1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
সোমবার, ২২ এপ্রিল ২০২৪, ০১:৪৪ পূর্বাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
রামুতে ভূমিদস্য সিরাজের অপকর্ম মামলা হওয়ার পরেও ধরা-ছোয়ার বাহিরে শেখর পরিবারের উদ্যোগে প্রয়াত সাবেক মেয়র শওকত হোসেন হিরনের দশম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত মানবিক কাউন্সিলর সুলতান মাহমুদের উদ্যোগ, সাড়ে ৪ হাজার মানুষকে ঈদ উপহার বিতরণ হিজলায় পুলিশ সদস্যদের ওপর মৎস্য অধিদপ্তরের অতর্কিত হামলা সুলভ মুল্যে ইফতার বুকিং নিচ্ছে ‘লবস্টার রেস্ট্রুরেন্ট ও কনভেনশন হল’  সুলভ মুল্যে মানসম্পন্ন ইফতার বিক্রি করছে ‘খাবার বাড়ি সুইটস এন্ড রেস্ট্রুরেন্ট’ বাংলাদেশ মেডিকেল টেকনোলজিস্ট এ্যাল্যায়েন্স (বিএমটিএ) পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশ বরিশালে পুর্ব শত্রুতার জেরে ৪ জনকে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ, শেবাচিমে ভর্তি বসিক উপ নির্বাচনে জনপ্রিয়তার শীর্ষে মো: রাশিক হাওলাদার

মাকে হত্যার দায়ে ছেলেসহ ৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

  • প্রকাশিত : মঙ্গলবার, ২৪ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ৫৩ 0 সংবাদ টি পড়েছেন
নোয়াখালী প্রতিনিধি // নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলায় নুর জাহান বেগম (৫৭) নামে এক নারীকে পাঁচ টুকরা করে হত্যার ঘটনায় ছেলে হুমায়ুন কবিরসহ ৭ জনের মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন জেলা জজ আদালত। একইসঙ্গে প্রত্যেককে ৫ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৪ জানুয়ারি) দুপুরে এ রায় ঘোষণা করা হয়।

হুমায়ুন কবির ছাড়াও মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- নিরব (২৬), নুর ইসলাম (৩২), কালাম (৩০), সুমন (৩৩), হামিদ (২৮) ও ইসমাইল (৩০)।

আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) গুলজার আহমেদ জুয়েল গণমাধ্যমকে বলেন, এটি একটি নির্মম হত্যাকাণ্ড। যে মা সন্তানকে জন্ম দিলেন সেই সন্তান কীভাবে মাকে হত্যা করে। এটি একটি নজিরবিহীন ঘটনা। আমরা এ রায়ে সন্তুষ্ট। আশা করি উচ্চ আদালতেও এই রায় বহাল থাকবে।

উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ৭ অক্টোবর বিকেলে সুবর্ণচরের চরজব্বর ইউনিয়নের জাহাজমারা গ্রামের একটি ধানখেত থেকে গৃহবধূ নুর জাহানের (৫৮) মাথাসহ দুই টুকরা উদ্ধার করা হয়। পরদিন একই খেত থেকে লাশটির আরও তিন টুকরা উদ্ধার করা হয়।

এ ঘটনায় প্রথমে নিহত নারীর ছেলে হুমায়ুন কবির বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। তদন্তের একপর্যায়ে সন্দেহভাজন হিসেবে মো. নীরব ও কসাই নুর ইসলাম নামের দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

তাদের জিজ্ঞাসাবাদে হত্যা মামলার বাদী নিজেই জড়িত বলে তথ্য বেরিয়ে আসে। এরপর পুলিশ হুমায়ুনকে প্রধান আসামি করে অন্য একটি মামলা করে। সেই মামলায় গ্রেপ্তার হুমায়ুন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ