1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ০৩:৩২ অপরাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
উপজেলা নির্বাচন/ জনপ্রতিনিধি নয়, জনসেবক হিসেবে মানুষের পাশে থাকতে চাই- রাজিব ব্র্যাকের সহযোগীতায় নিরাপদে বিদেশ যাচ্ছে মানুষ , ফেরতরা পাচ্ছেন সহায়তা বাকেরগঞ্জে উপজেলা চেয়ারম্যান পদে রাজিব তালুকদারকে চায় উপজেলাবাসী বরিশাল ডিসি ঘাট দখলে মরিয়া চিহ্নিত অপরাধীরা নির্বাচিত হলে উপজেলার সার্বিক উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করবো- চেয়ারম্যান প্রার্থী রাজিব রামুতে ভূমিদস্য সিরাজের অপকর্ম মামলা হওয়ার পরেও ধরা-ছোয়ার বাহিরে শেখর পরিবারের উদ্যোগে প্রয়াত সাবেক মেয়র শওকত হোসেন হিরনের দশম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত মানবিক কাউন্সিলর সুলতান মাহমুদের উদ্যোগ, সাড়ে ৪ হাজার মানুষকে ঈদ উপহার বিতরণ হিজলায় পুলিশ সদস্যদের ওপর মৎস্য অধিদপ্তরের অতর্কিত হামলা

জেলেদের কপালে চিন্তার ভাঁজ, মেলেনি খাদ্য সহায়তা

  • প্রকাশিত : শনিবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২২
  • ৬০ 0 সংবাদ টি পড়েছেন
বেতাগী (বরগুনা) প্রতিনিধি // মা ইলিশ রক্ষায় সারাদেশের ন্যায় উপকূলীয় অঞ্চল বরগুনার বেতাগীতে ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হয়েছে নিষেধাজ্ঞা। এই নিষেধাজ্ঞা চলবে আগামী ২৮ অক্টোবর পর্যন্ত। এই ২২ দিন নদীতে সব ধরনের মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা থাকায় পেশাদার জেলারা পড়েছেন বিপাকে। এদিকে নিষেধাজ্ঞার এক সপ্তাহ পার হয়ে গেলেও এখনো খাদ্য সহায়তা পায়নি তারা। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন জেলেরা।

বিগত বছরগুলোতে দেখা গেছে নিষেধাজ্ঞা শুরুর সঙ্গে সঙ্গে পেশাদার ও কার্ডধারী জেলেদের খাদ্য সহায়তা দিয়েছে সরকার। এই বছর আট দিন পার হয়ে গেলেও এখনো কেন খাদ্য সহায়তা দেওয়া হচ্ছে না এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাচ্ছে না জেলেরা।

মৎস্য অফিস সূত্রে জানা যায়, ৭ থেকে ২৮ অক্টোবর ইলিশের প্রজনন মৌসুম। এ মৌসুমে ৬০ শতাংশের বেশি মা ইলিশ ডিম ছাড়ে। ইলিশের নিরাপদ প্রজননের জন্য নদীতে মাছ ধরা, মজুদ করা, বাজারজাত করা ও পরিবহন নিষিদ্ধ রয়েছে। নিষেধাজ্ঞাকালীন সময় জেলেরা নদীতে নামলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। নিষেধাজ্ঞার বাস্তব রূপ দিতে মৎস্য অধিদপ্তর, কোস্টগার্ড ও পুলিশের অভিযান চালাচ্ছে। পাশাপাশি নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে চলছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

এ বিষয়ে একাধিক জেলে আমাদের সময়কে বলেন, ‘নদীতে মাছ শিকার করেই জীবিকা চালায়। নিষেধাজ্ঞার এই সময় আয়ের বিকল্প কোনো পথ না থাকায় জাল বুনে-ট্রলার মেরামত করে সময় কাটছে। তবে নিষেধাজ্ঞার আগে ইলিশের পরিমাণ কম থাকলেও, ইলিশের সাইজ বড় ছিল। আশাকরি নিষেধাজ্ঞার পরে কাঙ্ক্ষিত ইলিশ পাওয়া যাবে।’

জেলেরা ক্ষোভ প্রকাশ করে আরও বলেন, ‘নিষেধাজ্ঞার পরে চাল পেয়ে কী করব! তখন তো চাল কিনেই খেতে পারব। এখন দিলে উপকার হতো।’

সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, জেলেদের কপালে চিন্তার ভাঁজ। অনেকেই দেখা গেছে জাল ও ট্রলার মেরামত করে আবার কেউ কেউ বসে বসেই সময় পার করছেন।

জেলে সোহরাব বলেন, ‘পরিবার নিয়ে খেয়ে না খেয়ে দিন পার করছি। নিষেধাজ্ঞার সময় সরকার থেকে খাদ্য সহায়তা দেওয়ার কথা থাকলেও সেটা এখনও পাননি। দ্রুত সময়ের মধ্যে খাদ্য সহায়তার দাবি জানাচ্ছি।’

বেতাগী উপজেলার মৎস্য কর্মকর্তা বলেন, ‘মা ইলিশ যাতে নিরাপদে ডিম ছাড়তে পারে সেজন্য সরকার কর্তৃক ২২ দিন নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের অনুকূলে ডিও দেওয়া হয়েছে। দুই-এক দিনের মধ্যেই জেলেরা হাতে চাল দেওয়া হবে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ