বিচার বিভাগের মুখপাত্র মাসুদ সেতাইশি জানিয়েছেন, রুহুল্লা আজামিয়া নামের ওই সেনাকর্মীর মৃত্যু হয় ৩ নভেম্বর। ১৬ জনের একটি দল তাকে ঘিরে ধরেছিল। তাদের পাথর ও ছুরির আঘাতেই মৃত্যু হয় আজামিয়ার। অভিযুক্তদের কারও পরিচয়ই প্রকাশ করা হয়নি। অভিযুক্তরা চাইলে তাদের সাজা পুনর্বিবেচনার আবেদন জানাতে পারবেন।
১৬ সেপ্টেম্বর ইরানের নীতি পুলিশের হেফাজতে মৃত্যু হয় মাহসা আমিনি নামে এক তরুণীর। এর পর থেকেই দেশজুড়ে শুরু হয় সহিংস বিক্ষোভ। ২১ সেপ্টেম্বর বিক্ষোভ চলাকালে হাদিস নাজাফি আরেক তরুণীর মৃত্যু হয়। নাজাফির মৃত্যুর প্রতিবাদে নভেম্বরে স্বজনরা বিক্ষোভ করেন। এই সময় বিক্ষোভকারীরা আজামিয়ার ওপর হামলা চালায়।
Leave a Reply