প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বর্তমানে বিশ্বে যুদ্ধাবস্থা, কোভিড ও মূল্যস্ফীতির সমস্যা একসঙ্গে দেখা দিয়েছে। এ কারণে প্রতিটি দেশ হিমশিম খাচ্ছে এবং সাশ্রয়ের দিকে নজর দিয়েছে। আমরাও সে পথই অনুসরণ করছি।’
বিদ্যুৎ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘পৃথিবী এখন গ্লোবাল ভিলেজ। বিশ্বের সব দেশ এখন একে অপরের ওপর নির্ভরশীল। সে কারণে বিশ্বে যখন অর্থনৈতিক মন্দা দেখা যায়, তার ধাক্কা বাংলাদেশের ওপরও এসে পড়ে। আমাদের কিছুটা সাশ্রয়ী হতে হচ্ছে। তার মানে এই নয়, দেশের সবাই বিদ্যুৎ পাবে না। বিদ্যুৎ সবাই পাবে, পাচ্ছে। তবে কিছুটা মিতব্যয়ী হতে হচ্ছে আমাদের। বর্তমান পরিস্থিতির কারণে এটা আমরা বাধ্য হচ্ছি। আমরা চাই, দেশের মানুষের আর্থসামাজিক উন্নতি হোক।’
দেশে বিদ্যুৎ এবং জ্বালানি ক্ষেত্রে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র অবদান রাখবে জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন,‘আজকে বাংলাদেশের জন্য বিরাট অর্জনের দিন। এটা আমাদের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। বাংলাদেশের মানুষের জন্য অত্যন্ত সম্মান বয়ে আনবে।’
সরকারপ্রধান আরও বলেন, রূপপুর কেন্দ্র থেকে যে বিদ্যুৎ আসবে, সেটা উত্তরবঙ্গের জন্যই ব্যবহার হবে। তারাই লাভবান হবে বেশি। সেখানে শিল্পকারখানা গড়ে উঠবে। আরও বেশি কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। আর্থসামাজিক উন্নতি হবে।
Leave a Reply