বৃহস্পতিবার সকালে বিষয়টি বিচারপতি নজরুল ইসলাম তালুকদারের হাইকোর্ট বেঞ্চে নজরে আনলে হাইকোর্ট এ মন্তব্য করেন।
হাইকোর্ট বলেন, ‘আমরা সকলেই অসহিষ্ণু হয়ে পড়ছি।’ সবাইকে ধৈর্য্য ধরতে বলেন উচ্চ আদালত। বললেন, ‘আমাদের যে ধরনের সভ্য হওয়া দরকার তা হতে পারিনি।’
মাইজভান্ডারীর কাছে আদালতকে ব্যাখ্যা চাওয়ার কথা বললে দুদকের আইনজীবী অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম খাকে হাইকোর্ট বলেন, যেহেতু মামলা হয়েছে এটা নিয়ে দুদকই কাজ করুক।
সাম্প্রতিক সময়ে মাইজভান্ডারির দুই ছেলের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। তা নিয়ে ‘দুদকের চামড়া ছিঁড়ে ফেলতে চান’ তিনি। তার এ বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়।
উল্লেখ্য, গত সোমবার রাতে মাইজভান্ডারী শাহি ময়দানে সৈয়দ শফিউল বশর মাইজভান্ডারীর ১০৪তম খোশরোজ শরিফ উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী বলেন, ‘দুদক নজিবুল বশর মাইজভান্ডারীকে চেনে নাই। যা তা কমেন্ট করছেন সহকারী পরিচালক। চামড়া সব ছিঁড়ে ফেলব। মাইজভান্ডারীর গায়ে হাত!’
বিষয়টি আজ আদালতের নজরে আনেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন। শুনানিতে ছিলেন দুদকের আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুর্টি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক।
Leave a Reply