চিংড়ি চাষিরা জানান, রোগমুক্ত রেণু না পাওয়া, সনাতন পদ্ধতিতে চাষের কারণে কাঙ্খিত উৎপাদন পাওয়া যাচ্ছে না।
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার আয়ের একটা উল্লেখযোগ্য অংশ চিংড়ি রপ্তানি থেকে আসে। ২০১৭-১৮ অর্থ বছরে যেখানে খুলনায় চিংড়ি উৎপাদন হয়েছিল ২৭ হাজার ৪৮৩ মেট্রিক টন, সেখানে ২০২১-২২ অর্থ বছরে তা কমে দাঁড়ায় ২৫ হাজার ১২২ মেট্রিক টনে।
খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা তিন জেলা মিলে গত অর্থ বছরে চিংড়ি রপ্তানি হয়েছে ৩৩ হাজার ২৭১ মেট্রিক টন। যা আগের অর্থ বছরের থেকে ৫০০ মেট্রিক টন কম।
আন্তর্জাতিক বাজারে চাহিদা থাকা সত্ত্বেও উৎপাদন কমে যাওয়ায় রপ্তানি কমছে। উৎপাদন বাড়াতে বেশ কিছু প্রকল্প হাতে নেয়ার কথা জানিয়েছে মৎস্য বিভাগ।
উল্লেখ্য, খুলনা জেলায় এ বছর ৩১ হাজার ১৩৫ হেক্টরে চিংড়ি চাষ হচ্ছে বলে জানা গেছে।
Leave a Reply