ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমে বলা হয়, বিচার বিভাগের প্রধানের কাছ থেকে একটি চিঠি পাওয়ার পর আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি সর্বশেষ এই ক্ষমার সিদ্ধান্ত নেন।
ওই চিঠিতে বলা হয়, যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে তারা অনেকেই বয়সে তরুণ এবং বিদেশি প্রভাব ও প্রচারের দ্বারা প্ররোচিত হয়ে বিপথগামী হয়েছিলেন।
তাদের অনেকে এখন অনুতপ্ত হয়েছেন এবং ক্ষমা ভিক্ষা করছেন বলে ওই চিঠিতে দাবি করা হয়। তবে যাদের বিরুদ্ধে বিদেশি সংস্থার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, নরহত্যা বা রাষ্ট্রের সম্পদ বিনষ্ট করার মত গুরুতর অভিযোগ রয়েছে তাদের ক্ষমা করা হবে না। দ্বৈত নাগরিক যারা বর্তমানে ইরানের কারাগারে আছেন তাদের বেলাও এই ক্ষমা কার্যকর হবে না।
বিবিসি জানায়, আয়াতুল্লাহ খামেনির ক্ষমা পেতে হলে কী করতে হবে তার ব্যাখ্যা করেছেন বিচার বিভাগের উপ প্রধান সাদেক রহিমি।
তিনি বলেন, যারা ক্ষমা পাওয়ার যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন তাদের অবশ্যই লিখিত আকারে অঙ্গীকার করতে হবে যে, তারা যা করেছেন তার জন্য তারা অনুতপ্ত। নতুবা তারা মুক্তি পাবেন না।
Leave a Reply