1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:১৯ পূর্বাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
নির্বাচিত হলে উপজেলার সার্বিক উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করবো- চেয়ারম্যান প্রার্থী রাজিব রামুতে ভূমিদস্য সিরাজের অপকর্ম মামলা হওয়ার পরেও ধরা-ছোয়ার বাহিরে শেখর পরিবারের উদ্যোগে প্রয়াত সাবেক মেয়র শওকত হোসেন হিরনের দশম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত মানবিক কাউন্সিলর সুলতান মাহমুদের উদ্যোগ, সাড়ে ৪ হাজার মানুষকে ঈদ উপহার বিতরণ হিজলায় পুলিশ সদস্যদের ওপর মৎস্য অধিদপ্তরের অতর্কিত হামলা সুলভ মুল্যে ইফতার বুকিং নিচ্ছে ‘লবস্টার রেস্ট্রুরেন্ট ও কনভেনশন হল’  সুলভ মুল্যে মানসম্পন্ন ইফতার বিক্রি করছে ‘খাবার বাড়ি সুইটস এন্ড রেস্ট্রুরেন্ট’ বাংলাদেশ মেডিকেল টেকনোলজিস্ট এ্যাল্যায়েন্স (বিএমটিএ) পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশ বরিশালে পুর্ব শত্রুতার জেরে ৪ জনকে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ, শেবাচিমে ভর্তি

যে কারণে জুমার নামাজের আগে ২ খুতবা দেওয়া হয়

  • প্রকাশিত : শুক্রবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ৫৭ 0 সংবাদ টি পড়েছেন
অনলাইন ডেস্ক // জুমার নামাজের আগে খুতবা গুরুত্বপূর্ণ। খুতবা দেওয়া নামাজেরই অংশবিশেষ। তাই জুমার ও ঈদের খুতবা আরবিতে দেওয়া হয়। খুতবা জুমার নামাজের শর্ত বা ফরজ। খুতবা ব্যতীত জুমার নামাজ হয় না। উপস্থিত মুসল্লিদের জন্য শোনা ওয়াজিব। তাই খুতবা চলাকালে নিরর্থক কাজে ব্যস্ত থাকা শরিয়তের দৃষ্টিতে বৈধ নয়।

খুতবা আরবি শব্দ। এর আভিধানিক অর্থ বক্তৃতা, প্রস্তাবনা, ভাষণ, ঘোষণা, সম্বোধন ইত্যাদি। খুতবা জুমার নামাজের আগে দিতে হয়।

হাদিসের মাধ্যমে সুদৃঢ়ভাবে প্রমাণিত, খুতবার সময় নিশ্চুপ হয়ে খুতবা শোনা ওয়াজিব ও কথাবার্তা বলা হারাম। অনুরূপ খুতবার সময় সুন্নত-নফল নামাজ পড়াও বৈধ নয়। অন্য এক হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, যখন ইমাম খুতবার জন্য বের হবেন, তখন নামাজ পড়বে না, কথাও বলবে না। (মিশকাত, হাদিস : ৩/৪৩২)

জাবের ইবনে সামুরা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) দুটি খুতবা দিতেন, উভয় খুতবার মাঝখানে বসতেন। খুতবায় তিনি কোরআন পড়তেন এবং জনগণকে উপদেশ দিতেন। -(মুসলিম, হাদিস : ১৮৮০)

ইবনে উমর (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে এসেছে, রাসুল (সা.) জুমার দিন দাঁড়িয়ে খুতবা দিতেন, অতঃপর বসতেন, পুনরায় দাঁড়াতেন। যেমন—আজকাল তোমরা করে থাকো। (মুসলিম, হাদিস : ১৮৭৯)

সুতরাং জুমার আগে দুই খুতবা দেওয়া সুন্নতে মুয়াক্কাদা। তাই এক খুতবা দিয়ে জুমার নামাজ পড়ালে জুমার নামাজ শুদ্ধ হয়ে গেলেও তা মাকরুহ হবে। -(আদ্দুররুল মুখতার : ২/১৪৮; হেদায়া : ১/১৪৮; ফাতাওয়ায়ে হাক্কানিয়া : ৩/৩৮৫)

প্রশ্ন হলো, জুমার নামাজে দুটি খুতবা পাঠ করতে হয় কেন। এর কয়েকটি কারণ আছে—

১. মহানবী (সা.) জুমার নামাজের জন্য দুটি খুতবা দিতেন। তাই নবীজির সুন্নত আদায়ের জন্য দুটি খুতবা দিতে হয়।

২. দুটি খুতবা দিলে নির্দিষ্ট বিষয়ের আলোচনা পরিপূর্ণ হয়। পাশাপাশি এতে খতিবের আরাম হয় এবং শ্রোতাদের স্বস্তি হয়।

৩. একদল আলেমের মতে, জুমার দুটি খুতবা দুই রাকাত নামাজের স্থলাভিষিক্ত। প্রতিদিন চার রাকাত জোহরের ফরজ নামাজ পড়তে হয়। এর বিপরীতে জুমার দিন দুই রাকাত ফরজ নামাজ পড়তে হয়। আর দুটি খুতবা বাকি দুই রাকাতের কিছুটা হলেও শূন্যতা পূরণ করে। তাই এই দুই খুতবাকে জুমার নামাজের অংশ বিবেচনা করা হয়। এবং কেউ বিশেষ কারণে জুমার জামাতে শরিক হতে না পারলে তাকে জোহরের চার রাকাত ফরজ পড়তে হয়। এই দিক থেকে জুমা ও জোহরের মধ্যে সাদৃশ্য আছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ