লামিয়া গাজীপুর সদরের মো. আলম বেপারীর মেয়ে। বর্তমানে পরিবারের সঙ্গে মাতুয়াইলের আব্দুল লতিফ কলেজের পাশের একটি বাসায় থাকতেন। আর সোহাগ পুলিশ কনস্টেবল হিসেবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে কর্মরত বলে জানা গেছে।
লামিয়ার মা জানান, তার মেয়ে রাজধানী ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে কম্পিউটার সাইন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের শিক্ষার্থী। সোহাগ নামে এক ছেলের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। সোহাগের সঙ্গে ফোনে কথা বলার পরে অভিমান করে নিজের রুমে গিয়ে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দেয়। পরে অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্প ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া জানান, ময়নাতদন্তের জন্য তার মরদেহ ঢামেক হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানাকে অবগত করা হয়েছে।
Leave a Reply