তথ্যমন্ত্রী বলেন, বিএনপির উদ্দেশ্য হচ্ছে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা। আর বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির জন্যই তারা নয়াপল্টনে সমাবেশ করতে চাচ্ছে। তারা ডিএমপির অনুমতি প্রত্যাখ্যান করেছে। এর মাধ্যমেই প্রমাণ হয় সমাবেশের আড়ালে তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য রয়েছে।
তিনি বলেন, সবসময় বড় সমাবেশ খোলা মাঠে হয়। সারা বাংলাদেশে তারা খোলা মাঠে সমাবেশ করেছে। ঢাকা শহরে নয়াপল্টনের সামনে যেখানে ৩০ থেকে বড়জোর ৫০ হাজার মানুষ ধরবে, সেখানে তারা যেভাবে বলছে আট-দশ লাখ মানুষের সমাবেশ ঘটাবে।
তিনি আরও বলেন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে যাতে তারা নির্বিঘ্নে সমাবেশ করতে পারে, তাই ৮ তারিখে ছাত্রলীগের সম্মেলন ছিল সেটি এগিয়ে ৬ তারিখে আনা হয়েছে। কিন্তু তাদের উদ্দেশ্য তো ভিন্ন, একটি গণ্ডগোল লাগানো। সরকার তো সারাদেশ থেকে অগ্নি সন্ত্রাসীদের জড়ো করে রাজধানীতে একটি বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার জন্য অনুমতি দিতে পারে না।’
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, অবশ্যই জনগণের জান-মালের নিরাপত্তা বিধান করার স্বার্থে সরকারকে ব্যবস্থাগ্রহণ করতে হয়। এক্ষেত্রেও তারা যদি চূড়ান্তভাবে প্রত্যাখ্যান করে নয়া পল্টনে সমাবেশ করতে তাদের অবস্থান ব্যক্ত করে, সেক্ষেত্রে সরকার এবং আওয়ামী লীগ নিজেদের অবস্থান ব্যক্ত করবে।
Leave a Reply