1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫, ০১:৪৯ পূর্বাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
ইউএনওর নজরুল ইসলামের সফলতা, সমৃদ্ধির দ্বারপ্রান্তে নলছিটি উপজেলা! বরিশালে পুলিশ কর্মকর্তা সাইফুলকে ফাঁসাতে অপ-তৎপরতার অভিযোগ, সিসিটিভিতে সুস্পষ্ট ! বরিশালে জমি সংক্রান্ত বিরোধে আওয়ামী অনুসারীদের হামলা, ৪ জনকে পিটিয়ে জখম-থানায় এজাহার ! প্রাইম এশিয়া ইউনিভার্সিটি’র ছাত্রদল নেতা পারভেজের রুহের মাঘফেরাত কামনায় দোয়া ডেনমার্কের মারিয়া সাংবাদিক মান্নু দম্পতিকে বিএমএসএফের সংবর্ধণা জিয়াউদ্দিন সিকদারকে ২৫ নং ওয়ার্ড কৃষকদলের নবগঠিত আহবায়ক কমিটির শুভেচ্ছা এসএসসি পরীক্ষা, কঠোর নজরদারিতে মাঠে বরিশাল শিক্ষাবোর্ড চেয়ারম্যান!   শেফালী আফরোজা’র বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার  বরিশালে এসআই সেলিমকে ফাঁসাতে অপ-প্রচারের অভিযোগ এসএসসি পরীক্ষা/ সুষ্ঠু পরিবেশ বজায়ে দূর-দূরান্তের কেন্দ্রে ছুটছেন বরিশাল শিক্ষাবোর্ড চেয়ারম্যান !

লাঁসের কাছে যে ৪ কারণে হারল পিএসজি

  • প্রকাশিত : সোমবার, ২ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ১৫১ 0 সংবাদ টি পড়েছেন

মেসি-নেইমারের না থাকা

পিএসজির আসল শক্তি তাদের আক্রমণভাগে। মেসি, নেইমার ও এমবাপ্পে—সময়ের অন্যতম সেরা তিন ফরোয়ার্ড খেলেন প্যারিসের ক্লাবটিতে। সংক্ষেপে এই ত্রয়ীকে এমএনএম নামে চেনে ফুটবল–বিশ্ব। অনেকের মতেই, সময়ের সেরা আক্রমণ ত্রয়ী এটা। ছুটি কাটিয়ে এখনো পিএসজিতে ফেরেননি মেসি, আগের ম্যাচে লাল কার্ড দেখায় লাঁসের বিপক্ষে ছিলেন না নেইমারও। স্বাভাবিকভাবেই ত্রয়ীর বিপক্ষে দুই সঙ্গীকে ছাড়া বিচ্ছিন্ন এক দ্বীপই হয়ে পড়েছিলেন এমবাপ্পে।

মেসি-নেইমার থাকলে লাঁসের রক্ষণকে ব্যস্ত থাকতে হতো তিন তারকাকে সামলানো নিয়ে। আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক মেসি আর ব্রাজিলের ফরোয়ার্ড নেইমার না থাকায় শুধু এমবাপ্পেকেই সামলাতে হয়েছে লাঁসের রক্ষণকে। কাজটা তাই তাদের জন্য সহজ হয়ে পড়ে। যার ফলে শুধু রক্ষণেই আটকে না থেকে আক্রমণ নিয়েও ভাবতে পেরেছেন লাঁসের কোচ। এর ফলও পেয়েছেন ম্যাচে।

রক্ষণে রামোস-মারকিওনসদের ভুল

সের্হিও রামোসের বয়স যে ৩৬ বছর হয়ে গেছে, লাঁসের বিপক্ষে পিএসজির ম্যাচটি যেন আরেকবার তা জানান দিয়ে গেল। বল নিয়ে ওপরে উঠলে এখন বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই সময়মতো নিজের জায়গায় ফিরতে পারেন না স্প্যানিশ ডিফেন্ডার। লাঁসের বিপক্ষে ম্যাচে বেশ কয়েকবারই এই দৃশ্য চোখে পড়েছে। অন্যদিকে ব্রাজিলের ডিফেন্ডার মারকিনিওস এ ম্যাচে করেছেন দৃষ্টিকটু কিছু ভুল। এর সুবিধা খুব ভালোভাবেই নিতে পেরেছে লাঁসের আক্রমণভাগ।

মার্কো ভেরাত্তিরা মাঝমাঠের নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারেননি

মার্কো ভেরাত্তিরা মাঝমাঠের নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারেননি

প্রথম গোলটির কথা ধরুন, বক্সের বাঁ প্রান্তে বাধাহীন ছিলেন ফ্লোরিয়ান সতোকা। তিনি নির্বিঘ্নভাবে ক্রস ফেলেন বক্সে। সেটি ঠিকভাবে বিপদমুক্ত করতে পারেননি পিএসজির গোলকিপার জিয়ানলুইজি দোন্নারুম্মা। বল গিয়ে পড়ে বক্সের মধ্যে অরক্ষিত থাকা ফ্রাঙ্কোভস্কির পায়ে। দারুণ এক ভলিতে বল জালে জড়ান তিনি। এ গোলটির সময় রামোস বা মারকিনিওসদের কেউই জায়গামতো ছিলেন না।

ক্লদ মাউরিসের করা লাঁসের তৃতীয় গোলটির সময় মারকিওনস অহেতুক স্লাইড করতে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন। তাঁকে ফাঁকি দিয়ে বল জালে জড়ান মাউরিস।

প্রতি আক্রমণের বিপক্ষে দুর্বলতা

লাঁসের বিপক্ষে ম্যাচটি পিএসজির একটি দুর্বলতা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়ে গেছে। ম্যাচের প্রায় শুরু থেকেই মাঝমাঠের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় লাঁস। পিএসজির মাঝমাঠ আর রক্ষণকে নিজেদের অর্ধে টেনে আনার চেষ্টা করে তারা। আর যখনই পিএসজির মাঝমাঠ আর রক্ষণ ওপরে উঠে এসেছে, দ্রুত প্রতি আক্রমণে গেছে লাঁস। এদিকে পিএসজির খেলোয়াড়েরা দ্রুত নিচে নামতে পারছিলেন না। লাঁসের তিনটি গোলই এসেছে বলতে গেলে এভাবে।

বোতলবন্দী এমবাপ্পে

মেসি-নেইমার না থাকায় শুধু এমবাপ্পেকেই আটকে রাখার চেষ্টা করতে হয়েছে লাঁসকে। এ কাজটা লাঁসের কোচ দিয়েছিলেন ফ্রাঙ্কোভস্কি ও গ্রাদিতকে। এমবাপ্পেকে বোতলবন্দী করে রাখার কাজটা তাঁরা খুব ভালোভাবেই করতে পেরেছেন। এ কারণেই তো এ ম্যাচে কোনো গোল নেই এমবাপ্পের। আর এটাও সত্যি যে ১৭ ম্যাচ শেষে ৪০ পয়েন্ট নিয়ে তালিকার দ্বিতীয় স্থানে থাকা লাঁসের রক্ষণ এখন পর্যন্ত ফ্রেঞ্চ লিগ ‘আঁ’র সেরা। লিগের প্রথম ১৭ ম্যাচে সবচেয়ে কম ১১ গোল খেয়েছে তারা।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ