খুলনার কয়রা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রোকনুজ্জামান বলেন, ‘সাগর আরও বেশি বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠায় মোংলায় সাত নম্বর বিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। এর পরই ঝুঁকিপূর্ণ লোকজনকে আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে মাইকিং করা হচ্ছে। কয়রায় ১০৮টি আশ্রয় কেন্দ্র রয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ সবাইকে সন্ধ্যার আগেই আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে হবে।’
বাগেরহাটের মোংলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কমলেশ মজুমদার বলেন, ‘মোংলার ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার লোকজনকে দুপুরের খাবার খেয়েই আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। তাদের সন্ধ্যার আগেই আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে জোর তাগিদ দেওয়া হচ্ছে। কারণ সিত্রাং ঝড়টি রাত ১২টার মধ্যে আঘাত হানার আশঙ্কা রয়েছে।
Leave a Reply