খুলনা রেলওয়ে স্টেশনের মাস্টার মানিক চন্দ্র সরকার বলেন, রেলস্টেশনে আসা ব্যক্তিরা তাদের সঙ্গে কথা কাটাকাটির জেরে সংঘর্ষে জড়ায়। একপর্যায়ে তারা স্টেশনের গ্লাস ভাঙচুর করে। এ সময় পুলিশকে খবর দিলে তারা আরও উত্তেজিত হয়ে ওঠে।
দুপুরে খুলনা রেলস্টেশনে গিয়ে দেখা যায়, স্টেশনে বিপুল সংখ্যক পুলিশ অবস্থান নিয়েছে। তাদের বিপরীত দিকে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন বিএনপি নেতাকর্মীরা।
খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) অতিরিক্ত উপ-কমিশনার সোনালী সেন বলেন, ‘সমাবেশে অংশ নিতে আসা কাউকে বাধা দেওয়া হয়নি। ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে।
Leave a Reply