1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  3. sarderamun830@gmail.com : Sarder Alamin : Alamin Sarder
  4. wpsupp-user@word.com : wp-needuser : wp-needuser
মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫, ০১:৫৮ অপরাহ্ন
নোটিশ :
বিভিন্ন জেলা,উপজেলা-থানা,পৈারসভা,কলেজ ও ইউনিয়ন পর্যায় সংবাদকর্মী আবশ্যক ।
সংবাদ শিরনাম :
বরিশাল নগরীতে ছাত্রলীগ কর্মী প্রতারক জুম্মান-সাজ্জাদ গ্রেপ্তার চাঁদপুরা ইউনিয়নে বাক প্রতিবন্ধী সহ ৫ জনের বিরুদ্বে মামলা দিয়ে হয়রানীর অভিযোগ বরিশালের এসএসসি/ প্রান্তিক কেন্দ্রে ছুটছেন শিক্ষাবোর্ড চেয়ারম্যান- নির্বিঘ্নে হচ্ছে পরীক্ষা ! সাদিক অনুসারী লিংকন দত্ত এখনও সক্রিয়! বরিশালের এসএসসি/ শিক্ষাবোর্ড চেয়ারম্যানের বিরামহীন প্রচেষ্টা- চমক দেখাবে মেধাবীরা, সন্তষ্ট অভিভাবকরা!  জামিনে মুক্তি পেলেন বাস্তুহারা দল নেতা মনির নবরুপে নলছিটি, কৃতিত্ব ইউএনও’র ! বরিশালে জমি বিরোধে মিথ্যা মামলা দিয়ে ফাঁসাতে পাঁয়তারার অভিযোগ নলছিটিতে ইটভাটায় কাঠ পোড়ানোর দায়ে দুই লাখ টাকা জরিমানা বরিশালে আইডিইবি’র ভবন সংরক্ষণে মতবিনিময় সভা

ওষুধে ভেজাল দিলে মৃত্যুদণ্ড: সংসদে স্বাস্থ্যমন্ত্রী

  • প্রকাশিত : সোমবার, ৭ নভেম্বর, ২০২২
  • ১৩১ 0 সংবাদ টি পড়েছেন
অনলাইন ডেস্ক // স্পেশাল পাওয়ার অ্যাক্ট ১৯৭২ অনুযায়ী ওষুধ ভেজালকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান রয়েছে। এছাড়া এই আইন অনুসারে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড, ১৪ বছর পর্যন্ত সশ্রম কারাদণ্ড দেয়ার বিধানও রয়েছে। আমাদের দেশে প্রায় ৯৮ শতাংশ ওষুধ তৈরি হয়। এ ছাড়া আমরা বিশ্বের প্রায় ৬৩টি দেশে তা ওষুধ রপ্তানি করছি। তবে, ভেজাল ওষুধ নিয়ন্ত্রণের জন্য কাজ করে থাকে ওষুধ প্রশাসন। রোববার সংসদে ওয়ার্কার্স পার্টির সদস্য বেগম লুৎফুন নেসা খানের জনগুরুত্বপূর্ণ বিধি ৭১ এ আনীত এক প্রশ্নের জবাবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক এসব কথা বলেন।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ওষুধ প্রশাসনের অনেক ধরনের ব্যবস্থা রয়েছে, যাতে কেউ নকল ওষুধ তৈরি ও বাজারজাত করতে না পারে। ওষুধে ভেজাল হলে রোগী মৃত্যুমুখে পতিত হবে তো বটেই। শুধু তাই নয়, তার কিডনি ফেলিওর পর্যন্ত হতে পারে, নানাধরনের সমস্যা দেখা দেবে। এসব প্রতিরোধে বেশকিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, ইতোমধ্যে ওষুধ ভেজালকারীদের অপরাধী হিসেবে বিবেচনা করে ‘দি ড্রাগস অ্যাক্ট-১৯৪৮, ড্রাগস অর্ডিনেন্স-১৯৫৮ রোহিতকল্পে ওষুধ আইন-২০২২ এ একটি খসড়া প্রস্তুত করা হয়েছে। যা মন্ত্রিসভার বৈঠকে অনুমোদিত হয়েছে। যা আইন মন্ত্রণালয়ে ভেটিংয়ের জন্য পাঠানো হয়েছে। এ আইনে যে ধারাগুলো রয়েছে- যারা লাইসেন্স ছাড়া ওষুধ উৎপাদন করবে তাদের ১০ বছরের কারাদণ্ড ও ১০ লাখ টাকা জরিমানা। লাইসেন্স ছাড়া ইন্টারনেটে বা যেকোনোভাবে ওষুধ বিক্রি করে তার জন্য ৫ লাখ টাকা জরিমানা ও ৫ বছরের কারাদন্ডের বিধান রাখা আছে। আর যদি লাইসেন্স ছাড়া ওষুধ আমদানি করে তার জন্য ১০ বছরের জেল ও ১০ লাখ টাকা জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে।

মন্ত্রী জানান, ওষুধ প্রশাসন দ্বারা ড্রাগ আদালতে ১০১টি, ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ৩০০টি, ভ্রাম্যমাণ আদালতে প্রায় আট হাজার মামলা হয়েছে। জরিমানা করা হয়েছে প্রায় ৩৬ কোটি টাকা, কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে ২০০ জনকে। ওষুধ জব্দ করা হয়েছে প্রায় ৮০ কোটি টাকার।

জাহিদ মালেক বলেন, ওষুধ প্রশাসনকে শক্তিশালী করার জন্য জনবল কাঠামো বাড়িয়ে ৩০০ থেকে ১ হাজারে উন্নীত করা হয়েছে। প্রতিটি জেলায় ড্রাগ পরিদর্শক আছেন, তারা এগুলো সবসময় পর্যবেক্ষণ করছেন। ফার্মেসিগুলো ভিজিট করছেন। ওষুধের মাননিয়ন্ত্রণে ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনাসহ বেশ কয়েকটি শহরে ল্যাব রয়েছে। সেখানে বাজার থেকে ওষুধ এনে পরীক্ষা করা হয়। অ্যালোপ্যাথি ওষুধ বাদে অন্য ওষুধ (যেমন- হোমিওপ্যাথি, আয়ুর্বেদ ও ইউনানি) সব ওষুধ পরীক্ষা ও মান নির্ণয় করা হয়। এ বিষয়ে ভেজাল নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। সেখানে আড়াই লাখ মামলা ও ১৩৬ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

তিনি বলেন, এরই মধ্যে ভেজাল ওষুধ তৈরির জন্য ২০টি কারখানা সিলগালা করা হয়েছে। তবে ভোজাল ওষুধ তৈরি, বিক্রি, মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রি, ভেজাল ওষুধ আমদানি করা না হয় তার জন্য আমরা কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছি।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ