1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৬:২৩ পূর্বাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
মুক্তিযুদ্ধের আকাঙ্খাকে নস্যাৎ করেছিল শেখ মুজিবুর রহমান – আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ বাকেরগঞ্জে জমি রেকর্ডের কথা বলে প্রতারণার অভিযোগ , সাংবাদিককে হুমকি- থানায় জিডি! বরিশাল গ্রামার স্কুল এন্ড কলেজে বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আধুনিক দেশ ও সমাজ গড়তে হলে শিক্ষা ছাড়া বিকল্প কিছুই নেই-শিল্পপতি মিজানুর রহমান বরিশালে রাতের আধারে বিএনপি’র কর্মীকে কুপিয়ে রক্তাক্ত, ঢাকায় প্রেরণ ! আলহাজ্ব মাহবুব মোল্লা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে তাফসিরুল কুরআন মাহফিল সম্পন্ন জিপিএইচ ইস্পাতের আয়োজনে ‘জিপিএইচ মহারাজ দরবার’ অনুষ্ঠিত বরিশালে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভে প্রত্যাহার হওয়া ব্যক্তিই মাউশির নতুন ডিজি সু-শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে দেশের উন্নয়নে ভুমিকা রাখতে হবে- বরিশাল শিক্ষাবোর্ড চেয়ারম্যান  বরিশাল বিআরটিএ কর্তৃক গণশুনানি অনুষ্ঠিত

মন্ত্রীকে গুলি করা সেই পুলিশ কর্মকর্তা মানসিক রোগী!

  • প্রকাশিত : সোমবার, ৩০ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ১১৬ 0 সংবাদ টি পড়েছেন
অনলাইন ডেস্ক // পুলিশ কর্মকর্তার গুলিতে ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য ওড়িশার স্বাস্থ্যমন্ত্রী নব কিশোর দাস গতকাল রোববার সন্ধ্যায় ভুবনেশ্বরের অ্যাপোলো হাসপাতালে মারা গেছেন। এদিকে নব কিশোর দাসের ওপর হামলাকারী পুলিশকে ইতোমধ্যে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির বলছে, নব কিশোর দাসকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় সন্দেহভাজন পুলিশ কর্মকর্তা (সহকারী উপপরিদর্শক) গোপালকৃষ্ণ দাস মানসিক রোগে ভুগছিলেন। তিনি এক মনোরোগ–বিশেষজ্ঞের কাছ থেকে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন।

বেরহামপুরের এমকেসিজি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের মনোরোগ বিভাগের প্রধান চন্দ্র শেখর ত্রিপাঠি সাংবাদিকদের বলেন, গোপালকৃষ্ণ বাইপোলার ডিজঅর্ডারে ভুগছিলেন। বাইপোলার ডিজঅর্ডার হলো একটি মানসিক রোগ। এ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মেজাজ ব্যাপক রকমে ওঠানামা (মুড সুইং) করে। তারা কখনো অতি মাত্রায় উত্তেজিত হয়ে যেতে পারেন, আবার কখনো হতাশায় ভুগতে পারেন। তবে মনোরোগ–বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়াসহ বিভিন্ন চিকিৎসার মধ্য দিয়ে এ রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।

ত্রিপাঠি আরও বলেন, পুলিশ সদস্য গোপালকৃষ্ণ ৮ থেকে ১০ বছর আগে তার ক্লিনিকে গিয়েছিলেন। তিনি হুটহাট রেগে যেতেন, আর এ জন্য তার চিকিৎসা চলছিল।

তবে এই চিকিৎসক জানান, গোপালকৃষ্ণ নিয়মিত ওষুধ খেতেন কি না, তা আমার জানা নেই। নিয়মিত ওষুধ না খেলে এ রোগ আবার ফিরে আসতে পারে। তিনি সর্বশেষ আমার সঙ্গে দেখা করেছেন এক বছর আগে।

এ ছাড়া গোপালকৃষ্ণের স্ত্রীও বলেছেন, তার স্বামী মানসিক অসুস্থতার জন্য ওষুধ খেতেন। আমরা তার কাছ থেকে প্রায় ৪০০ কিলোমিটার দূরে থাকতাম। সে কারণে আমি বলতে পারছি না সে নিয়মিত ওষুধ খেত কি না।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ