1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৩০ পূর্বাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
নির্বাচিত হলে উপজেলার সার্বিক উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করবো- চেয়ারম্যান প্রার্থী রাজিব রামুতে ভূমিদস্য সিরাজের অপকর্ম মামলা হওয়ার পরেও ধরা-ছোয়ার বাহিরে শেখর পরিবারের উদ্যোগে প্রয়াত সাবেক মেয়র শওকত হোসেন হিরনের দশম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত মানবিক কাউন্সিলর সুলতান মাহমুদের উদ্যোগ, সাড়ে ৪ হাজার মানুষকে ঈদ উপহার বিতরণ হিজলায় পুলিশ সদস্যদের ওপর মৎস্য অধিদপ্তরের অতর্কিত হামলা সুলভ মুল্যে ইফতার বুকিং নিচ্ছে ‘লবস্টার রেস্ট্রুরেন্ট ও কনভেনশন হল’  সুলভ মুল্যে মানসম্পন্ন ইফতার বিক্রি করছে ‘খাবার বাড়ি সুইটস এন্ড রেস্ট্রুরেন্ট’ বাংলাদেশ মেডিকেল টেকনোলজিস্ট এ্যাল্যায়েন্স (বিএমটিএ) পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশ বরিশালে পুর্ব শত্রুতার জেরে ৪ জনকে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ, শেবাচিমে ভর্তি

অবৈধ অভিবাসন ঠেকাতে নতুন চুক্তি করল তিন দেশ

  • প্রকাশিত : রবিবার, ২০ নভেম্বর, ২০২২
  • ৬২ 0 সংবাদ টি পড়েছেন
অনলাইন ডেস্ক // বলকান রুটে অবৈধ অভিবাসী ঠেকাতে ও সীমান্তের নিরাপত্তা বাড়াতে নতুন চুক্তি সাক্ষর করেছে ইউরোপের তিনটি দেশ অস্ট্রিয়া, সার্বিয়া এবং হঙ্গেরি ৷এই তিন দেশ মনে করছে, অবৈধ অভিবাসন ঠেকাতে ইউরোপের নীতি ব্যর্থ হয়েছে।

সার্বিয়ার রাজধানী বেলগ্রেড সীমান্তে নিরাপত্তা বাড়ানোর বিষয়ে চুক্তি সাক্ষর করে এই তিন দেশ। বলকান রুট দিয়ে অবৈধ অভিবাসন ঠেকাতে নিরাপত্তা বাড়ানোর অংশ হিসেবেই মূলত এমন চুক্তি করল দেশ তিনটি।

চুক্তির অংশ হিসেবে ইতোমধ্যেই নিরাপত্তা বাড়াতে নর্থ মেসিডোনিয়া সীমান্তে গাড়ি, থার্মাল ভিশন গগলস এবং ড্রোন পাঠানো হয়েছে। তার আগে অভিবাসনপ্রত্যাশীদের সীমান্ত পারাপার ঠেকাতে ২০১৫-১৬ সালে সার্বিয়া সীমান্তে ধারাল বেড়া স্থাপন করেছিল হাঙ্গেরি।

বিশেজ্ঞরা বলছেন, খারাপ আবহাওয়ার কারণে ভূমধ্যসাগর এবং এজিয়ান সাগর বিপজ্জনক হয়ে উঠায় অভিবাসনপ্রত্যাশীরা বলকান রুট ধরে ইউরোপে পোঁছানোর চেষ্টা করেছেন।

এদিকে তিন দেশের সরকারপ্রধান অবৈধ অভিবাসন ঠেকাতে ইউরাপিয়ান ইউনিয়নের পদক্ষেপের সমালোচনা করেন। অস্ট্রিয়ার চ্যান্সেলর কার্ল নেহামার বলেন, ‘অবৈধ অভিবাসন ঠেকাতে ইউরাপিয় ইউনিয়নের নীতি ব্যর্থ হয়েছে। আমরা এখন এমন একটি অবস্থায় পৌঁছেছি, ইউনিয়নের আশ্রয়কাঠামোর বাইরে গিয়ে ইউরোপের দেশগুলো আলাদা আলাদাভাবে জোট করার প্রয়োজন বোধ করছে।’

নিজের দেশের উদাহরণ দিয়ে তিনি জানান, ‘চলতি বছরের শেষ পর্যন্ত অস্ট্রিয়াতে আশ্রয় আবেদনের সংখ্যা হবে আনুমানিক এক লাখ। গত বছর এই সংখ্যা ছিল ৪০ হাজার।’

দেশ তিনটির দাবি, পশ্চিম বলকান রুট ধরে আসা অভিবাসনপ্রত্যাশীদের চাপ মূলত তাদেরকে সামলাতে হয়। তুরস্ক, বুলগেরিয়া এবং মেসিডোনিয়া থেকে অভিবাসনপ্রত্যাশীরা সার্বিয়ায় প্রবেশ করেন।

সার্বিয়ার প্রেসিডেন্ট আলেকসান্দার ভুচিচ বলেন, ‘উত্তর মেসিডোনিয়াকে সঙ্গে নিয়ে আমরা কাজ করতে। এতে ইউরোপের অন্যান্য দেশসহ আমাদের নিজেদের দেশগুলো বাঁচবে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ