1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
বুধবার, ১৮ জুন ২০২৫, ১০:৫২ পূর্বাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
আন্দারমানিকে সন্ত্রাসী লিটন বিশ্বাসের হামলায় তিন গৃহবধু আহত গরুর হাটে গরু বিক্রেতাকে পিটিয়ে জখমের অভিযোগ বরিশালে কালচারাল অফিসার ‘অসিত বরণ দাশ’কে’ বিতর্কিত করার চক্রান্ত জিয়াউদ্দিন সিকদারকে বরিশাল মহানগর বাস্তহারা দলের শুভেচ্ছা যাত্রীসেবা নিশ্চিতে কঠোর জিয়াউদ্দিন সিকদার, ভাঁসছেন প্রশংসায়! জিয়াউদ্দিন সিকদারকে নগর বাস্তহারা দলের শুভেচ্ছা বাউফলে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে ইট বাটার শ্রমিককে মারধরের অভিযোগ শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান তলাবিহীন দেশকে স্বনির্ভর রাষ্ট্রে পরিণত করেন- রহমাতুল্লাহ নগরীর রূপাতলী আজিজিয়া হাউজিংয়ে প্রকৃত মালিককে হয়রানি করে জমি দখলের পায়তারা ‘শহীদ জিয়াই বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্র সংস্কার শুরু করেছিলেন’

জেলেদের কপালে চিন্তার ভাঁজ, মেলেনি খাদ্য সহায়তা

  • প্রকাশিত : শনিবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২২
  • ১৩১ 0 সংবাদ টি পড়েছেন
বেতাগী (বরগুনা) প্রতিনিধি // মা ইলিশ রক্ষায় সারাদেশের ন্যায় উপকূলীয় অঞ্চল বরগুনার বেতাগীতে ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হয়েছে নিষেধাজ্ঞা। এই নিষেধাজ্ঞা চলবে আগামী ২৮ অক্টোবর পর্যন্ত। এই ২২ দিন নদীতে সব ধরনের মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা থাকায় পেশাদার জেলারা পড়েছেন বিপাকে। এদিকে নিষেধাজ্ঞার এক সপ্তাহ পার হয়ে গেলেও এখনো খাদ্য সহায়তা পায়নি তারা। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন জেলেরা।

বিগত বছরগুলোতে দেখা গেছে নিষেধাজ্ঞা শুরুর সঙ্গে সঙ্গে পেশাদার ও কার্ডধারী জেলেদের খাদ্য সহায়তা দিয়েছে সরকার। এই বছর আট দিন পার হয়ে গেলেও এখনো কেন খাদ্য সহায়তা দেওয়া হচ্ছে না এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাচ্ছে না জেলেরা।

মৎস্য অফিস সূত্রে জানা যায়, ৭ থেকে ২৮ অক্টোবর ইলিশের প্রজনন মৌসুম। এ মৌসুমে ৬০ শতাংশের বেশি মা ইলিশ ডিম ছাড়ে। ইলিশের নিরাপদ প্রজননের জন্য নদীতে মাছ ধরা, মজুদ করা, বাজারজাত করা ও পরিবহন নিষিদ্ধ রয়েছে। নিষেধাজ্ঞাকালীন সময় জেলেরা নদীতে নামলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। নিষেধাজ্ঞার বাস্তব রূপ দিতে মৎস্য অধিদপ্তর, কোস্টগার্ড ও পুলিশের অভিযান চালাচ্ছে। পাশাপাশি নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে চলছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

এ বিষয়ে একাধিক জেলে আমাদের সময়কে বলেন, ‘নদীতে মাছ শিকার করেই জীবিকা চালায়। নিষেধাজ্ঞার এই সময় আয়ের বিকল্প কোনো পথ না থাকায় জাল বুনে-ট্রলার মেরামত করে সময় কাটছে। তবে নিষেধাজ্ঞার আগে ইলিশের পরিমাণ কম থাকলেও, ইলিশের সাইজ বড় ছিল। আশাকরি নিষেধাজ্ঞার পরে কাঙ্ক্ষিত ইলিশ পাওয়া যাবে।’

জেলেরা ক্ষোভ প্রকাশ করে আরও বলেন, ‘নিষেধাজ্ঞার পরে চাল পেয়ে কী করব! তখন তো চাল কিনেই খেতে পারব। এখন দিলে উপকার হতো।’

সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, জেলেদের কপালে চিন্তার ভাঁজ। অনেকেই দেখা গেছে জাল ও ট্রলার মেরামত করে আবার কেউ কেউ বসে বসেই সময় পার করছেন।

জেলে সোহরাব বলেন, ‘পরিবার নিয়ে খেয়ে না খেয়ে দিন পার করছি। নিষেধাজ্ঞার সময় সরকার থেকে খাদ্য সহায়তা দেওয়ার কথা থাকলেও সেটা এখনও পাননি। দ্রুত সময়ের মধ্যে খাদ্য সহায়তার দাবি জানাচ্ছি।’

বেতাগী উপজেলার মৎস্য কর্মকর্তা বলেন, ‘মা ইলিশ যাতে নিরাপদে ডিম ছাড়তে পারে সেজন্য সরকার কর্তৃক ২২ দিন নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের অনুকূলে ডিও দেওয়া হয়েছে। দুই-এক দিনের মধ্যেই জেলেরা হাতে চাল দেওয়া হবে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ