তিনি বলেন, ইভিএম কেনার বিষয় আছে, সফটওয়্যার ইনস্টল করার ব্যাপার আছে। তারপর সেটা চেকিং, ট্রেনিং, ভোটার এডুকেশন; সবকিছু মিলিয়েই আমরা বলেছি জানুয়ারির মধ্যে না হলে দেড়শ আসনে করা সম্ভব নয়। এখনো আমরা সেই অবস্থানেই আছি। কারণ এটা তো একটা হিউজ কাজ। নানা রকম ব্যাকআপ সার্ভিস তৈরির জন্য অনেক সময় লাগবে।
বৃহস্পতিবার নির্বাচন ভবনের নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
মো. আলমগীর বলেন, প্রকল্প এখনো অনুমোদন পায়নি। সবশেষ কী অবস্থায় আছে তা এখনো পরিকল্পনা কমিশন থেকে জানায়নি। তবে কমিশন সভায় এটা নিয়ে আলোচনা হতে পারে। যদিও এজেন্ডাভুক্ত নয়, তবু আলোচনা হতে পারে। আলোচনা হলে একটা সিদ্ধান্ত হতে পারে।
তিনি বলেন, প্রকল্পের কর্মকর্তা যারা আছেন, তাদের বক্তব্য বৈঠকে শোনা হবে। এরপর নির্বাচন অধিশাখার কর্মকর্তা এবং টেকনিক্যাল কর্মকর্তার বক্তব্য শুনবো। তারপর বলা যাবে কতদিনের মধ্যে কতটা সময় পেলে কত আসনে ইভিএমে ভোট করতে পারবো।
এ নির্বাচন কমিশনার আরও বলেন, ইভিএম মেশিন দুই লাখ না হয়ে আরও কম হতে পারে। হয়তো এক লাখ হতে পারে। কমও তো হতে পারে। তবে পরিকল্পনা কমিশন এখনো ইয়েস বা নো কোনোটাই তো বলেনি। যেহেতু ইয়েস, নো কোনোটাই বলেননি, সেহেতু চূড়ান্তভাবে তারা কিছু বললে আমরাও বলতে পারবো।
Leave a Reply