1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:১০ পূর্বাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
জিয়াউদ্দিন সিকদারের নেতৃত্বে শত শত নেতাকর্মীর স্লোগানে মুখরিত রুপাতলী এলাকা, মিষ্টি বিতরণ বরিশাল মহানগর/ এক নাসরিনে বিব্রত বিএনপি ! এআরএস মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে শহিদ ও আহতদের স্মরণসভা ছাত্রীনিবাসে নগর বিএনপি’র নাসরিনের প্রভাব বিস্তারে সেনাবাহীনির কাছে অভিযোগ শিক্ষার্থীদের ! বরিশালে নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক প্রতিবাদ দিবস উদযাপন বরিশাল শিক্ষাবোর্ড চেয়ারম্যানসহ দুইজনের আইডি হ্যাকড, থানায় জিডি উজ্জীবিত বাস মালিক সমিতির সদস্যরা, জিয়াউদ্দিন সিকদারকে ফুলেল শুভেচ্ছা উজ্জীবিত বাস মালিক সমিতির সদস্যরা, জিয়াউদ্দিন সিকদারকে ফুলেল শুভেচ্ছা অপশক্তির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ‘বরিশাল-পটুয়াখালী বাস মিনিবাস মালিক সমিতির সদস্যরা সাবেক কাউন্সিলরের নিজস্ব কার্যালয় দখল, বিএনপি’র ইউনিট কার্যালয় স্থাপন

সেই বশিরের হাত থেকে রেহাই পায়নি স্কুল শিক্ষকও, ছাত্রলীগ পরিচয়ে তাণ্ডব !

  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ৭ নভেম্বর, ২০২৪
  • ২৭ 0 সংবাদ টি পড়েছেন

অনলাইন ডেস্ক

প্রথমে পরিচয়, এরপর শুরু হয় কথোপকথোন । ধীরে ধীরে সময় বৃদ্ধি পেয়ে উভয়ের মধ্যেই সৃষ্টি হয় পরস্পরের জন্য দায়িত্ববোধ আর বন্ধন। দীর্ঘ সময় অতিবাহিতের মধ্যে ঘটে যায় নানা ধরণের মুহুর্ত । আর সম্পর্কের মধ্যে একপক্ষের থেকে স্বার্থ আর প্রতারণার বিষয়টি লুকায়িত থাকে তবে ধীরগতির পরিকল্পনায় প্রতারিত হয় অপর প্রান্তের মানুষটি। আর এমন চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটেছে বরিশালে।

যা নিয়ে আদালতে মামলা পর্যন্ত গড়িয়েছে। বরিশাল বিজ্ঞ মেট্রোপলিটন ম্যাজিষ্ট্রেট আমলী আদালতে প্রতারণা ও কোটি টাকা আত্নসাতে মামলাটি দায়ের করেছেন ভুক্তভোগীর ভাই সাইদুল ইসলাম সায়েম। মামলা নং- ১৫৫১/২৪। ভুক্তভোগী হলেন, বরিশাল নগরীর ২৫ নং ওয়ার্ডের মৃত ইছাহাক চৌধুরীর ছেলে মুরাদুল ইসলাম। মুরাদুল ইসলাম অষ্ট্রিয়ায় পাড়ি জমায় দীর্ঘ ১০ বছর পুর্বে। অভিযুক্ত হলো, পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার ৭ নং সুর্যমনি ইউনিয়নের সাতবাড়ী-রামনগর গ্রামের আবদুস সালাম হাওলাদারের ছেলে মোঃ বশির উদ্দিন। প্রতারণার মাধ্যমে দুই ভাইয়ের থেকে অর্ধকোটি টাকা হাতিয়েছেন এই প্রতারক বলে মামলা সুত্রে জানা গেছে। দায়েরকৃত মামলা তদন্ত করে প্রতিবেদন দিতে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট আদালত। সম্পর্ক গভীরে নিয়ে দীর্ঘ বছর যাবত সেটিকে পুঁজি করে প্রায় দুই কোটি টাকা আত্নসাতের পুরো বিষয়টি প্রকাশ্যে এনেছেন প্রবাসী মুরাদুলও ।

লিখিত ও ভিডিও বক্তব্যে চরম প্রতারণার শিকার হয়ে সবিস্তরে চাঞ্চল্যকর বর্ণণা অভিযোগ দিয়েছেন তিনি। মামলা দায়েরের পাশাপাশি দ্রুত অভিযুক্তকে আইনের আওতায় আনতে চেয়েছেন সংশ্লিস্ট সকলের সহায়তাও। আর প্রতারণার শিকার শুধু মুরাদুল একাই হননি। প্রতারণা ও নির্যাতনে অতিষ্ঠ ছিল খোদ অভিযুক্তের প্রতিবেশী ও এলাকাবাসীরাও।

 

স্বৈরাচারি আওয়ামী লীগের সময়ে দাপুটে নেতাদের নাম ভাঙ্গিয়ে নানা অপকর্ম ও স্থানীয়দের নির্যাতনের মধ্য দিয়ে স্বার্থ হাসিল ও প্রভাব বিস্তার করতো অভিযুক্ত বশির ও তার সহযোগীরা বলে অভিযোগে জানিয়েছেন স্থানীয়রা। আর আওয়ামী সরকার পতনের পর অভিযুক্তরা ছেড়েছেন নিজ বাড়ি ও এলাকা। এতে স্বস্তি মিলেছে পুরো এলাকাবাসির। একইসাথে তারা করেছেন ক্ষোভ প্রকাশও। চেয়েছেন উপযুক্ত বিচারও । গণমাধ্যমকর্মীরা সরেজমিনে গেলে তাদেরকে পেয়ে বশির ও তার সহযোগীদের নানা অপকর্মের ফিরিস্তি তুলে ধরেণ তাদের সামনে। লিখিত ও মৌখিত অভিযোগে জানান নেতিবাচক সব কর্মকান্ডের বিস্তারিত।

 

স্থানীয় বাসিন্দা আলী আকবর অভিযোগে জানান, ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আমরা আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী জসিম ফরাজীর সমর্থক ছিলাম। আর বশির ছিল আওয়ামী লীগের বাচ্চুর সমর্থক। নির্বাচনের ফলাফলে বাচ্চু জয়লাভ করার পরপরই সালামের ছেলে বশির ও তার সহযোগী স্থানীয় হাসানসহ আরও ৩/৪ জন মিলে আমার বসতঘর কুপিয়ে মালামাল ভাংচুর করেছে। আমরা থানায় অভিযোগ দিলেও আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান বাচ্চুর হস্তক্ষেপে কোন বিচার পেতাম না। বশির ছাত্রলীগ পরিচয়ে দিনেদুপুরে মোটরসাইকেলে মহড়া দিয়ে প্রকাশ্যে রামদা প্রদর্শণ করে এলাকাবাসীকে জিম্মি করে রাখতো। ভয়ে কেউ কোন কথা বলতে পারেনি।

 

আলী আকর আরও জানান- বশিরের কোন ইনকাম সোর্স ছিলনা। দেখতাম মাসে মাসে নতুন নতুন মোটরসাইকেল নিয়ে আসতো। প্রায়ই বরিশাল যেতো আর আসতো। তার অর্থের উৎস সম্পর্কে জানতে চাইলে আলী আকবর জানান- বশিরের পরিবারের পুর্বে ছিল টিনের বসতঘর। শুনেছি বরিশালের এক ছেলের সাথে সম্পর্ক তৈরি করে বাড়িতে এখন ভবন নির্মাণ করেছে। এছাড়া বিপুল অর্থ ব্যয় করেছে রাতের আধারে অবৈধভাবে রাস্তাও নির্মাণ করেছে। তবে তার অর্থের উৎস ছিল ঐ বন্ধু। বশিরের আরেকভাই ওয়ার্কশপের কাজ করে। আলী আরও জানান, আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর বশির ও তার সহযোগীদের আর দেখা যায়নি। এখন আমরা এলাকাবাসি স্বস্তিতে রয়েছি। তবে বশির ও তার বাহীনির বিচার চাই। একইসাথে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আমরা মামলা দায়ের করবো।

স্থানীয় দুলাল শরীফ অভিযোগে জানান- আমার জামাইয়ের সাথে এক ব্যক্তির তর্ক বিতর্ক হয়। এর জের ধরে বশির তার সহযগী হৃদয় ও অন্যান্য দলবল নিয়ে ছাত্রলীগ পরিচয়ে আমার জামাইকে ও বসতঘর কুপিয়ে ভাংচুর করে। তাকে প্রথমে বাউফল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করানো হলে অবস্থা বেঘতিক থাকায় শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তাতে আমার প্রায় ৩ লাখ টাকা খরচ হয়। কিন্ত আওয়ামী লীগের প্রভাব থাকায় আমি বিচার পাইনি। এখন আমি মামলা দায়ের করবো।

স্থানীয় সোহাগ অভিযোগে জানান- আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে বশির, হৃদয়সহ সহযোগীরা ছাত্রলীগ পরিচয়ে এলাকায় দাপুটেভাবে চলাফেরা করতো। তারা ইউপি চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন বাচ্চুর অনুসারী ছিল। এর প্রভাবে শুধু ৭ নং সুর্যমনি ইউনিয়নই নয়, আশপাশ এলাকায়ও রামরাজত্ব চালিয়ে আসছিল তারা। এরমধ্যে কারও বাড়িতে বিবাহ অনুষ্ঠান হলে দাওয়াত না পেলেই বিভিন্নভাবে হয়রানী করতো। একপর্যায়ে চাপ প্রয়োগ করে অর্থ হাতিয়ে নিতো। এলাকাজুড়ে এই বাহিনীর ছিল একচেটিয়া মাদক ব্যবসা।

তরুণ প্রজন্মকে ধ্বংসের মুখে ফেলে দিয়েছে তারা। তারা ছাড়া কেউ মাদক যেমন ইয়াবার ব্যবসা করলে তাদের মারধর করতো তারা। ইয়াবার সয়লাব ঘটায় পুরো এলাকা জুড়ে বশির ও হৃদয়সহ তাদের বাহীনি। সোহাগ অভিযোগে আরও জানান- বশির যখন পলিটেকনিকে ভর্তি হয় তখন শুনেছি বরিশালের রুপাতলীতে মুরাদুল ইসলাম নামের এক ছেলের সাথে তার বন্ধুত্বপুর্ণ সম্পর্ক সৃষ্টি হয়। একপর্যায়ে ঐ বন্ধুকে বাড়িতে নিয়ে আসে বশির। পরে শুনেছি তারা উভয়েই পুরুষের প্রতি আসক্ত ও উভয়ে উভয়কে বিয়ে করেছে। এরপর শুনেছি মুরাদুল ইউরোপিয়ান দেশ অষ্ট্রিয়া চলে গেছে।

উভয়েই একসাথে সংসার করবে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বলে জানতে পারি। বশিরের ছিল টিনের ঘর। টিনের ঘরে কিভাবে থাকব, আর সংসারের নাম করে মুরাদুলের থেকে বিপুল অর্থ নিয়ে বাড়িতে একটি ভবন তৈরি করেছে। সোহাগ আরও জানান- শুনেছি ২০২২ সালের শেষের দিকে মুরাদুল দেশে আসে। কুয়াকাটায় জমি কিনে রিসোর্ট করবে এমন কথা বলে বশির ৪৫ লাখ টাকা নিছে বলে জেনেছি। তবে জমি কিংবা রিসোর্ট কোনটাই না করে পুরো টাকাটা আত্নসাত করে বশির। এরমধ্যে দু’জনে সেন্টমার্টিন, সিলেট সহ বিভিন্ন দেশে ঘুরে মুরাদুল অষ্ট্রিয়া ফিরে যায়। টাকা নিজের কাছে রেখে দিয়ে বাড়ি ও ৩ টা বিলাসবহুল মোটরসাইকেল কিনে বশির বলে শুনেছি।

বশিরের আয়ের কোন উৎস ছিলনা। বাবাও ছিল স্বল্প বেতনের একজন নাইটগার্ড। গ্রামের মধ্যে একটি অবহেলিত বাড়ি থাকলে সেটি বশিরের বাড়ি। বসতঘর ছিল টিনের। বৃষ্টি নামলে পানি পড়তো। রাস্তাঘাটও ছিলনা । সেটিও মুরাদুলের কস্টের পাঠানো টাকায় নির্মাণ করা। বশিরের পরিবারের সদস্যরা মুরাদুলকে ভাবী বলে ডাকতো। তারা অর্থ হাতাতে মুরাদুলকে ভাবী বলে ডেকে বশির তাকে ছাড়া বাঁচবে বলতো। পুরো সিন্ডিকেটের সাথে বশিরের মা, ভাবী, ভাই, থালাতো ভাই হাসান , জামাল জড়িত। বশিরসহ পরিবারের প্রত্যেক সদস্যদের একাউন্টে টাকা পাঠানো আছে মুরাদুলের। সোহাগ জানান- আমি সুনিশ্চিতভাবে আরও জেনেছি, বশির পার্শবর্তী একটি বাড়িতে প্রেম করে বিয়ে করে। মুরাদুল যে অর্থ পাঠাতো সেটি দিয়ে ঐ মেয়েকে বিভিন্ন ধরণের উপহার সামগ্রী দিতো। সম্পর্কের মাধ্যমে প্রতারনায় দীর্ঘ ১০ বছরে আমাদের ধারণা , বশির দেড় থেকে পৌনে দুই কোটি টাকা আত্নসাত করেছে। স্থানীয় এক কৃষক জানান- আমি আমার জমিতে চাষ করতে ছিলাম। হঠাত একদিন জমিতে চাষ করি কেন? এমন কথা বলে অহেতুকভাবে মারধর করে বশির। আমিও বিচার চাই।

নাম প্রকাশের অনিচ্ছুক স্থানীয় এক ব্যক্তি অভিযোগে জানান- বিনা অপরাধে পার্শবর্তী খলিল নামের এক বৃদ্ধকে থাপ্পর মারে বশির । তিনি শিক্ষক ছিলেন। এছাড়া বশিরের সহযোগীরাও তাকে মারধর করে। এতে স্ট্রোক করে প্রাণ হারায় সেই শিক্ষক। ভুক্তভোগী পরিবার তাদের ভয়ে চুপ ছিল । কোন বিচার পায়নি। এখন মামলা দায়ের করবেন বলে জেনেছি।

এদিকে স্থানীয় কয়েকজন অভিযোগে জানান, বশিরের অত্যাচারে পুরো এলাকাজুড়ে অস্থিরতা বিরাজ করতো। এলাকায় মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যহত হয়েছে। একটা আতংকের মধ্যেই দীর্ঘ বছর কাটিয়েছি আমরা। নানাভাবে হয়রানী করেছে বশির ও তার বাহীনি আমাদের। আওয়ামী লীগের প্রভাবে তাদের বিরুদ্ধে কেউই মুখ খুলতে পারতাম না। সরকার পতনের সাথে সাথে এই অপরাধ চক্রও উধাও হয়ে গেছে। তবে আমরা অপরাধীদের বিচার চাই। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করছি।

এদিকে এ বিষয়ে জানতে বাড়িতে গেলে গণমাধ্যমকর্মী ও স্থানীয়দের দেখেই ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন বশিরের পরিবার। বশির আছেন কিনা জানতে চাইলে তারা বলে সে ঢাকায়। পালিয়ে গেছেন কিনা এমন প্রশ্নে কোন পরিবারের পক্ষ থেকে মেলেনি কোন সদুত্তোরও। তবে বশিরের মা জানান- মুরাদুলের সাথে বশিরের বন্ধু সম্পর্ক ছিল। যেহেতু মামলা দেয়া হয়েছে। কোর্টে কথা হবে। আপনাদের (প্রতিবেদক) সাথে কোন কথা বলবো না।

বশিরের ভাবী জানান- মুরাদুল তার ভাইকে টাকা দেয়ার জন্য বশিরের একাউন্টে কিছু টাকা হয়তো পাঠিয়েছে। মুরাদুলের ভাইয়ের একাউন্টেইতো পাঠাতে পারতো এমন প্রশ্নে কোন সদুত্তর মেলেনি। এদিকে পুরো বিষয়টি জানতে বশিরের সন্ধান করলে তাকে পাওয়া যায়নি। এমনকি তার মুঠোফোনে একাধিকবার সংযোগের চেষ্টা করা হলেও তা ব্যর্থ হয়। এদিকে বিপুল অর্থ আত্নসাত ও প্রতারণার শিকার হয়ে মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়েছে ভুক্তভুগী মুরাদুল। ভিডিও বার্তা ও লিখিত অভিযোগে জানিয়েছেন, অভিযুক্ত বশিরের বিচার না হলে আত্নহত্যার হুমকি দেন তিনি। এদিকে প্রতারণার শিকার হয়ে ভুক্তভোগীর পরিবারের পক্ষে মামলা দায়ের করেন আপন ভাই সায়েম। মামলাটি বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা কার্যালয় (ডিবি) তদন্তাধীন রয়েছেন। পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্তের মাধ্যমে যথাযথ প্রতিবেদন দাখিল ও অপরাধ প্রমাণ সাপেক্ষে অভিযুক্তকে দ্রুত আইনের আওতায় আনতে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন তদন্তকারীর সংস্থার দায়িত্বরত উর্ধতন কর্মকর্তা।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ