রোববার সকালে নওগাঁ পৌর শহরের আটা পট্টি ও রুবির মোড়ে দুটি ওএমএস দোকান পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
সাধন চন্দ্র মজুমদার জানান, নিম্ন আয়ের মানুষ যেন কষ্ট না পায় তার জন্য ওএমএস চালু রাখা হয়েছে এবং ওএমএস চলবে। আমাদের দেখার বিষয় মানুষ সঠিকভাবে তা পাচ্ছে কি-না, কোনো ডিলার পাচার করছে কি-না। এ জন্য পরিদর্শন ও মনিটরিং চলবে।
সরকারি গুদামে খাদ্য মজুতের অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে উল্লেখ্য খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ১০ লাখ টন নিরাপত্তা মজুতের বিপরীতে বর্তমান ২১ লাখ টনের অধিক মজুত আছে।
তিনি বলেন, সারাদেশে প্রতিদিন চাল ও আটা মিলিয়ে প্রায় ১৪-১৫ হাজার টন খাদ্য বিতরণ করা হচ্ছে। যতদিন মানুষের চাহিদা থাকবে ততদিন ওএমএস কার্যক্রম চালু রাখা হবে। এর পাশাপাশি খাদ্যবান্ধব অন্যান্য কর্মসূচিও চলবে। তাই আতঙ্কের কিছু নেই। দেশে কোনো খাদ্য সংকট হবে না।
এ সময় ব্যবসায়ীদের হুঁশিয়ার করে মন্ত্রী বলেন, অতি মুনাফার লোভে খাদ্যদ্রব্যে মজুদ করে মানুষকে বিপদে ফেলার চেষ্টা করবেন না। নতুন আইন হচ্ছে। ইতিমধ্যে অনেক গ্রুপের বিরুদ্ধে মামলাও করা হয়েছে। নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন- রাজশাহী আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক জি এম ফারুক হোসেন পাটওয়ারি ও জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক আলমগীর কবির খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তারা।
Leave a Reply