1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ১২:১৭ অপরাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
উপজেলা নির্বাচন/ জনপ্রতিনিধি নয়, জনসেবক হিসেবে মানুষের পাশে থাকতে চাই- রাজিব ব্র্যাকের সহযোগীতায় নিরাপদে বিদেশ যাচ্ছে মানুষ , ফেরতরা পাচ্ছেন সহায়তা বাকেরগঞ্জে উপজেলা চেয়ারম্যান পদে রাজিব তালুকদারকে চায় উপজেলাবাসী বরিশাল ডিসি ঘাট দখলে মরিয়া চিহ্নিত অপরাধীরা নির্বাচিত হলে উপজেলার সার্বিক উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করবো- চেয়ারম্যান প্রার্থী রাজিব রামুতে ভূমিদস্য সিরাজের অপকর্ম মামলা হওয়ার পরেও ধরা-ছোয়ার বাহিরে শেখর পরিবারের উদ্যোগে প্রয়াত সাবেক মেয়র শওকত হোসেন হিরনের দশম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত মানবিক কাউন্সিলর সুলতান মাহমুদের উদ্যোগ, সাড়ে ৪ হাজার মানুষকে ঈদ উপহার বিতরণ হিজলায় পুলিশ সদস্যদের ওপর মৎস্য অধিদপ্তরের অতর্কিত হামলা

মন্ত্রীকে গুলি করা সেই পুলিশ কর্মকর্তা মানসিক রোগী!

  • প্রকাশিত : সোমবার, ৩০ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ৬৪ 0 সংবাদ টি পড়েছেন
অনলাইন ডেস্ক // পুলিশ কর্মকর্তার গুলিতে ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য ওড়িশার স্বাস্থ্যমন্ত্রী নব কিশোর দাস গতকাল রোববার সন্ধ্যায় ভুবনেশ্বরের অ্যাপোলো হাসপাতালে মারা গেছেন। এদিকে নব কিশোর দাসের ওপর হামলাকারী পুলিশকে ইতোমধ্যে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির বলছে, নব কিশোর দাসকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় সন্দেহভাজন পুলিশ কর্মকর্তা (সহকারী উপপরিদর্শক) গোপালকৃষ্ণ দাস মানসিক রোগে ভুগছিলেন। তিনি এক মনোরোগ–বিশেষজ্ঞের কাছ থেকে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন।

বেরহামপুরের এমকেসিজি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের মনোরোগ বিভাগের প্রধান চন্দ্র শেখর ত্রিপাঠি সাংবাদিকদের বলেন, গোপালকৃষ্ণ বাইপোলার ডিজঅর্ডারে ভুগছিলেন। বাইপোলার ডিজঅর্ডার হলো একটি মানসিক রোগ। এ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মেজাজ ব্যাপক রকমে ওঠানামা (মুড সুইং) করে। তারা কখনো অতি মাত্রায় উত্তেজিত হয়ে যেতে পারেন, আবার কখনো হতাশায় ভুগতে পারেন। তবে মনোরোগ–বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়াসহ বিভিন্ন চিকিৎসার মধ্য দিয়ে এ রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।

ত্রিপাঠি আরও বলেন, পুলিশ সদস্য গোপালকৃষ্ণ ৮ থেকে ১০ বছর আগে তার ক্লিনিকে গিয়েছিলেন। তিনি হুটহাট রেগে যেতেন, আর এ জন্য তার চিকিৎসা চলছিল।

তবে এই চিকিৎসক জানান, গোপালকৃষ্ণ নিয়মিত ওষুধ খেতেন কি না, তা আমার জানা নেই। নিয়মিত ওষুধ না খেলে এ রোগ আবার ফিরে আসতে পারে। তিনি সর্বশেষ আমার সঙ্গে দেখা করেছেন এক বছর আগে।

এ ছাড়া গোপালকৃষ্ণের স্ত্রীও বলেছেন, তার স্বামী মানসিক অসুস্থতার জন্য ওষুধ খেতেন। আমরা তার কাছ থেকে প্রায় ৪০০ কিলোমিটার দূরে থাকতাম। সে কারণে আমি বলতে পারছি না সে নিয়মিত ওষুধ খেত কি না।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ