এছাড়া কয়েক জায়গায় বিক্ষোভ মিছিলেরও ডাক দিয়েছে তারা। এরইমধ্যে সাঘাটা ও ফুলছড়ি শহরে জড়ো হচ্ছেন আওয়ামী লীগের কর্মীরা। তাদের অভিযোগ, কোনো অসঙ্গতি ছাড়াই ভোট বন্ধের সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক।
ফুলছড়ি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জি এম সেলিম পারভেজ বলেন, ‘সুষ্ঠু নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করে ভোট বন্ধ করাটা মেনে নেয়া যায় না। এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের জয় নিশ্চিত ছিল।’
তবে কারচুপির অভিযোগে ভোট স্থগিত করাকে স্বাগত জানিয়েছেন নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানো প্রার্থীরা।
ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়ার মৃত্যুতে শূন্য হওয়া এই আসনের উপনির্বাচনটির দিকে দৃষ্টি ছিল এই কারণে যে, গত ফেব্রুয়ারিতে দায়িত্ব নেয়ার পর এই প্রথম কোনো সংসদীয় আসনে ভোটের আয়োজন করেছে নির্বাচন কমিশন।
কমিশন অনিয়ম হলে ভোট বন্ধ করে দেয়া হবে, এই ঘোষণা আগেই ছিল। বর্তমান কমিশনের অধীনে প্রথম ভোট হয় গত ১৫ জুন। কুমিল্লা সিটি করপোরেশনসহ শতাধিক ইউনিয়ন পরিষদে সেই ভোটের আগে বেশ কিছু এলাকায় নির্বাচন স্থগিত করা হয় আওয়ামী লীগের প্রার্থী বা তাদের সমর্থকদের আচরণে। তবে ভোট চলার দিন নির্বাচন স্থগিত করার ঘটনা এই প্রথম ঘটল।
Leave a Reply