আপিল বিভাগের রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করে নিপুণ বলেন, ‘রায় আমার পক্ষে এসেছে। আলহামদুলিল্লাহ, আমি খুবই খুশি। উচ্চ আদালত আমাকে ন্যায়বিচার দিয়েছেন।’ এ সময় জনগণ এ রায়ের অপেক্ষায় ছিল বলেও জানান তিনি।
আদালতে চিত্রনায়ক জায়েদ খানের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট আহসানুল করিম ও অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথি। নিপুণের পক্ষে সময় আবেদন করেন ব্যারিস্টার রোকন উদ্দিন মাহমুদ।
এর আগে গত ৮ মার্চ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক পদে স্থিতাবস্থার আদেশের পরও সাধারণ সম্পাদকের চেয়ারে বসায় নিপুণের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার আবেদন করেন জায়েদ খান।
চলতি বছরের ২৮ জানুয়ারি চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ১৭তম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনে অনুষ্ঠিত হওয়া নির্বাচনে সভাপতি পদে নির্বাচিত হন অভিনেতা ইলিয়াস কাঞ্চন। তবে জটিলতা সৃষ্টি হয় সাধারণ সম্পাদক পদ নিয়ে। ভোটে সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত হন চিত্রনায়ক জায়েদ খান। পরে তার প্রার্থিতা বাতিল করে নিপুণকে জয়ী ঘোষণা করা হয়।
এ নিয়ে দুইপক্ষের পাল্টাপাল্টি মামলা হলে পদে কে দায়িত্ব পালন করবে, তা নিয়ে সংশয় ছিল শিল্পীদের মধ্যে। তবে এ রায় ঘোষণায় সে সংশয়ের অবসান হলো।
Leave a Reply