নিজস্ব প্রতিবেদক : বরিশালের ২০ নং ওয়ার্ডের”কালমেঘা লজ” ক্রয় সূত্রে মালিক মনির ওরফে দুর্নীতিবাজ মনির যার নামে দুদকে মামলা সহ রয়েছে অনেক অনিয়মের অভিযোগ। তিনি বরিশাল খামারবাড়ি টাইপিস্ট পদে চাকরি করেন, কিন্তু বেতন তোলেন সপ্তম গ্রেডের,দুর্নীতির কোন শেষ নেই। রয়েছেন বাড়ি গাড়ি আরো অনেক কিছু, এই মনিরেরই শ্যালক লিপ্টন ওরফে দালাল লিপ্টন। এই মনির ও লিফটনের ভাই, ঢাল হিসাবে ব্যবহার করে তাকে।
লিপটনের শ্বশুর ও একজন সরকারি চাকরি জীবি,তার নামেও রয়েছে দুদুকে মামলা, তাদের এ দুর্নীতির মামলা হামলার, সমস্ত অফিস আদালত, টাকার বিনিময়ে ম্যানেজ করে থাকেন এই দুর্নীতিবাজ লিপটন।
কথায় কথায় তিনি, পুলিশ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর উদ্বোধন কর্মকর্তার, নাম ভাঙ্গিয়ে মামলা হামলার ভয় দেখান, তার রয়েছে একদল কিশোর সন্ত্রাসীদের সাথে সখ্যতা, যার পরিপেক্ষিতে কাউকেই তোয়াক্কা করেন না তিনি।
লেবাসধারী এবং চেহারা সুন্দর হওয়াতে, কেউ বুঝতেই পারবেন না দালাল লিপটন কতটা ভয়ানক লোক, কালমেঘা লজের অরিজিনাল মালিকপক্ষকে, যখন তখন মামলা হামলার ভয় দেখান। এমনকি বিদেশ প্রবাসী এরশাদ, দেশে এসেও তার জন্য নিরাপদে চলাফেরা করতে পারে না। দেশে আসলে কোন না কোন ভাবে হেনস্থা হয় এই দালাল লিপটনের
তার দুলাভাই মনিরের বাসার আশেপাশে যারা জমি কিনে বাড়ি করেছেন তাদের দেয়ালটা পর্যন্ত করতে দিচ্ছে না এই দালাল লিপটন। শুধু তাই না সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ওখানকার মা-বোনেরা নির্বিঘ্নে চলাফেরা করতে পারেনা এই দালাল লিপটনের কারণে। তার ভাই কালমেঘা লজের আজাদের কাছ থেক জমি কিনেছে ৩.৭৫ শতাংশ কিন্তু লিফটনের এক শতাংশ জমি ওখানে নাই।তাহলে লিফটন কিভাবে এখানে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করে তা জানতে চায় সুশীল সমাজ এলাকাবাসি ব্যক্তিবর্গ।
এছাড়াও প্রবাসী এরশাদের কাছে প্রতারক লিপ্টন অনেকবার টাকা ধার চেয়েছেন কিন্তু সে টাকা না পেয়ে তাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমুলক মিথ্যা অভিযোগ করেন।
এলাকাবাসীর অভিযোগ আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন এখনই যদি আকে থামিয়ে দেয়া না হয়, তাহলে ঘটতে পারে বড় দরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা। কোন কাজকর্ম চাকরি-বাকরি না করে কি ভাবে উন্নত জীবন যাপন করেন ধান্দাবাজ দালাল লিপ্টন।
অনুসন্ধানে আরো অনেক তথ্য রয়েছে এই প্রতিবেদকের হাতে যা পরের সংবাদে জানা যাবে।
Leave a Reply