষোভের জন্ম দিয়েছে।

নরওয়ে ভিত্তিক গ্রুপ ইরান হিউম্যান রাইটস (আইএইচআর) ইরানের অভ্যন্তরে সহিংসতার সর্বশেষ তালিকায় বলেছে, দেশব্যাপী নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে ৪১৬ জন নিহত হয়েছে, যার মধ্যে ৫১ শিশু এবং ২১ জন নারী রয়েছে।

আইএইচআর বলেছে, গত সপ্তাহে ৭২ জন প্রাণ হারিয়েছে, যার মধ্যে ৫৬ জন পশ্চিম কুর্দি-জনবসতিপূর্ণ এলাকাযর বাসিন্দা। যেখানে সাম্প্রতিক দিনগুলোতে প্রতিবাদ কর্মকাণ্ড বেড়েছে।

নরওয়ে-ভিত্তিক মানবাধিকার গোষ্ঠী, যা ইরানের কুর্দি অঞ্চলগুলিতে ফোকাস করে, ইরানের নিরাপত্তা বাহিনীকে মেশিনগান দিয়ে বিক্ষোভকারীদের উপর সরাসরি গুলি চালানো এবং আবাসিক এলাকায় গোলাবর্ষণের অভিযোগ করেছে।

এদিকে, ইরানের বিক্ষোভে নিহতের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং নিরাপত্তা বাহিনীর কঠোর দমন-পীড়ন দেশটির গুরুতর পরিস্থিতির দিকে যাচ্ছে বলে সর্তক করেছেছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার।

মঙ্গলবার জেনেভায় এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার তুর্ক বলেন, গত সপ্তাহে দুই শিশুর মৃত্যুসহ ইরানের বিক্ষোভে নিহতের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং নিরাপত্তা বাহিনীর কঠোর দমনাভিযান দেশটির গুরুতর পরিস্থিতিকে সামনে নিয়ে এসেছে।

অন্যদিকে জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় থেকে ইরানের এই গুরুতর বিপজ্জনক পরিস্থিতির ব্যাপারে সতর্ক করা হয়েছে। এছাড়াও বিক্ষোভকারীদের মৃতদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর না করার জন্য ইরান কর্তৃপক্ষের সমালোচনা করেছে জাতিসংঘ।

উল্লেখ্য, গত ১৬ সেপ্টেম্বর পুলিশ হেফাজতে মারা যান মাসা আমিনি। ঠিকমতো হিজাব না পরায় ১৩ সেপ্টেম্বর রাজধানী তেহরানে তাকে ইরানের ‘নৈতিকতা পুলিশ’ গ্রেপ্তার করেছিল।

পুলিশের হেফাজতে অসুস্থ হয়ে যাওয়ার পর তাকে হাসাপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তিনদিন কোমায় থাকার পর মৃত্যু হয় তার। প্রথমে বিক্ষোভ ইরানের কুর্দি অধ্যুষিত উত্তরপশ্চিমাঞ্চলে শুরু হলেও ক্রমে তা দেশটির ৮০টি শহর ও নগরে ছড়িয়ে পড়ে। ২০১৯ এ পেট্রলের দাম নিয়ে হওয়া বিক্ষোভের পর দেশটির দেখা সবচেয়ে বড় প্রতিবাদ এটি।

সূত্র: রয়টার্স, এএফপি

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ