1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ০৫:৩০ পূর্বাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
রুপাতলী জাগুয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে তারুণ্যের উৎসবের শুভ উদ্বোধন নিয়ামতি ইউনিয়ন বিএনপি’র শুভেচ্ছায় সিক্ত জিয়াউদ্দিন সিকদার সৈয়দ আকবরসহ ক্ষতিগ্রস্ত নেতাদের পাশে বরিশাল নগর বিএনপি ! বরিশালে বিএনপি’র ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ করলেন কেন্দ্রীয় নেতা রহমাতুল্লাহ দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করেছে আওয়ামী লীগ – আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ হাট সুপার শপের গ্র‍্যান্ড র‍্যাফেল ড্র ২০২৪ অনুষ্ঠিত দেশের গণতন্ত্রকে রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান আবু নাসের রহমাতুল্লার সভাপতি জিয়াকে নিয়ে ভিত্তিহীন বক্তব্য, বরিশাল-পটুয়াখালী বাস মিনিবাস মালিক সমিতি’র নিন্দা তদন্ত প্রতিবেদনে দ্রুত এগোচ্ছিলেন এসআই মাজেদ, সাব-রেজিস্ট্রি থেকে দলিল প্রাপ্তিতেই ধীরগতি ! বরিশাল মহানগর/ বিএনপি নেতা জিয়াকে নিয়ে মানববন্ধনে মিথ্যা অভিযোগ, নগরজুড়ে নিন্দা

সামুদ্রিক বলে পাড়ায় বিক্রি ক্ষতিকর সাকার

  • প্রকাশিত : শনিবার, ২২ জুলাই, ২০২৩
  • ৭১ 0 সংবাদ টি পড়েছেন

নিজস্ব প্রতিবেদক // মুন্সীগঞ্জে ধলেশ্বরী নদীতে জেলেদের জালে ঝাঁকে ঝাঁকে ধরা পড়ছে দেশীয় মাছের জন্য ক্ষতিকর সাকার। পরে এলাকায় ঘুরে সামুদ্রিক মাছ হিসেবে বিক্রি হচ্ছে এই মাছ। এর সঙ্গে পরিচিত না হওয়ায় অনেকে এই মাছ কিনে নিচ্ছেন।

জানা গেছে, পুরো নাম সাকার মাউথ ক্যাটফিশ। বিশেষত শোভাবর্ধনের জন্য অ্যাকুরিয়ামে পালা হয় বিদেশি প্রজাতির এ মাছ। দ্রুত বংশ বিস্তারকারী মাছটি। জলজ পোকামাকড় ও শ্যাওলার পাশাপাশি ছোট মাছ এবং মাছের পোনা খেয়ে থাকে এরা।

সাকার মাছের পাখনা খুব ধারালো। এর পাখনার আঘাতে সহজেই অন্য মাছের দেহে ক্ষত তৈরি হয়। পরে পচন ধরে আক্রান্ত মাছগুলো মারা যায়। জানতে চাইলে মুন্সীগঞ্জ জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এ টি এম তৌফিক মাহমুদ বলেন, মাউথ ক্যাটফিস বা সাকার ফিস চাষ ও খাবার অযোগ্য।

এই মাছ পরিবেশের জন্য হুমকি। সরকার এই মাছ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। সাকার নদী ও খালের অন্য প্রজাতির মাছের জন্য হুমকি।’ সম্প্রতি মুন্সীগঞ্জ পৌরসভার হাটলক্ষীগঞ্জ এলাকার মাছ ব্যবসায়ী মো. রতন সাকার ফেরি করতে দেখায়। তিনি জানান, তাকে এক জেলে সাকার মাছগুলো বিক্রি করতে দিয়েছেন। ২০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছেন তিনি। তবে এই মাছের নাম ও ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে নিজেও জানে না।

হাটলক্ষীগঞ্জ এলাকার সাকিব আহম্মেদ বাপ্পি জানান, সকালে বাড়ি কাছেই ২০০ টাকা কেজি দরে নিষিদ্ধ সাকার মাছ বিক্রি করতে দেখেন তিনি। মাছ বিক্রেতাকে তাকে জানান, এটি মাছ সমুদ্রের মাছ। পরে ৩-৪ জন মাছে কিনে নেন।

বাপ্পি বলেন, ‘আমি যখন বাধা দিই, তখন মাছ বিক্রেতা সরে পড়েন। মাছ বিক্রেতারা নিষিদ্ধ সাকার ফিসকে সামুদ্রিক মাছ বলে মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করছেন। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ না নিলে সাকার বিক্রি বাড়তে থাকবে।’

জেলা মৎস্য কর্মকর্তা তৌফিক মাহমুদ বলেন, ‘যারা নদী থেকে সাকার মাছ ধরছেন তারা ভালো কাজ করছেন, এতে নদী থেকে সাকার কমে যাচ্ছে। কিন্তু সাকার বাজারজাত করা আইনগত নিষিদ্ধ। এটি যেন কোনোভাবে এলাকায় বিক্রি করা না হয়, সে ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ