1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
বুধবার, ২৯ মার্চ ২০২৩, ০৪:০৫ পূর্বাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।

নির্যাতন করে ৭৬টি চেকে সই, ডিবি কর্মকর্তার নামে মামলার আবেদন

  • প্রকাশিত : বুধবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
  • ১২ 0 বার সংবাদি দেখেছে
আদালত প্রতিবেদক // পুলিশ হেফাজতে নির্যাতন করে ৭৬টি চেকে জোর করে সই নেওয়ার অভিযোগে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ কমিশনারসহ চারজনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলার আবেদন করেছেন এক ব্যবসায়ী।

আজ বুধবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে এ মামলার আবেদন করেন রাজধানীর উত্তরা এলাকার ব্যবসায়ী আতিকুর রহমান। বিচারক মো. আছাদুজ্জামান বাদীর জবানবন্দির পর আদেশ অপেক্ষমান রেখেছেন।

মামলার আসামিরা হলেন, ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অর্গানাইজড ক্রাইম প্রিভেনশন ইউনিটের সিনিয়র সহকারী কমিশনার নাজমুল হক, ডিবি পরিদর্শক সাইফুল ইসলাম, সাভারের জালেশ্বরের সাইদুর রহমান হাবিব, উত্তরার ১১ নম্বর সেকটরের ২/১ নম্বর সড়কের ৮ নম্বর বাড়ির মুকাররাম হোসেন জিমি নামের এক ব্যক্তিকেও আসামি করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে বাদীর আইনজীবী আমিনুল গণী টিটো জানান, মামলার বাদী আতিকুর রহমান উত্তরার গোল্ডেন টাইমস সোয়েটার অ্যান্ড স্যুয়িং লিমিটেড এবং এএসআর কম্পিউটারাইজড সোয়েটার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের পরিচালক ও চেয়ারম্যান। সাইদুর রহমান হাবিবের সঙ্গে তার ব্যবসা ছিল। এ কারণে বাদীর ১৮৪ কোটি টাকা ক্ষতি হয়। ক্ষতিপূরণ চেয়ে তার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। এর ২৬ দিনপর ২০১৯ সালের ১৬ ডিসেম্বর সাইদুর রহমান প্রতারণার অভিযোগ এনে আতিকুর রহমানের নামে মামলা করেন। মামলার তদন্ত পায় ডিবি পুলিশ।

২০২০ সালের ৬ জানুয়ারি রাতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। ৬, ৭ ও ৮ জানুয়ারি তাকে ডিবি কার্যালয়ে রাখা হয়। গত ৯ তারিখ আদালতে আনা হয়। গত ১২ জানুয়ারি তার দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। গত ১৪ তারিখে তাকে রিমান্ডে নেওয়া হয়। তার কাছে ৬০ কোটি টাকা দাবি করা হয় যা সাইদুর রহমানকে দিতে হবে। নির্যাতন সইতে না পরে আতিকুর রহমান ৬০ কোটি টাকা দিতে বাধ্য হয়। সাইদুর রহমান তাকে জামিন করিয়ে নেন। ১৫ দিনের মধ্যে তাকে ১৫ কোটি টাকা দিতে বলা হয়। অন্যথায় জামিন বাতিলের হুমকি দেওয়া হয়। গত ২৯ জানুয়ারি তার অ্যাকাউন্ট থেকে ২ কোটি টাকা তুলে নেওয়া হয়।

তিনি বলেন, ‘আমরা বিচার বিভাগীয় তদন্ত চেয়েছি। আদালত নথি পর্যালোচনা করে আদেশ দিবেন।
মামলার আবেদনে পুলিশ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ‘ক্ষমতার অপব্যবহারের’ অভিযোগ আনা হয়েছে। এছাড়া অন্যদের ‘পুলিশ কর্মকর্তাদের সহযোগী’ আখ্যায়িত করে তাদের বিরুদ্ধে ‘ব্যবসার ছদ্মবেশে প্রতারণার’ অভিযোগ করা হয়েছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ