1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ ২০২৫, ০৮:৫৭ পূর্বাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
বরিশালের একে স্কুলের এডহক কমিটি সভাপতি আজিজুর রহমান মামুন নগরীর রুপাতলী সুরভী পরিবহনের কাউন্টারের শুভ উদ্বোধন, সরাসরি যাবে ঢাকা! বরিশালে যুব ও ছাত্রদলের দুই নেতাকে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ, শেবাচিমে ভর্তি বসুন্ধরা ২৩ নং ওয়ার্ড কল্যাণ সংঘ’র উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া অনুষ্ঠিত বরিশালে ইসলামি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আল মাদ্রাসাতুল হাসানাহ’তে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বরিশালে নিউনেস ল্যাবরেটরি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের সংবর্ধনা বিএনপি পরিচয়ে মাছ লুটের পর এবার হাত-পা ভেঙে ফেলার হুমকির অভিযোগ, পৃথক মামলা দায়ের  বরিশালে একই পরিবারের ৩ জনকে কুপিয়ে জখম বরিশালে জমি দখলে আওয়ামী অনুসারীদের হামলায় আহত ২,  শেবাচিমে ভর্তি-থানায় অভিযোগ  বরিশালে বিএনপি পরিচয়ে জমি দখল চেষ্টায় মাছ লুট, পৃথক মামলা দায়ের

৯ ঘণ্টা মেঘনায় ভেসে থাকা জোহরা মারা গেছেন

  • প্রকাশিত : সোমবার, ৮ মে, ২০২৩
  • ৯৪ 0 সংবাদ টি পড়েছেন
শরীয়তপুর প্রতিনিধি // চলন্ত লঞ্চ থেকে পড়ে ৯ ঘণ্টা মেঘনা নদীতে ভেসে থাকা জোহরা বেগম (৩৮) মারা গেছেন। সোমবার সকালে ঢাকার জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (পঙ্গু হাসপাতাল) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।

জোহরা বেগম শরীয়তপুরের গোসাইরহাট থেকে ঢাকা যাওয়ার পথে গত বুধবার (৩ মে) রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঠান্ডার বাজার এলাকায় মেঘনা নদীতে পড়ে যান। ৯ ঘণ্টা নদীতে ভেসে থাকার পর বৃহস্পতিবার (৪ মে) সকাল সাড়ে সাতটার দিকে একটি নৌকার জেলেরা তাকে নদীতীরবর্তী এলাকা থেকে উদ্ধার করেন। লঞ্চ থেকে পড়ে যাওয়ার সময় তার বাঁ পা ভেঙে হাড় বেরিয়ে যায়। বৃহস্পতিবার রাতে তার অস্ত্রোপচার হয়।

জোহরার মা নার্গিস বেগম জানান, ‘আমরা অনেক চেষ্টা করেছি জোহরাকে বাঁচানোর জন্য। কিন্তু বাঁচাতে পারলাম না। ওর দুই ছেলে ও এক মেয়ে মা হারা হয়ে গেল। আমি ওদের কী বলে সান্ত্বনা দেব!’

শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলার কুচাইপট্টি ইউনিয়নের পশ্চিম বিষকাটালি গ্রামের বাসিন্দা জহিরুল ইসলামের স্ত্রী জোহরা বেগম। স্বামীসন্তানের সঙ্গে নারায়ণগঞ্জে থাকতেন তিনি। ঈদে গ্রামে বেড়াতে যান। বুধবার রাতে ঈগল-৩ লঞ্চে গ্রাম থেকে ঢাকায় ফিরছিলেন। রাত সাড়ে ৯টার দিকে তারা মাইঝাড়া ঘাট থেকে লঞ্চে ওঠেন। রাত সাড়ে ১০টার দিকে লঞ্চটি ঠান্ডার বাজার এলাকায় পৌঁছালে অসাবধানতাবশত তিনি লঞ্চের দ্বিতীয় তলা থেকে মেঘনা নদীতে পড়ে যান। সেখানে লঞ্চ থামিয়ে লঞ্চের সার্চলাইট দিয়ে তাঁকে খোঁজাখুঁজি করা হয়। না পাওয়া গেলে তার সঙ্গে থাকা স্বামী ও ছেলেকে একটি জেলে নৌকায় নামিয়ে দেয়া হয়। পরে জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯এ কল করে জোহরার নিখোঁজ হওয়ার তথ্য জানানো হয়।

জোহরার স্বজনেরা বলেন, মেঘনা নদী থেকে উদ্ধার করার পর জোহরাকে গোসাইরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হয়। সেখানকার চিকিৎসকদের পরামর্শে স্বজনেরা তাকে ঢাকায় নিয়ে যান।

জোহরার দেবর মাইদুল ইসলাম মৃধা বলেন, ‘আমার ভাবি চলন্ত লঞ্চ থেকে পড়ে বাঁচার জন্য ৯ ঘণ্টা মেঘনা নদীতে ভেসে ছিলেন। তখন বেঁচে ফিরলেও এখন আর বেঁচে নেই। চিকিৎসকেরা বলেছেন, রাতভর নদীতে থাকার কারণে তিনি ট্রমায় ছিলেন। পায়ের আঘাতটা গুরুতর ছিল। রক্তক্ষরণ হয়েছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ