1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
বৃহস্পতিবার, ১২ জুন ২০২৫, ০২:১০ পূর্বাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
গরুর হাটে গরু বিক্রেতাকে পিটিয়ে জখমের অভিযোগ বরিশালে কালচারাল অফিসার ‘অসিত বরণ দাশ’কে’ বিতর্কিত করার চক্রান্ত জিয়াউদ্দিন সিকদারকে বরিশাল মহানগর বাস্তহারা দলের শুভেচ্ছা যাত্রীসেবা নিশ্চিতে কঠোর জিয়াউদ্দিন সিকদার, ভাঁসছেন প্রশংসায়! জিয়াউদ্দিন সিকদারকে নগর বাস্তহারা দলের শুভেচ্ছা বাউফলে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে ইট বাটার শ্রমিককে মারধরের অভিযোগ শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান তলাবিহীন দেশকে স্বনির্ভর রাষ্ট্রে পরিণত করেন- রহমাতুল্লাহ নগরীর রূপাতলী আজিজিয়া হাউজিংয়ে প্রকৃত মালিককে হয়রানি করে জমি দখলের পায়তারা ‘শহীদ জিয়াই বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্র সংস্কার শুরু করেছিলেন’ জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ ইউপি চেয়ারম্যান নির্বাচিত বরিশালের হুমায়ুন কবির

অপরিকল্পিত স্থায়ী বাঁধে প্রাণ হারাচ্ছে পটুয়াখালীর মাঝগ্রাম খাল

  • প্রকাশিত : রবিবার, ২৮ মে, ২০২৩
  • ১৩০ 0 সংবাদ টি পড়েছেন

নিজস্ব প্রতিবেদক // অপরিকল্পিত স্থায়ী বাঁধ ও সম্মিলিত নজরদারি না থাকায় প্রাণ হারিয়েছে পটুয়াখালী মাঝগ্রাম খাল। খনন ও স্লুইস গেট না থাকায় অস্তিত্ব বিলিনের পথে খালটির অধিকাংশ জায়গায় এখন প্রভাবশালীদের দখলে।

খাল দখল করে নির্মাণ করা হয়েছে পাকা ও আধাপাকা ঘরবাড়ি। সরকারি মাপ অনুযায়ী খনন করে খালের প্রাণ ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা। প্রায় ৪০ বছর আগে পটুয়াখালী চৌরাস্তা থেকে মির্জাগঞ্জ সড়কের চৌরাস্তা মসজিদের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া মাঝগ্রাম খালে কোনো স্লুইস গেট বা কালভার্ট না করেই অপরিকল্পিত স্থায়ী বাঁধ দেয় সড়ক বিভাগ।

যত্রতত্র বাঁধের জন্য প্রাণহীন হয়ে পরেছে পটুয়াখালী শহরের মাঝগ্রাম খালটি। আর তাতেই মরা খালে পরিনত হওয়ায় দখল করে নেয় প্রভাবশালীরা। এদিকে খালের জায়গা ভরাট করে নির্মাণ করা হয়েছে পাকা, আধা পাকা বাড়ি ও সীমানাপ্রাচীর। খালের মধ্যে বাঁধ দিয়ে তৈরি করা হয়েছে চলাচলের রাস্তা ও ব্যক্তিগত পুকুর। ৪০ ফিটের খালটি কোথাও কোথাও ৫ ফিটে পরিণত হয়েছে।

সড়ক বিভাগের বাঁধের জন্য খালের দক্ষিণ দিকের বহমান অংশটিতে পানি না থাকায় সেখানকার কৃষকদেরও কোনো উপকারে আসছে না। অথচ এই খাল এলাকার কৃষি ও মাছ উৎপাদনে একসময় অবদান রেখেছে।

স্থানীয়রা জানান, ১৯৮৩/৮৪ সালে মির্জাগঞ্জ সড়ক উন্নয়নের সময় চৌরাস্তা থেকে পশ্চিম দিকে যাওয়ার সময় এখানে একটি বাধ দেওয়া হয়েছে। এর পর খালের পানি চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে।

এরপর আর এই খাল খনন করা হয়নি। এখ ময়লা আবর্জনা ও নোংরা ময়লায় সয়লাব। এখানে জন্ম নেওয়া মশার ওৎপাতে অতিষ্ঠ এলকাবাসী। পটুয়াখালী পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আরিফ হোসেন জানান, খালটির অবস্থান পৌরসভার মধ্যে হওয়ায় এর দায়দায়িত্ব পৌরসভার। তবে জেলা পানি ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য সচিবের দায়িত্ব থাকায় তিনি এবিষয়ে কমিটির সভায় উপস্থাপন করবেন।

পটুয়াখালী পৌরসভার মেয়র মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, একবছর আগে সড়ক বিভাগে বাঁধ উন্মুক্ত করার আবেদন করা হয়েছে। খাল গুলো কেটে পরিকল্পিতভাবে ব্রিজ, কালভার্ট বা স্লুইস গেট করা হলে শহরের জলাবদ্ধতা নিরসনে এবং পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থার উন্নয়নসহ নৌপথ চালু করা সম্ভব হবে। কেউ দখল করলে, দখল মুক্ত করার জন্য সবকিছু করা হবে।

সড়ক ও জনপদ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী এএম আতিক উল্লাহ খালটি পুনঃউদ্ধারে সড়ক বিভাগে প্রস্তাবণা দিলে বাঁধ কেটে পানি চলাচলের ব্যবস্থা করে দেওয়া হবে বলে জানান।তিনি আরও বলেন, শুধু মাঝগ্রাম খাল নয়, জেলার সকল খাল পুনঃউদ্ধার ও দখল মুক্ত করে পূর্বের ন্যায় প্রাণ ফিরে পাবে এমনটাই প্রত্যাশা করেছে পটুয়াখালীবাসী।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ