1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
শনিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৪৪ অপরাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
সেই বশিরের হাত থেকে রেহাই পায়নি স্কুল শিক্ষকও, ছাত্রলীগ পরিচয়ে তাণ্ডব ! ২৫ নং ওয়ার্ড বিএনপির ফুলেল শুভেচ্ছায় সিক্ত জিয়াউদ্দিন সিকদার সাগর যাত্রার প্রস্তুতিতে ব্যস্ত জেলেরা খাল থেকে মাটি কেটে নেওয়ায় সড়কে ধস রাজনীতি উত্তরাধিকার সূত্রের কোন সাম্রাজ্য নয়: ভিপি নূর কুয়াকাটায় অটোভ্যান-মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষ-আহত-৪ কলাপাড়ায় শিক্ষার্থীদের মাঝে জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধে ‘এইচপিভি’ টিকা প্রদান কলাপাড়ায়  চাঁদাবাজি মামলায় জামিনসহ ব্যক্তিগত হাজিরা থেকে অব্যাহতি পেলেন সাবেক ত্রান প্রতিমন্ত্রীর ভাই নার্সিং ব্যবসার আড়ালে নানা অনিয়মের জন্ম দিয়েছে আ’ লীগের ক্ষমতা দেখানো জহির বরিশাল মহানগর বিএনপি, সদস্য সচিব জিয়াউদ্দিন সিকদারের বিরুদ্ধে অপপ্রচার!

খোলা আকাশের নিচে চলছে পাঠদান

  • প্রকাশিত : শনিবার, ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
  • ৯২ 0 সংবাদ টি পড়েছেন
নরসিংদী প্রতিনিধি // নরসিংদীর ভেলানগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবন পরিত্যক্ত ঘোষণার পর শ্রেণিকক্ষ সংকটে খোলা আকাশের নিচে পাঠদান চলছে।

নরসিংদী শহরে ১৯৬৭ সালে স্থাপিত হয় ভেলানগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। ২০২১ সালে পুরাতন ভবন ভেঙে দুটি শ্রেণিকক্ষ নিয়ে একতলা নতুন ভবন নির্মাণ করে পুরাতন ভবনটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়।

তবে, শিশু থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত দুটি ক্লাসরুমে সংকুলান হচ্ছে না। বাধ্য হয়ে দুই শিফটে পরিত্যক্ত ভবনের তিনটি কক্ষসহ বিদ্যালয়ের মাঠেও চলছে ক্লাস-পরীক্ষা। এতে উদ্বিগ্ন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা।

শ্রেণিকক্ষের সঙ্গে রয়েছে বসার বেঞ্চের সংকটও। ক্লাসে গাদাগাদি করে বসার পাশাপাশি পরীক্ষা নিতে হয় শিক্ষকদের কক্ষে অথবা স্কুলের মাঠে।

বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক মো. আলতাফ হোসেন বলেন, ‘৬০০ শিক্ষার্থী নিয়ে যদি এক শিফটে বিদ্যালয় পরিচালনা করতে হয় তাহলে কমপক্ষে ১২টি শ্রেণিকক্ষের প্রয়োজন। একতলা একটি ভবনে একটি অফিস কক্ষ ও মাত্র দুটি শ্রেণিকক্ষ রয়েছে। বাধ্য হয়ে অপর একটি ঝুঁকিপূর্ণ একতলা ভবনের ৩টি শ্রেণিকক্ষ সংস্কার করে পাঠদান করা হচ্ছে। এতেও শিক্ষার্থীদের বসতে সমস্যা হচ্ছে। এছাড়া পরীক্ষা চলাকালীন অফিসের মেঝেতে, বিদ্যালয় মাঠে, পাশের ইউআরসি ভবন ব্যবহার করে পরীক্ষা গ্রহণ করতে হয়।’

বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি মো. কাইয়ুম মিয়া বলেন, ‘বিদ্যালয়টিতে শিক্ষার্থী অনুপাতে পর্যাপ্ত শ্রেণিকক্ষ না থাকায় আমার ব্যক্তিগত অর্থায়নে প্রায় তিন লাখ টাকা খরচ করে জরাজীর্ণ ভবনের তিনটি কক্ষ সংস্কার করে দেয়া হয়েছে। যদিও জরাজীর্ণ ভবনটিকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণার জন্য ২০২১ সালে আবেদন করা হয়েছে। এছাড়া এখানে ৮ জন শিক্ষক কর্মরত রয়েছেন, কমপক্ষে আরও ২ জন শিক্ষক দেয়া ও শ্রেণিকক্ষ নির্মাণ করা হলে বিদ্যালয়ের পাঠদান ঠিকমত পরিচালনা করা যাবে।’

যোগাযোগ করা হলে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. বায়েজিদ খান বলেন, ‘বিদ্যালয়টি সরেজমিন পরিদর্শন করেছি, সেখানে শিক্ষার্থী অনুপাতে শ্রেণিকক্ষের সংখ্যা খুবই কম। শ্রেণিকক্ষের সংকট সমাধানে পরিত্যক্ত ভবনের স্থলে নতুন করে ১১টি শ্রেণিকক্ষ করার জন্য গত জুলাই মাসে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে।’

বর্তমানে বিদ্যালয়টিতে ৬০০ জন ছাত্রছাত্রী রয়েছে। আর ১২ জন শিক্ষকের জায়গায় কর্মরত আছেন ৮ জন শিক্ষক।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ