1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wordpUser10@org.com : supe1User10 :
  5. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫, ০৬:২৫ অপরাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
গোপন তৎপরতার বিরুদ্ধে বরিশাল জেলা ছাত্রদলের বিক্ষোভ বরিশালে ওলামাদলের এক নেতার বিরুদ্ধে আওয়ামী অনুসারীর মিথ্যা মামলা দায়েরের অভিযোগ বরিশালে আতাহার উদ্দিন হাওলাদার ডিগ্রি কলেজে নকলের মহা উৎসব, সহযোগিতায় রয়েছেন শিক্ষকরা! ফলাফলে সেরা এআরএস মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়, পাশের হার ৯২ শতাংশ সামাজিক কর্মকাণ্ডে অগ্রণী ভূমিকা পালন করছেন ছাত্রনেতা গোলাম রাব্বি বরিশালে জেন্ডার ইকুয়ালিটি ট্রান্সফর্ম ক্লাইমেট এ্যাকশন ( গেটকা) প্রকল্পের পরিচিতি সভা বরিশালের এইচএসসি/ বৈরী আবহাওয়ায়ও কেন্দ্র পরিদর্শনে ছুটছেন বোর্ড চেয়ারম্যান, অভিভাবকদের সন্তোষ প্রকাশ বরিশালে নিষিদ্ধ সংগঠনের প্রচারণায় জড়িত ৩ জন গ্রেফতার বরিশালে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার বরিশালে ছাত্রদল নেতার বিরুদ্ধে ফেসবুকে ভিডিও ঘিরে আলোচনা-সমালোচনা !

এক মাস পর কারামুক্ত ফখরুল-আব্বাস

  • প্রকাশিত : সোমবার, ৯ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ১৩৯ 0 সংবাদ টি পড়েছেন

নিজস্ব প্রতিবেদক // রাজধানীর নয়াপল্টনে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনায় পল্টন থানায় দায়ের হওয়া মামলায় অবশেষে কারামুক্ত হলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।

আজ সোমবার সন্ধ্যা ৫টা ৫০ মিনিটে এক মাস পর তারা কারামুক্ত হন। বিএনপির মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শায়রুল কবির খান বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে ডেপুটি জেলার আবদুস সেলিম বলেন, আজ বিকেল ৪টা ২০ মিনিটে বিএনপির দুই নেতা মির্জা ফখরুল ইসলাম ও মির্জা আব্বাসের জামিননামার কাগজপত্র কারাগারে পৌঁছে। জামিননামার কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করে তাদের মুক্তি দেওয়া হয়।

গত ৮ ডিসেম্বর রাতে মির্জা ফখরুল ও মির্জা আব্বাসকে আটক করে পুলিশ। এর পর গত ৯ ডিসেম্বর আদালত জামিন নামঞ্জুর করে তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এরপর সিএমএম আদালতে ৩ দফা এই দুই নেতার জামিন আবেদন নামঞ্জুর হয়।

পরে মহানগর দায়রা জজ আদালতে জামিনের আবেদন করা হয়। গত ২১ ডিসেম্বর মহানগর দায়রা জজ আদালতও জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেন। ওই আদেশের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে জামিন আবেদন করা হয়।

এরপর গত ৩ জানুয়ারি বিচারপতি মো. সেলিম ও বিচারপতি মো. রিয়াজ উদ্দিন খানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ মির্জা ফখরুল ও মির্জা আব্বাসকে ছয় মাসের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দেন।

একই সঙ্গে কেন তাদের স্থায়ী জামিন দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুলও জারি করেন আদালত। কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তির পর মির্জা আব্বাস

 

পরে ৪ জানুয়ারি সকালে তাদের জামিন স্থগিত চেয়ে আপিল বিভাগে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ। সেই আবেদনের শুনানি নিয়ে চেম্বার আদালত জামিন স্থগিত করে গত ৮ জানুয়ারি শুনানির জন্য দিন ধার্য করেন। ওইদিন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন চার বিচারপতির আপিল বেঞ্চ পুলিশের ওপর হামলার পরিকল্পনা ও উসকানি দেওয়ার অভিযোগে পল্টন থানায় করা মামলায় মির্জা ফখরুল ও দলটির মির্জা আব্বাসের জামিন বহাল রাখেন।

আপিল বিভাগ হাইকোর্টের জামিন আদেশ বহাল রাখার পর মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও মির্জা আব্বাসের পক্ষে ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে জামিননামা দাখিল করেন আইনজীবীরা। সোমবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে আদালতের রিলিজ আদেশ কারাগারে পৌঁছে। কারাগারের আনুষ্ঠানিকতা শেষে  সন্ধ্যায় তারা জামিন পান।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ