1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:৫৪ অপরাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
নির্বাচিত হলে উপজেলার সার্বিক উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করবো- চেয়ারম্যান প্রার্থী রাজিব রামুতে ভূমিদস্য সিরাজের অপকর্ম মামলা হওয়ার পরেও ধরা-ছোয়ার বাহিরে শেখর পরিবারের উদ্যোগে প্রয়াত সাবেক মেয়র শওকত হোসেন হিরনের দশম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত মানবিক কাউন্সিলর সুলতান মাহমুদের উদ্যোগ, সাড়ে ৪ হাজার মানুষকে ঈদ উপহার বিতরণ হিজলায় পুলিশ সদস্যদের ওপর মৎস্য অধিদপ্তরের অতর্কিত হামলা সুলভ মুল্যে ইফতার বুকিং নিচ্ছে ‘লবস্টার রেস্ট্রুরেন্ট ও কনভেনশন হল’  সুলভ মুল্যে মানসম্পন্ন ইফতার বিক্রি করছে ‘খাবার বাড়ি সুইটস এন্ড রেস্ট্রুরেন্ট’ বাংলাদেশ মেডিকেল টেকনোলজিস্ট এ্যাল্যায়েন্স (বিএমটিএ) পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশ বরিশালে পুর্ব শত্রুতার জেরে ৪ জনকে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ, শেবাচিমে ভর্তি

বরিশাল মুক্ত দিবসে শহীদদের স্মরণ

  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ৭৩ 0 সংবাদ টি পড়েছেন
বরিশাল প্রতিনিধি // আজ বৃহস্পতিবার (৮ ডিসেম্বর) বরিশাল মুক্ত দিবস। দিবসটি উপলক্ষে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে সকাল সাড়ে ৯টায় ওয়াপদা কলোনীর নির্যাতন কেন্দ্র ও বধ্যভূমির স্মৃতি-৭১ স্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান একেএম জাহাঙ্গীর, সাধারণ সম্পাদক, সিটি মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহ ও বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. ছাদেকুল আরেফিন।

 

এরপর পর্যায়ক্রমে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন বিভাগীয় কমিশনার আমিন উল আহসান, ডিআইজি এসএম আক্তারুজ্জামান, পুলিশ কমিশনার সাইফুল ইসলাম ও জেলা প্রশাসক জাহাঙ্গীর হোসেন।

একই স্থানে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন বরিশাল জেলা ও মহানগর মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ড, বরিশাল মহানগর ও জেলা আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন দপ্তর প্রধান এবং সামাজিক, রাজনৈতিক, সামাজিক ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

১৯৭১ সালের এই দিনে দখলদার পাক বাহিনী অগ্রসরমান মুক্তিযোদ্ধাদের ভয়ে এ শহর থেকে ডেরা গুটিয়ে পালিয়ে যায়। ৭ ডিসেম্বর বিকাল ৪টা থেকে বরিশালে কারফিউ জারী করেছিল পাকবাহিনী। সীমান্তে মিত্র বাহিনী আক্রমণ শুরু করার পর ৭ ডিসেম্বর সন্ধ্যা থেকেই পাক সেনারা বরিশাল ত্যাগের প্রস্তুতি গ্রহণ করে।

বরিশাল শহর কেন্দ্রীক বিভিন্ন সড়ক পথ চারদিক থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ন্ত্রণে চলে যাওয়ায় হানাদাররা নৌ-পথে পালাবার পরিকল্পনা করে। এ উদ্দেশ্য যাত্রীবাহী স্টিমার ইরানী, কিউইসহ লঞ্চ ও কার্গো বরিশাল স্টিমার ঘাটে প্রস্তুত রাখা হয়। এসব নৌযানে করেই পাকিস্তানী সেনাবাহিনী, পাক মিলিশিয়াসহ শহরের দালাল ও রাজাকার কমান্ডাররা বরিশাল ত্যাগ করে। পাক সেনাবাহিনীর নৌযানগুলো একাংশ চাঁদপুরের কাছে মেঘনা মোহনায় ভারতীয় মিত্র বাহিনীর বিমান হামলার কবলে পড়ে এবং কিউই জাহাজসহ গানবোড ও কার্গো ধ্বংস হয়।

অপর অংশ বরিশালের কদমতলা নদীতে ভারতীয় বিমানের বোমার আঘাতে পাকবাহিনীসহ নৌযানগুলো নিমজ্জিত হয়। ফলে এসব জাহাজে পলায়নরত সকল পাক সেনা, মিলিশিয়া, রাজাকার কমান্ডার ও দালালরা নিহত হয়। পাক বাহিনীর শহর ত্যাগের খবরে ৮ মাস ধরে অবরুদ্ধ বরিশালের মুক্তিকামী মানুষ বিজয়ের আনন্দে শ্লোগান দিয়ে দলে দলে রাস্তায় নেমে আসে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ