1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wordpUser10@org.com : supe1User10 :
  5. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:০১ অপরাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
উন্নয়ন ও মানবিক সেবায় স্বচ্ছতার অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. কামরুজ্জামান ! উন্নয়ন ও মানবিক সেবায় স্বচ্ছতার অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. কামরুজ্জামান ! বরিশালে প্রবাসীকে অপহরণ ও মারধর, মুক্তিপণ দাবি, থানায় এজাহার, আটক ১ বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে আন্তঃ টেকনোলজি টি-১০ ক্রিকেট টুর্নামেন্টের উদ্বোধন বরিশালে ওয়ালটন প্লাজার কিস্তি গ্রাহক ও এক পরিবারকে বিশেষ আর্থিক সহায়তা প্রদান শিক্ষা ব্যবস্থার গতিশীলতায় কর্মদক্ষতা প্রশিক্ষণ অপরিহার্য- বরিশাল বোর্ড চেয়ারম্যান বরিশালে জমি বিরোধে হামলা ও ছিনতাইয়ের অভিযোগ, আহত- ২ শেবাচিমে ভর্তি-থানায় এজাহার ‘We Can Change’ (WCC) হতে পারে ঝালকাঠিতে নতুন সূর্যোদয়- অধ্যাপক ডা. এস. এম. খালিদ মাহমুদ শাকিল রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে মিথ্যা প্রচারণার শিকার কৃষকদল নেতা রুবেল হাওলাদার ! বাউফলের কুখ্যাত সন্ত্রাসী হত্যা, ধর্ষণ, চাঁদাবাজীসহ একাধিক মামলার আসামি ‘চোরা মামুন’ ডিবির খাঁচায় বন্দি

ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার লাইসেন্স দেবে বিসিসি

  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ১৯ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ১৭৩ 0 সংবাদ টি পড়েছেন

বরিশাল প্রতিনিধি // বরিশাল নগরীতে চলাচলরত অবৈধ ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাকে (হলুদ) বৈধতা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বরিশাল সিটি কর্পোরেশন। বুধবার সিটি কর্পোরেশনের পক্ষে নগরীতে মাইকিং করে এই তথ্য জানানো হয়েছে। এই পরিবহনের বৈধতা অর্থাৎ লাইসেন্স পাওয়ার প্রাথমিক ধাপ হিসেবে সিটি কর্পোরেশনের এনেক্স ভবন থেকে আবেদনপত্র সংগ্রহ করতে বলা হয়।

জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি ও পাসপোর্ট সাইজের এক কপি ছবি জমা দিয়ে বৃহস্পতিবার (১৯ জানুয়ারি) সকাল ৯ টা থেকে বিনামূল্যে এই ফরম নিয়েছেন চালক ও মালিকরা। সিটি কর্পোরেশনের একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, দীর্ঘদিন ধরে নগরীতে ১০ হাজারের বেশি অবৈধ অটোরিকশায় যাত্রী পরিবহন করছে। সম্প্রতি এর সংখ্যা আরও বেড়েছে ও যত্রতত্র স্থানে পার্কিং করা এবং যাত্রী ওঠানো নামানোর কারণে প্রায়শই নগরীতে যানজট তৈরি হচ্ছে। এতে নগরবাসী ভোগান্তিতে পড়তে হয়, হচ্ছে। এছাড়া হলুদ অটোরিকশা মালিক-শ্রমিকেরাও দীর্ঘদিন যাবৎ এই পরিবহনের বৈধতা অর্থাৎ লাইসেন্স দাবি করে নানান কর্মসূচি পালন করেছে।

সর্বশেষ নগরীর বঙ্গবন্ধু উদ্যানে সমাবেশ করে সিটি কর্পোরেশনের মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহকে প্রধান অতিথি করে সেখানে মালিক-শ্রমিকেরা লাইসেন্সের দাবি রাখেন। অবশ্য ওই সময় মেয়র তাদের বৈধতা দেওয়ারও প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। এরপর দীর্ঘ প্রক্রিয়া শেষে বুধবার নগরীতে সিটি কর্পোরেশনের পক্ষে মাইকিং করে অটোরিকশা মালিকদের লাইসেন্স প্রাপ্তির আবেদন ফরম সংগ্রহ করতে বলা হয়েছে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে সিটি কর্পোরেশনের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানান, অটোরিকশার বৈধতা নিয়ে সম্প্রতি সিটি মেয়র সাদিক আব্দুল্লাহ কর্মকর্তাদের নিয়ে একটি বৈঠক করেছেন। সেখানে সর্বসম্মতিক্রমে এই পরিবহনকে একটি শৃঙ্খলার মধ্যে নিয়ে আসতে লাইসেন্স দেওয়ার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এবং বুধবার এই সংক্রান্তে একটি ঘোষণা বিজ্ঞপ্তিও জারি করেছে সিটি কর্পোরেশন। যদিও এই বিষয়ে মেয়র সাদিক আব্দুল্লাহ’র বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

একাধিক মালিক-শ্রমিক জানান, বিগত সময়ে লাইসেন্সবিহীন চলাচলের কারণে তাদের নানান হয়রানির সম্মুখিন হতে হয়েছে। কখনও ট্রাফিক পুলিশের হয়রানি, আবার কখন কথিত শ্রমিক সংগঠনের চাঁদাবাজিও মুখ বুঝে সহ্য করতে হয়েছে। কিন্তু অনুমোদন না থাকায় কোথাও প্রতিবাদ করার সুযোগ হয়নি। এমনকি বৈধতার দাবিতে আন্দোলন-সংগ্রাম করেও লাভ হয়নি।

শ্রমিক সংগঠনের নেতা লেদু সিকদারসহ বেশ কয়েকজন চালক জানান, শ্রমিক সমাবেশে সিটি মেয়র যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, তা কিছুটা বিলম্বে হলেও রক্ষা করেছেন। এতে মালিক-শ্রমিকেরা খুশি হয়েছেন এবং মেয়রকে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য সাধুবাদও জানিয়েছেন। পর্যবেক্ষক মহল বলছেন, অবৈধ অটোরিকশাকে বৈধতা দিলে নগরীর সড়কে শৃঙ্খলা ফেরার পাশাপাশি সিটি কর্পোরেশনও বড় ধরনের একটি রাজস্ব লাভ করবে। পাশাপাশি এই পরিবহন চালকেরাও বহুমুখী হয়রানি থেকে কিছুটা নিস্তার পাবেন। যদিও অটোরিকশার লাইসেন্স পেতে বা অনুমোদন লাভে সিটি কর্পোরেশন কত টাকা ফি নির্ধারন করেছে সে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়নি।

উল্লেখ্য আওয়ামীলীগ নেতা শওকত হোসেন হিরন মেয়র থাকাকালীন ২ হাজার ৫৯০টি অটোরিকশার লাইসেন্স দিয়েছিলেন। এর পরে আর নতুন করে এই পরিহনের লাইসেন্স দেওয়া না হলেও নগরীতে অটোরিকশার সংখ্যা দিনে দিনে বাড়তে থাকে। এমনকি ব্যক্তি-বিশেষ স্থানীয়ভাবে অটোরিকশা তৈরি করে সড়কে নামিয়ে দেয়। ফলে এর সংখ্যা এতটাই বৃদ্ধি পায় এবং নগরীর সড়কে এলোমেলো চলাচল ও যত্রতত্র যাত্রী ওঠা নামার কারণে যানজট প্রকট আকার ধারণ করে।

সিটি কর্পোরেশনের আরও এক কর্মকর্তা নামপ্রকাশ না করার শর্তে জানান, মেয়র নগরীর সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে এবং মালিক-শ্রমিকদের দীর্ঘদিনের দাবির প্রেক্ষিতে অটোরিকশাকে নতুন করে লাইসেন্স দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এ পরিবহনের মালিক-শ্রমিকেরা বঙ্গবন্ধু উদ্যানে সমাবেশ করে মেয়রের কাছে বৈধতা চেয়ে আর্জি জানিয়েছিলেন। কিন্তু সকল প্রক্রিয়া শেষ করতে কিছুটা বিলম্ব হওয়ার পর মালিকদের লাইসেন্স প্রাপ্তির আবেদন ফরম সংগ্রহ করার সময়-সুযোগ করে দিয়েছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ